বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পুড়ল ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অফিস

  •    
  • ২৮ এপ্রিল, ২০২২ ২০:১৪

তদন্ত কমিটির সদস্য সচিব অনুষদের সিনিয়র অ্যাকাউন্ট্যান্ট অফিসার শামচুজ জামান বলেন, ‘গত মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যায়। এদিন সর্বশেষ আমাদের ডিন অফিস খোলা ছিল। এর পর থেকে আজ পর্যন্ত ডিন অফিস বন্ধ ছিল। বন্ধ থাকায় বাইরে থেকে আগুন লাগার সুযোগ ছিল না। ফায়ার সার্ভিসের ধারণা, অভ্যন্তরীণ শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অফিসের একটি কক্ষে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিস এসে সাড়ে ৯টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

এ ঘটনায় অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন ড. মাহফুজুল হককে প্রধান করে সাত সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ড. মাহফুজুল হকের ধারণা, এই আগুনে বিভাগের সোয়া কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। এ সময় তার সঙ্গে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দীন আহমেদ এবং অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক ড. মাহফুজুল হক উপস্থিত ছিলেন।

তদন্ত কমিটির সদস্য সচিব অনুষদের সিনিয়র অ্যাকাউন্ট্যান্ট অফিসার শামচুজ জামান বলেন, ‘গত মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যায়। এদিন সর্বশেষ আমাদের ডিন অফিস খোলা ছিল। এর পর থেকে আজ পর্যন্ত ডিন অফিস বন্ধ ছিল। বন্ধ থাকায় বাইরে থেকে আগুন লাগার সুযোগ ছিল না। ফায়ার সার্ভিসের ধারণা, অভ্যন্তরীণ শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।’

ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভালোই ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যে রুমে আগুন লেগেছে সেই রুমে কম্পিউটার, ফটোকপির মেশন, এসি, টিভি সিসিক্যামেরা এবং এটির সার্ভার ছিল।

‘প্রায় সবকিছু পুড়ে গেছে। সার্ভারের ফুটেজ নষ্ট হয়ে গেছে। এগুলো ঠিক করতে গেলে এক কোটি টাকার প্রয়োজন হতে পারে। সুতরাং সেই পরিমাণই ক্ষতি হয়েছে।’

অধ্যাপক মাহফুজুল হক বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিস আমাদের বলেছে সিসিটিভির সার্ভারের শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুনের সূত্রপাত। এটি তদন্তে আমরা একটা কমিটি করেছি। উপাচার্য স্যার সেটির অনুমোদন দিয়েছেন।’

রিপোর্ট জমা দেয়ার কোনো সময়সীমা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সে রকম কোনো সময়সীমা নেই। তবে আমাদের দ্রুত কাজ করতে হবে।’

ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আগুন লাগার জায়গায় একটা ফটোকপির মেশিনসহ আরও বেশ কিছু মূলব্যান জিনিসপত্র ছিল। সব মিলিয়ে সোয়া কোটি টাকার ক্ষতি হতে পারে।’

এ বিভাগের আরো খবর