বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সেই সাবমেরিনের কেউ বেঁচে নেই

  •    
  • ২৪ এপ্রিল, ২০২১ ১৭:০০

ইন্দোনেশিয়ার নৌবাহিনীর সাবমেরিন নাঙ্গালাতে যে পরিমাণ অক্সিজেনের মজুত ছিল তা দিয়ে ক্রুদের শনিবার ভোর তিনটা পর্যন্ত জীবিত থাকার সম্ভাবনা ছিল। সেই সময়সীমা পেরিয়ে গেছে।

ইন্দোনেশিয়ার নিখোঁজ সাবমেরিনটির ৫৩ আরোহীর কেউই আর বেঁচে নেই বলে ধারণা করা হচ্ছে। অক্সিজেন ফুরিয়ে যাওয়ায় তাদের মৃত্যু হতে পারে।

নিখোঁজের দুই দিন পর শনিবার সাবমেরিনটির অবস্থান শনাক্ত করা গেছে।

শনিবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন দেশটির নৌ-বাহিনীর প্রধান ইউদো মারগোনো।

ইন্দোনেশিয়ার নৌবাহিনীর সাবমেরিন কেআরআই নাঙ্গালা ৪০২ তে যে পরিমাণ অক্সিজেনের মজুত ছিল তা দিয়ে ক্রুদের শনিবার ভোর তিনটা পর্যন্ত জীবিত থাকার সম্ভাবনা ছিল। সেই সময়সীমা পেরিয়ে গেছে।

বিশেষ স্ক্যানারের মাধ্যমে নিখোঁজ হওয়া সাবমেরিনটির অবস্থান সমুদ্রের সাড়ে আট শ মিটার গভীরতায় নিশ্চিত করা গেছে। সমুদ্রের সর্বোচ্চ ৫ শ মিটার গভীরতায় পানির চাপ সহ্য করার ক্ষমতা ছিল এই সাবমেরিনটির।

জ্বালানি তেলের ট্যাংকসহ সাবমেরিনটির কিছু অংশ ছাড়াও জায়নামাজ পাওয়া গেছে।

গত বুধবার ৫৩ ক্রুসহ নিখোঁজ হয়েছে নৌবাহিনীর সাবমেরিনটি। প্রশিক্ষণমূলক মহড়ার সময় নিখোঁজ হয় কেআরআই নাঙ্গালা ৪০২ নামের নৌযানটি।

শনিবার সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন দেশটির নৌ-বাহিনীর প্রধান ইউদো মারগোনো। ছবি: সংগৃহীত

জার্মানির তৈরি এই সাবমেরিনটি ৪০ বছরের বেশি পুরোনো ছিল। তবে ২০১২ সালে সেটি আবারও ফিটনেস সার্টিফিকেট পেতে সফল হয়েছিল।

সাবমেরিনটি কখন নিখোঁজ হয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে সে বিষয়ে কিছু জানায়নি ইন্দোনেশিয়া। বুধবার দেশটির সেনাপ্রধান হাদি জাজান্তো জানান, নির্ধারিত সময়ে রিপোর্টিং কলের জবাব দেয়নি সাবমেরিনটি। এরপর থেকেই সেটির সঙ্গে আর যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হয়নি।

পর্যটন দ্বীপ বালির ৬০ মাইল উত্তরের কোনো এলাকায় নিখোঁজ হয় সাবমেরিনটি।

এ বিভাগের আরো খবর