বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বামদের বনধে প্রভাব নেই পশ্চিমবঙ্গে

  •    
  • ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ২১:৪৭

বৃহস্পতিবার বামপন্থী ছাত্রদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদে শুক্রবার ১২ ঘণ্টার জন্য পশ্চিমবঙ্গ বনধের ডাক দিয়েছিল বামপন্থী দলগুলি। এতে সমর্থন জানায় কংগ্রেস।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে শুক্রবারের বনধে তেমন সাড়া মেলেনি। সকালের দিকে কিছু বনধ সমর্থক রাস্তায় নামলেও, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিক ছন্দে ফেরে গোটা রাজ্য।

বৃহস্পতিবার বামপন্থী ছাত্রদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদে শুক্রবার ১২ ঘণ্টার জন্য পশ্চিমবঙ্গ বনধের ডাক দিয়েছিল বামপন্থী দলগুলি। এতে সমর্থন জানায় কংগ্রেস।

বনধের সমর্থনে শুক্রবার সকাল থেকে বিভিন্ন জায়গায় বামপন্থীরা পিকেটিং করেন। যোগ দেন কংগ্রেসের নেতাকর্মীরা। কোথাও কোথাও ট্রেন থামিয়েও বিক্ষোভ চলে। তবে কিছু পরেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে ওঠে।

যান চলাচল মোটের ওপর স্বাভাবিক ছিল। অফিস-আদালতে হাজিরাও ছিল প্রতিদিনের মতো। বাজার-হাট বেশিরভাগ জায়গাতেই ছিল খোলা। তবে বাম প্রভাবিত এলাকায় কিছু কলকারখানা বন্ধ ছিল।

সকালে কলকাতার শিয়ালদা এলাকায় কিছুটা উত্তাপ দেখা যায় বামপন্থীদের মিছিলে। এ সময় কয়েকটি দোকানে ভাঙচুর চালানো হয়। সিপিএমের প্রথম সারির নেতারা পরিস্থিতি সামাল দেন।

সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘শান্তিপূর্ণভাবে মিছিলে কয়েক হাজার মানুষ যোগ দিয়েছে। কয়েকজন দোকানে গিয়েছিল, আমি নিজে গিয়ে সরিয়ে নিয়ে এসেছি।’

বনধের নামে ভাঙচুর প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা আবদুল মান্নান বলেন, ‘এ কাজে জড়িতদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

বনধের পাশাপাশি বামপন্থী ছাত্র-ছাত্রীদের গান্ধিগিরিও এদিন নজরে পড়ে। তাদের যাবতীয় ক্ষোভ ছিল পুলিশের ওপর। কোথাও গোলাপ দিয়ে আবার কোথাও পুলিশকে মিষ্টি খাইয়ে প্রতিবাদ জানায় তারা।

পুলিশকে মিষ্টি খাইয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছে বামপন্থীরা। ছবি: নিউজবাংলা

এদিকে তিনশো ৩৩ দিন পর শর্তস্বাপেক্ষে স্কুল খুলেছে পশ্চিমবঙ্গে। ১১ মাস পর ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুলে আসে এদিন।

এ বিভাগের আরো খবর