বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দোষ স্বীকার করা ফ্লিনকে নিঃশর্ত ক্ষমা ট্রাম্পের

  •    
  • ২৬ নভেম্বর, ২০২০ ০৯:০০

ফ্লিনকে ক্ষমা করে দেয়ার কথা জানিয়ে ট্রাম্প টুইটারে লিখেন, ‘এটা ঘোষণা করা আমার জন্য অনেক সম্মানের যে, জেনারেল মাইকেল টি ফ্লিনকে পুরোপুরি ক্ষমা করে দেয়া হয়েছে। জেনারেল ফ্লিন এবং তার চমৎকার পরিবারকে অভিনন্দন। আমি জানি, আপনার থ্যাঙ্কসগিভিং উপলক্ষটা দারুণ কাটবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপ নিয়ে নিজের সংশ্লিষ্টতা তদন্তে এফবিআইকে মিথ্যা তথ্য দেয়া সাবেক নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ফ্লিনকে নিঃশর্ত ক্ষমা করে দিয়েছেন ডনাল্ড ট্রাম্প।

জো বাইডেনের কাছে হোয়াইট হাউজের মসনদ ছাড়ার মাস দেড়েক আগে বুধবার এক টুইট বার্তায় এমন সিদ্ধান্তের কথা জানালেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট।

২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপ নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তে ট্রাম্পের যে কয়জন সহযোগীর নাম উঠে আসে ফ্লিন তাদের অন্যতম।

রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার বিষয়টি ২০১৭ সালে স্বীকার করে ফ্লিন জানিয়েছিলেন, এ ব্যাপারে তিনি এফবিআইকে মিথ্যা বলেছিলেন। পরে অবশ্য নিজের এই মন্তব্য প্রত্যাহার করার চেষ্টা চালান ফ্লিন।

ফ্লিনকে ক্ষমা করে দেয়ার কথা জানিয়ে ট্রাম্প টুইটারে লিখেন, ‘এটা ঘোষণা করা আমার জন্য অনেক সম্মানের যে, জেনারেল মাইকেল টি ফ্লিনকে পুরোপুরি ক্ষমা করে দেয়া হয়েছে। জেনারেল ফ্লিন এবং তার চমৎকার পরিবারকে অভিনন্দন। আমি জানি, আপনার থ্যাঙ্কসগিভিং উপলক্ষটা দারুণ কাটবে।’

প্রেসিডেন্টের এমন ঘোষণার পর বুধবার হোয়াইট হাউজ থেকে জানানো হয়, ট্রাম্প ফ্লিনকে ‘পুরোপুরি ক্ষমা’ করে দেয়ায় শেষ পর্যন্ত ‘একজন নিরপরাধ ব্যক্তির বিরুদ্ধে কঠোর, পক্ষপাতিত্বমূলক তদন্ত শেষ হলো’।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ফ্লিন পক্ষপাতমূলক সরকারি কর্মকর্তাদের শিকার, যারা ২০১৬ সালের নির্বাচন বানচালের সমন্বিত প্রয়াসে জড়িত ছিল।’

ক্ষমার খবর পাওয়ার পর টুইট করে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ফ্লিনও। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন বাইবেলের একটি বাণী।

তাতে ঈশ্বর বলছেন, ‘তারা তোমার বিরুদ্ধে লড়াই করবে। কিন্তু কখনও তোমাকে পরাভূত করতে পারবে না। কারণ আমি তোমার সঙ্গে আছি এবং আমি তোমাকে রক্ষা করব।’

ফ্লিনের সমর্থকেরা মনে করেন, তিনি তখকার বিদায়ী ওবামা প্রশাসনের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছিলেন।

২০১৬ সালের নির্বাচনে ট্রাম্প বা তার কোনো সহযোগী রাশিয়ার হস্তক্ষেপ চেয়েছিলেন কি না তা নিয়ে ২০১৯ সালে দীর্ঘ ২২ মাসের বিচার বিভাগীয় তদন্ত শেষ হয়। তাতে এ ধরনের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

এ বিভাগের আরো খবর