বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

অস্ট্রেলিয়ায় বিজ্ঞান-প্রযুক্তি প্রকল্পে ৬০ নারী

  •    
  • ৩ ডিসেম্বর, ২০২০ ১৩:১৩

অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ পরিচালিত এই প্রকল্প মূলত স্টেমে কাজ করা কর্মীদের ক্ষেত্রে জেন্ডার ছাঁচিকরণ ভাঙতে কাজ করছে। ছাঁচিকরণ ভাঙার কাজটি করা হচ্ছে উন্নত যোগাযোগ দক্ষতাসম্পন্ন, বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা দক্ষ একদল নারীকে যুক্ত করে।

অস্ট্রেলিয়ায় ‘সুপারস্টার্স অফ স্টেম’ নামে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রকল্পে যুক্ত হয়েছেন ৬০ জন নারী।

বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত (এসটিইএম বা স্টেম) নিয়ে অসাধারণ কাজ করা নারীদের মধ্য থেকে তাদের বাছাই করা হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ পরিচালিত এই প্রকল্প মূলত স্টেমে কাজ করা কর্মীদের ক্ষেত্রে জেন্ডার ছাঁচিকরণ ভাঙতে কাজ করছে। ছাঁচিকরণ ভাঙার কাজটি করা হচ্ছে উন্নত যোগাযোগ দক্ষতাসম্পন্ন, বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা দক্ষ একদল নারীকে যুক্ত করে।

স্টেমে নারীদের অংশগ্রহণের সংখ্যা বাড়াতে তাদের মিডিয়া কভারেজে জেন্ডার বৈষম্য কমানো হচ্ছে। একই সঙ্গে মেয়ে ও তরুণীদের রোল মডেল হিসেবে ওই নারীদের উপস্থাপন করা হচ্ছে।

নতুন সুপারস্টারদের একজন ড. আলেকজান্ডার ক্যাম্পবেল। তিনি সিউইড গবেষক ও ইউনিভার্সিটি অফ সানশাইন কোস্টের সিউইড গবেষণা দলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা।

সিউইড কীভাবে বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতিপূরণ, খাদ্য উৎপাদন ও মানবস্বাস্থ্যের উন্নয়ন করতে পারে, সে বিষয়ে নানা গবেষণা প্রকল্প পরিচালনা করেন তিনি।

মিরেজনিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, সুপারস্টার অফ স্টেমের উল্লেখযোগ্য নতুন নারী সদস্যরা হলেন হেলথ ইনফরমেটিকস বিশেষজ্ঞ প্রিয়াংকা পিল্লাই, অস্ট্রেলিয়ার থারাওয়াল আদিবাসী এবং মহাকাশ প্রকৌশলী ও পেশাদার পাইলট রেনে ওটন, জ্যোতির্বিদ ও গ্যামিলারি নারী কারলি নুন।

২০১৭ সাল থেকে সুপারস্টার অফ স্টেমের যাত্রা শুরুর পর ব্যতিক্রমী নানা ফল দেখা যায়। এ পর্যন্ত এ প্রকল্পের ৯০ জন সুপারস্টার তিন কোটির বেশি মানুষের কাছে তাদের কাজকে পৌঁছে দিয়েছেন। চার হাজার আট শতাধিক বার মিডিয়ায় তাদের কাজের বিষয়গুলো উল্লেখ হয়েছে। এ ছাড়া তারা বিভিন্ন কাজে ১৮ হাজারের বেশি শিশুকে সম্পৃক্ত করেছেন।

নতুন সুপারস্টারেরা ২০২১ সাল থেকে তাদের প্রশিক্ষণ ও কাজ শুরু করবেন। এই প্রকল্পটি অস্ট্রেলিয়া সরকারের ‘অ্যাডভান্সিং উইমেন ইন স্টেম স্ট্র্যাটেজি’র অংশ। ওই কৌশলের মাধ্যমে তারা স্টেমে নারীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ বাড়াতে কাজ করছে।

অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের এই প্রকল্প তাদের জাতীয় নারী বিজ্ঞানীদের প্রচারের মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করতে সাহায্য করছে।

এ বিভাগের আরো খবর