কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ (সিইউবি) ঘুরে দেখেছেন বিশ্বখ্যাত বোর্ডিং স্কুল হেইলিবেরির কর্মকর্তারা।

সিইউবির সঙ্গে অংশীদারত্ব উদ্যোগের অংশ হিসেবে শনিবার সকালে বাড্ডার প্রগতি সরণি ক্যাম্পাসে আসেন তারা।

ওই সময় হেইলিবেরি কর্মকর্তারা সিইউবির বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে ধারণা নেন। তারা সিইউবির অধ্যাপক ও অন্যদের সঙ্গে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন।

ওই সময় উপস্থিত ছিলেন হেইলিবেরির ইন্টারন্যাশনাল পার্টনারশিপ (আন্তর্জাতিক অংশীদারত্ব) পরিচালক মার্ক স্মিথ, ময়মনসিংহের ভালুকায় হেইলিবেরির প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক সাইমন ও’গ্র্যাডি, সিইউবির বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের সভাপতি ড. চৌধুরী নাফিজ সরাফাত, উপাচার্য ড. এইচ এম জহিরুল হক, নিউজবাংলার নির্বাহী সম্পাদক হাসান ইমান রুবেল, দৈনিক বাংলার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক শরিফুজ্জামান পিন্টু, সিইউবির সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলের ডিন শাহরুখ আদনান খান, বিজনেস স্কুলের প্রধান এস এম আরিফুজ্জামানসহ অনেকে।

হেইলিবেরির কর্মকর্তাদের কাছে সিইউবির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের সভাপতি ড. চৌধুরী নাফিজ সরাফাত।

হেইলিবেরির আন্তর্জাতিক অংশীদারত্ববিষয়ক পরিচালক মার্ক স্মিথ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য তিনটি। প্রথমত আমরা ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবব। আমাদের দ্বিতীয় গুরুত্বের দিক থাকবে দক্ষ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা এবং তৃতীয় পদক্ষেপ হবে জ্ঞান বিতরণ করা। কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির সঙ্গে পরিচিত হয়ে আমরা খুবই উচ্ছ্বসিত।’

সাইমন ও’গ্র্যাডি বলেন, ‘আমরা ১৫ বছর আগে কাজাখস্তানে দুটি স্কুল চালু করি। প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো আমরা সফলতা পাব না কিংবা তা পেতে দেরি হবে, কিন্তু এখন আমরা দেখছি যুক্তরাজ্যের চেয়ে (কাজাখস্তানে) ভালো সাড়া পাচ্ছি। আমরা বাংলাদেশে এমন সফলতা আশা করি।’

ভালুকাতে হেইলিবেরির বোর্ডিং স্কুল হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি ঘুরে আমরা খুব খুশি। এই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কার্যক্রম জেনে আমরা আনন্দিত।’

সিইউবির সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলের ডিন শাহরুখ আদনান খান প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন সাফল্য তুলে ধরেন। বিজনেস স্কুলের প্রধান এস এম আরিফুজ্জামান আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে সিইউবির বর্তমান অবস্থা তুলে ধরেন।