বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা

  •    
  • ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ১৪:০৬

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছে মন্ত্রিসভা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে আগামী ৫-৬ দিনের মধ্যে আন্তমন্ত্রণালয় সভা করা হবে বলেও জানান তিনি।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে সরকার। মন্ত্রিসভায় বিষয়টি নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার সকালে অনুষ্ঠিত হয় মন্ত্রিসভার বৈঠক। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন প্রান্ত থেকে যুক্ত ছিলেন, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা যুক্ত হন সচিবালয় থেকে।

পরে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছে মন্ত্রিসভা।’

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে আগামী ৫-৬ দিনের মধ্যে আন্তমন্ত্রণালয় সভা করা হবে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

সচিব বলেন, ‘আগে আমরা প্রিভিউ করব খুলব কি না, কখন খুলব, কুইকলি খোলা যায় কিনা। কী পদ্ধতিতে খুলব যাতে সেফটিও ঠিক থাকে, পড়ালেখাটাও হয়। কারণ, অনেক দিন হয়ে গেছে।’

সচিব আরও বলেন, ‘ইউরোপে ইংল্যান্ড ছাড়া সব দেশেই স্কুল-কলেজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা আছে। তো সেসব দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইনস্ট্রাকশন দিয়েছেন, বসে চিন্তাভাবনা করেন যে আমরা খুলে দিতে পারি কিনা।’

সচিব বলেন, ‘দেখা যাচ্ছে গ্রামে-গঞ্জে ছেলেমেয়েরা খুব ফ্রিলি মুভ করছে। এসব বিবেচনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশনা দিয়েছেন শিক্ষক এবং কর্মচারীদের ভ্যাকসিনটা আগে নিশ্চিত করতে হবে।’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হল খুলে দেয়ার যে দাবি তুলেছেন, সে প্রসঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

তিনি বলেন, ‘এটা আলোচনা হয়নি। যে জিনিসটা আলোচনা হয়েছে সেটা হচ্ছে, যারা রেসিডেন্সিয়াল তাদের সেফটিটা... শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বলে কথা নয়, সবার জন্যই। রেসিডেন্সিয়াল যারা, তাদের সেফটিটা হলো সবচেয়ে বড় রিস্কের বিষয়। তাদের সেফটিটা কীভাবে মেজার করা যায়, কীভাবে স্কুল-কলেজ খোলা যায়, সেটা দেখার জন্য (বলা হয়েছে)।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ সপ্তাহে না হলে আমরা আগামী রবি-সোমবারের মধ্যে বসে যাব। (প্রধানমন্ত্রী) বলেছেন, এক্সপার্ট, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, আইনশৃঙ্খলা- সবাইকে নিয়ে বসতে। আশা করি পাঁচ-ছয় দিনের মধ্যে বসে আমরা আলোচনা করব।’

এ বিভাগের আরো খবর