বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

২৫ মাসে সর্বনিম্ন শনাক্ত, মৃত্যু নেই

  •    
  • ৫ মে, ২০২২ ১৮:৩০

এর চেয়ে কম শনাক্ত হয়েছিল ২০২০ সালে ২ এপ্রিল। সেদিন দুই জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হওয়ার খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

দেশে করোনাভাইরাসে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন আরও চার জন। এর চেয়ে কম শনাক্ত হয়েছিল ২০২০ সালে ২ এপ্রিল। সেদিন দুই জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হওয়ার খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

করোনা শনাক্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যুর তথ্য দেয়নি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ নিয়ে টানা ১৫ দিন করোনা মৃত্যুহীন দিন পার করল বাংলাদেশ।

এর আগে ২০ এপ্রিল এক জনের মৃত্যুর তথ্য দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নতুন করে এক দিনে কোনো মৃত্যু না থাকায় এ সংখ্যা ২৯ হাজার ১২৭ জনে রয়ে গেল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বৃহস্পতিবারের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন শনাক্তদের মধ্যে ঢাকার তিন জন। বাকি এক জন কক্সবাজারের। সব মিলিয়ে করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৭৪৭।

বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২ হাজার ২১২টি নমুনা পরীক্ষায় চার জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ১৮ শতাংশ।

সরকারি হিসাবে, গত এক দিনে সুস্থ হয়েছেন আরও ২৫৭ জন। এ পর্যন্ত ১৮ লাখ ৯৬ হাজার ৭৮৮ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। প্রথম ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে। একই বছরের মার্চে ডেল্টা ধরনে ভর করে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসে। এ পর্যায়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয় গত জুলাইয়ে। সংক্রমণ এতটাই বেড়ে যায় যে শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়।

দেশে করোনার ওমিক্রন ধরন শনাক্ত হয় গত বছরের ১১ ডিসেম্বর। এরপর দ্রুতগতিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণ। ২০ জানুয়ারি করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে প্রবেশ করে দেশ।

২৮ জানুয়ারি করোনা শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ দাঁড়ায়, যা দেশে করোনা সংক্রমণ ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। তবে তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যু ছিল তুলনামূলক কম। আর এই ঢেউ নিয়ন্ত্রণেও আসে তুলনামূলক দ্রুত।

এ বিভাগের আরো খবর