বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

১০ মাসে ৩০ কোটি টাকার ভেজাল ওষুধ ধ্বংস

  •    
  • ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০ ১৫:১২

‘জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত মেয়াদ উত্তীর্ণ ও ভেজাল ওষুধবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে প্রায় সাড়ে ৩০ কোটি টাকার ওষুধ ধ্বংস করা হয়েছে। ভেজাল ওষুধ রাখার দায়ে দেড় হাজার মামলা হয়েছে, যাতে জরিমানা করা হয়েছে সাত কোটি টাকা।’

১০ মাসে সাড়ে ৩০ কোটি টাকার মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ জব্দ করে তা ধ্বংস করা হয়েছে। একই সঙ্গে সাত কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে বলে হাইকোর্টে জমা দেয়া প্রতিবেদনে জানিয়েছে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর।

বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. মাহমুদ হাসান তালুকদারের বেঞ্চে সোমবার এ প্রতিবেদন দেয়া হয়।

পরে আদালত কেবল ফার্মেসি নয়, যেখানে ওষুধ উৎপাদন ও লেবেলিং হয় সেখানেও অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেয়। এ বিষয়ে তিন মাস পর ফের প্রতিবেদন দিতে বলেছে আদালত।

ফার্মেসিতে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধের বিষয়ে গত বছরের জুনে পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে পরে জাস্টিস ওয়াচ ফাউন্ডেশনের পক্ষে হাইকোর্টে রিট করেন প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক মাহফুজুর রহমান।

রিটের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ও ভেজাল ওষুধ ধ্বংস করার নির্দেশ দেয়।

এ বিষয়ক প্রতিবেদন জমার সময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।

তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত মেয়াদ উত্তীর্ণ ও ভেজাল ওষুধবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে প্রায় সাড়ে ৩০ কোটি টাকার ওষুধ ধ্বংস করা হয়েছে। ভেজাল ওষুধ রাখার দায়ে দেড় হাজার মামলা হয়েছে, যাতে জরিমানা করা হয়েছে সাত কোটি টাকা।’

তিনি বলেন, ‘প্রতিবেদন রেকর্ডভুক্ত করে রেখে আদালত বলেছে, সম্ভব হলে কেবল ফার্মেসিতে নয়, যেখানে ভেজাল ওষুধ উৎপন্ন হয় এবং লেবেলিং করা হয় সেখানেও অভিযান পরিচালনা করতে হবে। ’

ওষুধের গায়ে বড় করে মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ লেখার নির্দেশনা চেয়ে সম্পূরক একটি আবেদন করেছে রিটকারী পক্ষ। সেটি এ মামলার রুল শুনানির সময় আসবে বলেও আদালত আদেশ দিয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর