বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

‘শক্তিশালী’ ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন উ. কোরিয়ার

  •    
  • ১৬ জানুয়ারি, ২০২১ ০৯:৩৫

২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ার কথা জো বাইডেনের। এর পাঁচ দিন আগে নিজেদের সামরিক বাহিনীর শক্তির জানান দিল উত্তর কোরিয়া।

ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টি অফ কোরিয়ার পঞ্চবার্ষিক কংগ্রেস শেষে সাবমেরিন থেকে নিক্ষেপযোগ্য নতুন ধরনের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করেছে উত্তর কোরিয়া।

রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ের কিম ইল-সাং চত্বরে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার দেশটির সামরিক বাহিনীর কুচকাওয়াজ চলাকালে ওই ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন হয়।

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি (কেসিএনএ) ওই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রটিকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মারণাস্ত্র’ হিসেবে উল্লেখ করেছে বলে বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

কুচকাওয়াজে ওই ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শনের সময় উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং-উনকে হাস্যোজ্জ্বল অবস্থায় হাত নাড়তে দেখা যায়। এ সময় অন্যান্য ক্ষেপণাস্ত্র, কামান, ট্যাংকও প্রদর্শন হয়।

ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রটির প্রকৃত ক্ষমতা সম্পর্কে জানা যায়নি।

২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ার কথা জো বাইডেনের। এর পাঁচ দিন আগে নিজেদের সামরিক বাহিনীর শক্তির জানান দিল উত্তর কোরিয়া।

গুরুত্বপূর্ণ ও বিরল এক রাজনৈতিক বৈঠকের পরপরই উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহিনীর কুচকাওয়াজ হয়। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রকে দেশের ‘সবচেয়ে বড় শত্রু’ হিসেবে মন্তব্য করেন কিম।

কুচকাওয়াজ চলাকালে কেসিএনএর পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মারণাস্ত্র সাবমেরিন থেকে নিক্ষেপযোগ্য ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রটি চত্বরে ঢুকেছে। এর মাধ্যমে দেশের বিপ্লবী সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা বেশ জোরালোভাবে প্রদর্শন হচ্ছে।’

গত বছরের অক্টোবরে উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহিনীর অন্য আরেক কুচকাওয়াজে প্রথম বারের মতো নিজেদের বৃহত্তম আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) জনসমক্ষে আনে উত্তর কোরিয়া। তবে বৃহস্পতিবারের কুচকাওয়াজে আইসিবিএম প্রদর্শন করা হয়নি।

উচ্চ ক্ষমতার আইসিবিএম যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো অংশে আঘাত হানতে পারে বলে ধারণা করা হয়।

গত সপ্তাহে নিজ দলের সদস্যদের কাছে উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ও সামরিক বাহিনীর সক্ষমতা আরও বাড়ানোর অঙ্গীকার করেছিলেন কিম।

তিনি বলেছিলেন, দেশে বিপ্লবের পথে বড় বাধা যুক্তরাষ্ট্র। ওই দেশটিতে ক্ষমতায় যেই আসুক না কেন, উত্তর কোরিয়াকে ঘিরে এর নীতি কখনোই পরিবর্তন হবে না।

এ বিভাগের আরো খবর