বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নিবন্ধন ছাড়াই টিকা পেল ১০ হাজার পোশাকশ্রমিক

  •    
  • ১৮ জুলাই, ২০২১ ২১:৩৪

বিজিএমইএ জানিয়েছে, টিকাদান কার্যক্রমের প্রথম দিনে চারটি পোশাক কারখানার ১০ হাজার শ্রমিককে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধী টিকা দেয়া হয়েছে। কারখানাগুলো হচ্ছে স্প্যারো অ্যাপারেলস লিমিটেড, রোজ সুয়েটারস লিমিটেড, তুষুকা ডেনিম লিমিটেড এবং তুষুকা ট্রাউজার্স লিমিটেড। এ দফায় মোট ২৫ লাখ শ্রমিককে টিকা দেয়া হবে। শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে হবে। তাদের মডার্নার টিকা দেয়া হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সব শ্রমিককে টিকার আওতায় আনা হবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে নিবন্ধন ছাড়াই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা পাচ্ছেন পোশাকশ্রমিকরা। প্রথম দিনেই চার পোশাক কারখানার ১০ হাজার শ্রমিক টিকা নিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে পোশাক খাতের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ।

রোববার গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকায় তুষুকা ডেনিম কারখানায় রেজিস্ট্রেশন ছাড়া টিকাদান কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গাজীপুর সিটি করপোরেশন মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস এম তরিকুল ইসলাম এবং গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার জাকির হাসান। গাজীপুরের সিভিল সার্জন মো. খায়রুজ্জামান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

বিজিএমইএ জানিয়েছে, টিকাদান কার্যক্রমের প্রথম দিনে চারটি পোশাক কারখানার ১০ হাজার শ্রমিককে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধী টিকা দেয়া হয়েছে। কারখানাগুলো হচ্ছে স্প্যারো অ্যাপারেলস লিমিটেড, রোজ সুয়েটারস লিমিটেড, তুষুকা ডেনিম লিমিটেড এবং তুষুকা ট্রাউজার্স লিমিটেড।

রোববার গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকায় তুষুকা ডেনিম কারখানায় রেজিস্ট্রেশন ছাড়া টিকাদান কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গাজীপুর সিটি করপোরেশন মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলম। ছবি: নিউজবাংলা

এ দফায় মোট ২৫ লাখ শ্রমিককে টিকা দেয়া হবে। শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সঙ্গে রাখতে হবে। শ্রমিকদের মডার্নার টিকা দেয়া হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সব শ্রমিককে টিকার আওতায় আনা হবে।

বিজিএমইএর পক্ষ থেকে এর আগে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পোশাকশ্রমিকদের সম্মুখসারির যোদ্ধা হিসেবে বিবেচনায় রেখে তাদের টিকাদান কর্মসূচির আওতায় আনার অনুরোধ জানিয়ে সরকারকে চিঠি দেয়া হয়েছিল।

সংগঠনটি বলছে, যেহেতু করোনা মহামারিতে দেশের অর্থনীতিকে রক্ষার জন্য তারা কাজ করছে, সে বিবেচনায় তারা সম্মুখসারির যোদ্ধা। বিজিএমইএর নেতারা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পোশাকশ্রমিকদের টিকাদান কর্মসূচির আওতায় আনার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।

অনুষ্ঠানে বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য বাংলাদেশের জনগণকে টিকাদান কার্যক্রমের আওতায় আনা জরুরি। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে প্রতিপালন, বিশেষ করে কোভিড সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর জন্য মাস্ক পরিধান করতে হবে।

এ বিভাগের আরো খবর