বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পোর্ট সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘সামাজিক উন্নয়ন’ বিষয়ক নাটিকা প্রদর্শনী

  • প্রতিবেদক,চট্রগ্রাম   
  • ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ ২০:৪৮

শিক্ষার্থীদের নিজেদের নির্মিত নাটিকা প্রদর্শনী নিয়ে সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও কোর্স শিক্ষক দিলরুবা আক্তার বলেন, ‘উন্নয়ন  যোগাযোগ কোর্সের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা সামাজিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে নাটিকা নির্মাণ করেছে। প্রত্যেকটি নাটিকা আমাদের  সামাজিক উন্নয়য়ের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে। প্রদর্শিত নাটিকাগুলোর মাধ্যমে যে বার্তা দেওয়া হয়েছে তা সমাজ পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।’
চট্টগ্রামে পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ‘সামাজিক উন্নয়ন’ বিষয়ক সচেতনতামূলক নাটিকা প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। নাটিকা প্রদর্শনীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা নিজেদের নির্মিত নাটিকা প্রদর্শন করেন। বিভাগের ২৭ তম ব্যাচের উন্নয়ন যোগাযোগ কোর্সের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার সকালে বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক দিলরুবা আক্তারের তত্বাবধানে এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় শিক্ষার্থীদের পৃথক তিনটি দল বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার উপর ভিন্ন ভিন্ন তিনটি বিষয়ে নিজেদের নির্মিত নাটিকা প্রদর্শন করেন। তাদের মধ্যে এক দল সাম্প্রতিককালে ছড়িয়ে পড়া অনলাইন জুয়া নিয়ে নির্মিত নাটিকা প্রদর্শন করেন। ওই নাটিকায় অনলাইন জুয়ায় জড়িয়ে পড়া, আসক্তি, ক্ষতিকর দিক এবং ভয়ঙ্কর এ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড থেকে পরিত্রাণের উপায় তুলে ধরা হয়। শিক্ষার্থীদের আরেকটি দল মাদকের ভয়াবহতা ও নারী শিক্ষার গুরুত্ব নিয়ে নির্মিত নাটিকা প্রদর্শন করেন। অন্য দলটি নাটিকা নির্মাণ করেন বর্তমান প্রজন্মের অনলাইন আসক্তি নিয়ে। ওই নাটিকা প্রদর্শনীতে সব বয়সী মানুষের অনলাইন আসক্তি, তার ভয়াবহতা ও সতর্কতার সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে। শিক্ষার্থীদের নিজেদের নির্মিত নাটিকা প্রদর্শনী নিয়ে সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও কোর্স শিক্ষক দিলরুবা আক্তার বলেন, ‘উন্নয়ন যোগাযোগ কোর্সের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা সামাজিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে নাটিকা নির্মাণ করেছে। প্রত্যেকটি নাটিকা আমাদের সামাজিক উন্নয়য়ের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে। প্রদর্শিত নাটিকাগুলোর মাধ্যমে যে বার্তা দেওয়া হয়েছে তা সমাজ পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।’ ‘তাছাড়া এসব নাটিকা তৈরির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও সৃজনশীলতার যেমন বিকাশ ঘটবে তেমনে বর্তমান প্রজন্মের প্রতিনিধি হিসেবে তারাও ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখবে।’

এ বিভাগের আরো খবর