ভর্তিসহ নানা ধরনের ফি বেশি আদায়ের অভিযোগে রাজধানীর ১৩টি স্কুলের বিরুদ্ধে চারটি মনিটরিং টিম গঠন করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ (মাউশি)।
বুধবার মাউশির যুগ্ম সচিব সোনা মনি চাকমার সই করা নির্দেশনায় প্রতিষ্ঠান ও কমিটির সদস্যদের নাম উল্লেখ করা হয়।
প্রতিষ্ঠানগুলো সরেজমিন পরিদর্শন করে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
স্কুলগুলো হলো বনফুল গ্রিন হার্ট আদিবাসী কলেজ, এস ও এস হারম্যান মেইনার কলেজ, শহীদ পুলিশ স্মৃতি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, গ্রিনফিল্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজ (নন এমপিওভুক্ত), হোপ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, চেতনা মডেল একাডেমি, মিরপুর গার্লস আইডিয়াল ল্যাবরেটরি ইনস্টিটিউট, বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, শহীদ আনোয়ার গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, প্রিপারেটরি গ্রামার স্কুল, কসমো স্কুল ও সামসুল হক খান উচ্চ বিদ্যালয়।
টিমের সদস্য
মনিটরিং টিমের সদস্যরা হলেন মাউশির উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) মিজানুর রহমান, মাউশির উপপরিচালক আক্তারুজ্জামান ভূঁইয়া, হাজী এমএ গফুর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, ডেমরা থানার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, মাউশির উপসচিব (আইন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক অধিশাখা) আবু সাঈদ মো. ফজলে এলাহী, উপপরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন) সেলিনা জামান, মোহাম্মদপুর কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, একই প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মনোনীত জ্যেষ্ঠ শিক্ষক, লালবাগ থানার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, উপসচিব (বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়-১) ড. মো. ফরহাদ হোসেন, মাউশির সহকারী পরিচালক (কলেজ-৩) তপন কুমার দাস, নারিন্দা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, একই প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মনোনীত জ্যেষ্ঠ শিক্ষক, শ্যামপুর থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, মাউশির উপসচিব (সংসদ) আবদুল্লাহ আল, মাউশির সহকারী পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন) লাইলুন নাহার, তেজগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেসরকারি স্কুল, স্কুল অ্যান্ড কলেজে (মাধ্যমিক, নিম্নমাধ্যমিক ও সংযুক্ত প্রাথমিক স্তর) শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালার নির্ধারিত ফির অতিরিক্ত ভর্তি ফি ও অন্যান্য ফি (বেতন, টিউশন ফি, সেশন চার্জ) নেয়ার বিষয়ে পাওয়া অভিযোগের ভিত্তিতে চারটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। গঠিত কমিটি পরিদর্শন করে প্রতিবেদন দেবে।