বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এক দিনে মৃত্যু ২৩১, শনাক্ত ১৪৮৪৪

  •    
  • ১ আগস্ট, ২০২১ ১৮:২৯

দেশে এ পর্যন্ত করোনার সংক্রমণ ধরা পড়েছে ১২ লাখ ৬৪ হাজার ৩২৮ জনের শরীরে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২০ হাজার ৯১৬ জনের।

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময় সংক্রমণ ধরা পড়েছে ১৪ হাজার ৮৪৪ জনের দেহে।

রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, দেশে এ পর্যন্ত করোনার সংক্রমণ ধরা পড়েছে ১২ লাখ ৬৪ হাজার ৩২৮ জনের শরীরে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২০ হাজার ৯১৬ জনের।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের ৬৯১টি ল্যাবে করোনার ৪৯ হাজার ৫২৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ২৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ।

গত এক দিনে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ১৫ হাজার ৫৪ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১০ লাখ ৯৩ হাজার ২৬৬ জন। সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

২৪ ঘণ্টায় মৃতদের মধ্যে পুরুষ ১৩৯ জন, নারী ৯২ জন। এর মধ্যে দুজন শিশু রয়েছে। বাকিদের মধ্যে বিশোর্ধ্ব ৩, ত্রিশোর্ধ্ব ১৯, চল্লিশোর্ধ্ব ৩৪, পঞ্চাশোর্ধ্ব ৪৬ ও ষাটোর্ধ্ব ৭২ জন, সত্তরোর্ধ্ব ৪৫, অশীতিপর ৯ ও নবতিপর ১ জন।

বিভাগ অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। এর পরই রয়েছে চট্টগ্রামে বিভাগ, ৫৫ জন। এ ছাড়া খুলনায় ২৭ জন, রাজশাহীতে ২২, বরিশালে ১০, সিলেটে ৯, রংপুরে ৯ ও ময়মনসিংহে ১৬ জনের করে মৃত্যু হয়েছে।

দেশে করোনা প্রথম শনাক্ত হয় গত বছরের ৮ মার্চ। উদ্বেগ থাকলেও প্রথম কয়েক মাসে ভাইরাসটি সেভাবে ছড়ায়নি। তবে মে মাস থেকে ব্যাপকভাবে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়তে থাকে। তখন আক্রান্তের হটস্পট ছিল ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রামের মতো জনবহুল শহরগুলো।

গত শীতে দ্বিতীয় ঢেউ আসার উদ্বেগ থাকলেও সংক্রমণ ও মৃত্যু- দুটোই কমে আসে। একপর্যায়ে পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩ শতাংশের নিচে নেমে যায়, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিবেচনায় মহামারি নয়, নিয়ন্ত্রিত পরিস্থিতি। তবে গত মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে শনাক্তের হার আবার বাড়তে থাকে। দ্বিতীয় ঢেউ নিশ্চিত হওয়ার পর এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে ভারতে করোনার নতুন ধরনের কথা জানা যায়।

এই ভ্যারিয়েন্ট আক্রান্তদের দ্রুত অসুস্থ করে দেয়, তাদের অক্সিজেন লাগে বেশি। ছড়ায়ও দ্রুত, তাই মৃত্যুর সংখ্যাও বেশি।

করোনাভাইরাস পরিস্থিতি দফায় দফায় কঠোর বিধিনিষেধ বা শাটডাউন দিচ্ছে সরকার। কোরবানি ঈদের আগে দুই সপ্তাহের শাটডাউনের পর ঈদের পর থেকে চলছে আরও ১৪ দিনের শাটডাউন, যা চলবে ৫ আগস্ট পর্যন্ত।

এ বিভাগের আরো খবর