বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

জবিতে নতুনদের ক্লাস শুরু ২২ জানুয়ারি

  •    
  • ৮ জানুয়ারি, ২০২৩ ২১:৪৫

উপাচার্য বলেন, সপ্তাহে একদিন সশরীরে ক্লাস বন্ধ রেখে অনলাইনে ক্লাস চলায় ২০ থেলে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানী সাশ্রয় হয়। এতে প্রতি মাসে প্রায় এক থেকে দেড় লাখ টাকার বিল কম আসে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পরিবহন সেবা বন্ধ থাকায় আগের থেকে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ খরচ কমেছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ও বিবিএ প্রথমবর্ষের ক্লাস শুরু হবে ২২ জানুয়ারি।

রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক নিউজবাংলাকে বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বি’ ইউনিট এবং ‘সি’ ইউনিটের সব আসন প্রায় পূরণ হয়ে গেছে। ‘এ’ ইউনিটে কিছু সংখ্যক সিট ফাঁকা আছে যা অষ্টম মেধাতালিকার মাধ্যমে পূর্ণ হয়ে যাবে বলে আশা করছি৷

১২ জানুয়ারি থেকে ১৫ বা ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত ভর্তির টাকা নেয়া হবে। পরবর্তীতে খুব দ্রুতই ক্লাস শুরু করা যাবে।

গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতিতে বিলম্বের বিষয়ে তিনি বলেন, নতুন একটি পদ্ধতি আসলে কিছুটা সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এটা ঠিক হয়ে যাবে।

রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান বলেন, সেশনজট যাতে না হয় সেজন্য ২২ জানুয়ারি থেকেই প্রথমবর্ষের ক্লাস শুরুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমাদের চলমান ব্যাচগুলোর সাথে তো নতুন ব্যাচের সমন্বয় করতে হবে। তা না হলে সেশনজট তৈরি হবে। করোনার কারণে আমাদের শিক্ষার্থীদের ১ বছর নষ্ট হয়েছে। এখন চেষ্টা থাকবে সেটা দ্রুত কমিয়ে আনার।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, সপ্তম মেধাতালিকা থেকে ভর্তি শেষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৫৩টি সিট ফাঁকা আছে। তারমধ্যে ‘এ’ ইউনিটে ৩৪১ টি, ‘বি’ ইউনিটে ৪ টি এবং ‘সি’ ইউনিটে ৭ টি ও বিশেষায়িত বিভাগে একটি আসন খালি আছে।

এদিকে চলমান মঙ্গলবারের অনলাইন ক্লাস এখনই বন্ধ হচ্ছে না। বিদ্যুৎ ও জ্বালানী সাশ্রয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নেয়া এই সিদ্ধান্ত চলমান সেমিস্টার পর্যন্ত বহাল থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই সেমিস্টারের পর নতুন সেমিস্টারে সবকিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানান উপাচার্য।

তিনি বলেন, সপ্তাহে একদিন সশরীরে ক্লাস বন্ধ রেখে অনলাইনে ক্লাস চলায় ২০ থেলে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানী সাশ্রয় হয়। এতে প্রতি মাসে প্রায় এক থেকে দেড় লাখ টাকার বিল কম আসে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পরিবহন সেবা বন্ধ থাকায় আগের থেকে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ খরচ কমেছে।

এ বিভাগের আরো খবর