বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দেশে শনাক্ত এইচআইভি রোগী ৯৭০৮

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ২২ জানুয়ারি, ২০২৩ ১৯:২৮

সংসদ অধিবেশনে জাহিদ মালেক বলেন, ‘বর্তমান সময় পর্যন্ত বাংলাদেশে এইচআইভি আক্রান্ত হিসেবে ৯৭০৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে চিকিৎসাধীন ৬ হাজার ৭৫ জন। আর মারা গেছেন ১ হাজার ৮৯০ জন।’

এইচআইভি রোগে আক্রান্ত দেশে এ পর্যন্ত ১ হাজার ৮৯০ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। তাদেরসহ দেশে এ পর্যন্ত এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৯ হাজার ৭০৮ জন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক রোববার জাতীয় সংসদে এ তথ্য জানিয়েছেন।

সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য বেগম লুৎফুন নেসা খানের প্রশ্নে লিখিত উত্তরে তিনি এ তথ্য জানান। এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

জাহিদ মালেক বলেন, ‘বর্তমান সময় পর্যন্ত বাংলাদেশে এইচআইভি আক্রান্ত হিসেবে ৯৭০৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে চিকিৎসাধীন ৬ হাজার ৭৫ জন। আর মারা গেছেন ১ হাজার ৮৯০ জন।’

এইচআইভি রোগীর চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ তুলে ধরে মন্ত্রী জানান, বর্তমানে ১১টি সরকারি হাসপাতাল থেকে এইচআইভি রোগীদের বিনামূল্যে ওষধ সরবরাহ করা হচ্ছে। ২৩টি সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে এইচআইভি পরীক্ষা হয়।

৮টি এনজিও প্রতিষ্ঠান থেকে ড্রাগ ইউজারদের বিনামূল্যে ওষুধ দেয়া হয়। সরকারি ও বেসরকারি মিলে ১৩৪টি ড্রপ-ইন-সেন্টার থেকে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে এইচআইভি প্রতিরোধমূলক সেবা দেয়া হচ্ছে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের আগেই বাংলাদেশ থেকে তামাক নির্মূলের ঘোষণা বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে ইতোমধ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। সেটি দ্রুত পাস করার পদক্ষেপ চলমান।

২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে ই-সিগারেট আমদানি, উৎপাদন, বিক্রি, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করার জন্য ১৫৩ জন সংসদ সদস্যের সুপারিশ বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয় বিদ্যমান আইন সংশোধনীতে ই-সিগারেটসহ ইমার্জিং তামাক পণ্য নিষিদ্ধ করে প্রস্তাব যুক্ত করেছে।

সুনির্দিষ্টভাবে ১৫৩ জন সংসদ সদস্যের সুপারিশের আলোকে এ খসড়া আইনে ‘ইলেক্ট্রনিক নিকোটিন ডেলিভারি সিস্টেম, ইমার্জিং টোব্যাকো প্রডাক্টস ইত্যাদি নিষিদ্ধ’ বিষয়ক একটি নতুন ধারা যুক্ত করা হয়েছে। নতুন এ ধারার মাধ্যমে ই-সিগারেটসহ সব ধরনের ইমার্জিং তামাক পণ্য আমদানি, উৎপাদন, বিক্রি, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধকরণের প্রস্তাব করা হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর