বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আফগান শরণার্থী ঠেকাতে তুরস্ক সীমান্তে প্রাচীর গ্রিসের

  •    
  • ২১ আগস্ট, ২০২১ ১৮:৪৯

গ্রিসের নাগরিক সুরক্ষামন্ত্রী মিশেলিস ক্রিসোকইদিস বলেন, ‘ইতিবাচক প্রভাবের জন্য আমরা অপেক্ষা করতে পারি না। আমাদের সীমান্ত অনতিক্রম্যই থাকবে।’

আফগানিস্তান থেকে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের আটকাতে তুরস্ক সীমান্তে ৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করেছে গ্রিস। পাশাপাশি সীমান্তে নজরদারিব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে।

গ্রিসের উত্তর-পূর্বে এভরস অঞ্চলে ওই সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করা হয় বলে দেশটির এক মন্ত্রীর বরাতে শনিবার জানিয়েছে বিবিসি

গ্রিসের নাগরিক সুরক্ষামন্ত্রী মিশেলিস ক্রিসোকইদিস বলেন, ‘ইতিবাচক প্রভাবের জন্য আমরা অপেক্ষা করতে পারি না। আমাদের সীমান্ত অনতিক্রম্যই থাকবে।’

সম্প্রতি আফগান শরণার্থীদের দায়িত্ব নিতে ইউরোপের দেশগুলোর প্রতি তুরস্কের আহ্বান জানানোর পরপরই সীমান্তপ্রাচীরের বিষয়টি জানাল গ্রিস।

গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকস মিতসোতাকিসের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেন, ‘আফগানিস্তান থেকে আসা শরণার্থীর ঢল সবার জন্য গুরুতর চ্যালেঞ্জ হতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘আফগানিস্তান ও ইরান কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে বিপুলসংখ্যক শরণার্থীর আগমন অনিবার্য।’

আফগানিস্তানের বিস্তৃত অঞ্চল দখলের একপর্যায়ে রোববার তালেবান কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিলে অনেক আফগান নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে।

আফগানিস্তান ছেড়ে এরই মধ্যে অনেকে পার্শ্ববর্তী দেশসহ অন্যান্য দেশে পালিয়েছে।

গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী জানান, আফগানিস্তানের উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে দেশটি থেকে অনেক মানুষ ইউরোপে ভিড়তে পারে।

২০১৫ সালে মধ্যপ্রাচ্যে চলমান যুদ্ধ ও দারিদ্র্যের হাত থেকে বাঁচতে তুরস্ক থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশে প্রবেশ করে লাখ লাখ মানুষ। তাদের সবাই গ্রিস হয়েই ইউরোপে পৌঁছায়।

তবে এবার গ্রিসের ভাষ্য, বেআইনিভাবে আসা আফগানদের দেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে।

২০১৫ সালে অভিবাসী সংকটের সময় অনেকে শেষ পর্যন্ত ইউরোপের উত্তরাঞ্চলে পৌঁছতে সক্ষম হলেও প্রায় ৬০ হাজার শরণার্থী সে সময় গ্রিসেই থেকে যায়।

এ বিভাগের আরো খবর