বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

খুবির জন্য ১৪৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকার বাজেট

  •    
  • ১৮ মে, ২০২২ ২৩:৪০

আগামী অর্থবছরের জন্য শিক্ষা উপকরণ খাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ বৃদ্ধির আভাস দিয়ে বলেন, ‘এটা অত্যন্ত ইতিবাচক এবং এর ফলে শিক্ষার গুণগত মান অর্জন সহায়ক হবে।’

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জন্য ১৪৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকার রাজস্ব বাজেট পাচ্ছে।

এ ছাড়া চলতি অর্থ বছরের ১২১ কোটি ২৪ লাখ টাকার মূল রাজস্ব বাজেটের পরিবর্তে সংশোধিত বাজেট পাওয়া গেছে ১৩৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ভবনের সম্মেলন কক্ষে বুধবার বেলা ৩টায় অ্যাকাডেমিক প্রধানদের সঙ্গে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের বাজেট এবং অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন।

ওই সময় উপাচার্য প্রাপ্ত বরাদ্দ সময়মতো এবং যথাযথভাবে ব্যয়ের পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘আগামী বছর বাজেট প্রণয়নের আগেই বটম আপ অ্যাপ্রোচ করা হবে। অর্থাৎ বিভিন্ন ডিসিপ্লিন ও বিভাগ থেকে ব্যয়ের খাত ও চাহিদা নেয়ার পর বাজেট প্রণয়ন করা হবে।’

সভায় উপাচার্য আগামী অর্থবছরের জন্য শিক্ষা উপকরণ খাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ বৃদ্ধির আভাস দিয়ে বলেন, ‘এটা অত্যন্ত ইতিবাচক এবং এর ফলে শিক্ষার গুণগত মান অর্জন সহায়ক হবে।’

উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট ও আগামী অর্থবছরে বাজেটে প্রত্যাশিত বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) ধন্যবাদ জানান।

সভায় আসন্ন টার্ম ফাইনাল পরীক্ষা, আইসিটি কার্যক্রম, অনলাইনে স্টুডেন্ট ফিডব্যাক, প্রত্যেক ডিসিপ্লিনে ভর্তিতে ছাত্র সংখ্যার যৌক্তিকীকরণ, ওবিই কারিকুলা প্রণয়নের অগ্রগতি, আসন্ন ঢাবি ও গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা, শুদ্ধাচার পুরস্কার, ক্রয় পদ্ধতি, জার্নাল প্রকাশনায় বরাদ্দসহ বিভিন্ন বিষয় গুরুত্ব পায়।

উপাচার্য জানান, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গল্লামারী মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি জাদুঘর সংরক্ষণ ও পারিপার্শ্বিক উন্নয়নে প্রাথমিকভাবে ইউজিসি থেকে ৫০ লাখ এবং সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের জন্য ৬৪ লাখ টাকার বেশি পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ৩৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয় সাপেক্ষ ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সফট অবকাঠামো’ শীর্ষক জমাদানকৃত ডিপিপি এবং ইতিপূর্বে পেশকৃত অরগানোগ্রাম অনুমোদনের বিষয়টি পাইপলাইনে রয়েছে বলে উল্লেখ করেন।

এ বিভাগের আরো খবর