দেশে ট্রান্সজেন্ডার নাগরিকের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৫৩.৬৫ শতাংশ।
বুধবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রথম ডিজিটাল ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’-এর প্রাথমিক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে সাক্ষরতার হারের হিসাবে বলা হয়, দেশে নারী-পুরুষ মিলে ৭ বছর বা এর ওপরে মোট সাক্ষরতার হার ৭৪.৬৬ শতাংশ।
পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৬.৫৬ শতাংশ, নারী সাক্ষরতা হার ৭২.৮২ শতাংশ ও ট্রান্সজেন্ডারের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৫৩.৬৫ শতাংশ।
এতে জানানো হয়, সাক্ষরতার হার অঞ্চলভেদে গ্রামাঞ্চলে ৭১.৫৬ শতাংশ এবং শহর এলাকায় ৮১.২৮ শতাংশ।
নারী-পুরুষ লিঙ্গভিত্তিক বিবেচনায় সাক্ষরতার হার সর্বোচ্চ ঢাকা বিভাগে ৭৮.০৯ শতাংশ। সর্বনিম্ন ময়মনসিংহে ৬৭.০৯ শতাংশ৷২০১১ সালে নারী-পুরুষ মিলে সাক্ষরতার হার ছিল ৫১.৭৭ শতাংশ।
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এ সময় জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
এতে স্বাগত বক্তব্য দেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। প্রাথমিক প্রতিবেদন বিষয়ক উপস্থাপনা করেন প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন।