বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগের মামলার আবেদন

  •    
  • ১৯ আগস্ট, ২০২১ ০১:৪৫

মামলার আবেদনে নাহিদ বলেন, গত ১৭ই আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় চেয়ারম্যান ড. আসিফ নজরুলের দেয়া স্ট্যাটাসটি রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি, সুনাম ও দেশের আইন শৃঙ্খলা অবনতি ঘটাতে পারে বলে মনে করি। তার স্ট্যাটাসটি শুধু রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি নয় বরং আক্রমনাত্মক তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে আইন শৃঙ্খলার অবনতি করে সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে তরুণ সমাজকে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ করতে ও দেশের মধ্যে বিদ্বেষ সৃষ্টি করার মাধ্যমে শান্তি বিনষ্ট করে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার সহায়ক।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেছে ছাত্রলীগ।

ছাত্রলীগের পক্ষে সংগঠনটির মানবসম্পদ উন্নয়ন সম্পাদক নাহিদ হাসান শাহিন বুধবার সন্ধ্যায় শাহবাগ থানায় এ আবেদন করেন। এসময় ছাত্রলীগের আইন সম্পাদক ফুয়াদ হোসেন শাহাদাতসহ বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা উপস্থিত ছিলেন।

মামলার আবেদনে নাহিদ বলেন, গত ১৭ই আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় চেয়ারম্যান ড. আসিফ নজরুল তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে একটি স্ট্যাটাস দেয়। যেটি হলো, ‘সুষ্ঠ নির্বাচন হলে কাবুল বিমানবন্দর ধরনের দৃশ্য বাংলাদেশেও হতে পারে।’

এই স্ট্যাটাসটি রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি, সুনাম ও দেশের আইন শৃঙ্খলা অবনতি ঘটাতে পারে বলে মনে করি। তার স্ট্যাটাসটি শুধু রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি নয় বরং আক্রমনাত্মক তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে আইন শৃঙ্খলার অবনতি করে সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে তরুণ সমাজকে জঙ্গিবাদে উদ্বুদ্ধ করতে ও দেশের মধ্যে বিদ্বেষ সৃষ্টি করার মাধ্যমে শান্তি বিনষ্ট করে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার সহায়ক।

‘অতএব মহোদয় সমীপে আবেদন, উপরোক্ত বিষয়টি আপনার থানায় নিয়মিত মামলা হিসেবে নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে মর্জি হয়।’

স্ট্যাটাসের বিষয়ে আসিফ নজরুল বলেন, আমার সেই স্ট্যাটাসে শুধু সুষ্ঠু নির্বাচনের আকাঙ্খা ব্যক্ত করা হয়েছে। এখানে কারো সংক্ষুব্ধ হওয়ার মতো কিছু আছে বলে আমি মনে করিনা।

মামলার আবেদনের বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মওদুদ হাওলাদার নিউজবাংলাকে বলেন, এ বিষয়ে একটি আবেদন করা হয়েছে। এটিকে আমরা (সাধারণ ডায়েরি) জিডি হিসেবে গ্রহণ করে সাইবার ক্রাইম ইউনিটে পাঠাবো। সেখানের রিপোর্টের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ বিভাগের আরো খবর