বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বনধে মিশ্র সাড়া পশ্চিমবঙ্গে

  •    
  • ২৬ নভেম্বর, ২০২০ ১৩:১২

ভোর থেকেই কলকাতার আশপাশের বিভিন্ন জায়গায় রেললাইনের ওপর দিয়ে যাওয়া তারে কলাপাতা ঝুলিয়ে ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় বনধ সমর্থকরা।

বামপন্থী শ্রমিক সংগঠনগুলোর ডাকা ভারত বনধে মিশ্র সাড়া পড়েছে পশ্চিমবঙ্গে। সকাল থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় অবরোধে সামিল হন বনধ সমর্থকরা। সিপিএম ও কংগ্রেস এই বনধকে সমর্থন করে পথে নেমেছে।

ভারত সরকারের কৃষি নীতির প্রতিবাদ ও ৭ দফা দাবিতে বামপন্থী শ্রমিক সংগঠনগুলো আজ ভারত বনধের ডাক দেয়।

দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে একাধিক জনহিতকর বিষয়।

তৃণমূল কংগ্রেস নীতিগতভাবে বামপন্থীদের দাবিগুলোর প্রতি সমর্থন জানিয়েছে।

ভোর থেকেই কলকাতার আশপাশের বিভিন্ন জায়গায় রেললাইনের ওপর দিয়ে যাওয়া তারে কলাপাতা ঝুলিয়ে ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় বনধ সমর্থকরা। বেলা বাড়তেই অবশ্য চলাচল স্বাভাবিক হয়।

বনধকে ঘিরে বিক্ষিপ্ত কিছু সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। তবে মোটের ওপর বনধ চলছে শান্তিপূর্ণভাবে। কিছু জায়গায় দোকান-হাট বন্ধ। রাস্তায় গাড়িও কম।

বহু কারখানায় অবশ্য শ্রমিক ইউনিয়নের ডাকা এই বনধের কোনো প্রভাব পড়েনি । বিভিন্ন খনিতে ও  চা বাগানে কাজ হয়েছে।

তবে সিপিএম নেতা তন্ময় ভট্টাচার্যের দাবি, ‘মানুষ স্বতস্ফুর্তভাবে বনধে অংশ নিয়েছেন। কারণ বিজেপির জনস্বার্থবিরোধী কাজকর্মে মানুষ বিরক্ত।’

বিজেপির পাল্টা দাবি, বনধের কোনো প্রভাব পড়েনি। দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘কংগ্রেস বা সিপিএমের আজ আর কোনো জনভিত্তিই নেই। মানুষ ওদের প্রত্যাখান করেছেন।’

শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের মহাসচিব ও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বনধের রাজনীতিকে আমরা সমর্থন করি না। তবে দাবিগুলোর প্রতি সমর্থন আছে।’

এ বিভাগের আরো খবর