বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

১৯ বছরে পদার্পণ করল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

  • প্রতিনিধি, কুমিল্লা   
  • ২৮ মে, ২০২৪ ২৩:১৯

এই দীর্ঘ সময়ে নানা অর্জন, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, জ্ঞান-বিজ্ঞানে অবদানের মাধ্যমে গৌরবোজ্জ্বলভাবে স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে আছে দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের সর্বোচ্চ এই বিদ্যাপীঠ।

পাহাড়, অরণ্য ও লালমাটির সবুজ ক্যাম্পাস খ্যাত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয় ২০০৬ সালের ২৮ মে। শালবন বিহারের কোল ঘেঁষে দেশের ২৬তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করে এবছর উনিশে পা রাখল কুবি।

এই দীর্ঘ সময়ে নানা অর্জন, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, জ্ঞান-বিজ্ঞানে অবদানের মাধ্যমে গৌরবোজ্জ্বলভাবে স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে আছে দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের সর্বোচ্চ এই বিদ্যাপীঠ।

বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির প্রেক্ষাপট

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও উন্নত যোগাযোগব্যবস্থার কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে কুমিল্লা জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জোর দাবি ওঠে, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় চট্টগ্রামে। পরবর্তীতে একাধিকবার উদ্যোগ নিয়েও কুমিল্লায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়নি। অবশেষে, ২০০৪ সালের ১ জুলাই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রকল্প নেয়া হয়।

২০০৬ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। একই বছরের ৮ মে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইন জাতীয় সংসদে পাস হয়। ২০০৭ সালের ২৮ মে প্রথম আবর্তনে ৭টি বিভাগে ৩০০ শিক্ষার্থী ও ১৫ জন শিক্ষক নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাদান কার্যক্রম শুরু হয়।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করে কুবি শিক্ষক সমিতি। তবে উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে প্রশাসন থেকে এদিন কোনো আয়োজন করা হয়নি।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯তম বছরে পদার্পণের ভিশন নিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ‘প্রতিবছর জাঁকজমকপূর্ণভাবে আমরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করে থাকি। এবছর উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর একটি নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করে আমরা অনুষ্ঠানের আয়োজন করব।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে প্রথম ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগ হিসেবে শিক্ষার্থীদের মেরিট বৃদ্ধির জন্য ভাইস চ্যান্সেলর স্কলারশিপ অ্যাওয়ার্ড চালু করেছি। উন্নতমানের শিক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কুবি যেন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে, সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।’

উপাচার্য বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যম হলো গবেষণা। এই গবেষণালব্ধ জ্ঞান শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে হবে।’

এ বিভাগের আরো খবর