বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মাতারবাড়ীকে আঞ্চলিক মেগা বন্দরে রূপান্তরে আগ্রহী সৌদির কোম্পানি

  • ইউএনবি   
  • ২৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ১২:২৪

বিশ্বমানের টার্মিনাল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানটি মাতারবাড়ীর গভীর সমুদ্রবন্দর পরিচালনায় আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রবন্দর মাতারবাড়ীকে এ অঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ বন্দরে রূপান্তরে সহায়তার আগ্রহ প্রকাশ করেছে সৌদি মালিকানাধীন কোম্পানি রেড সি গেটওয়ে টার্মিনাল।

বিশ্বমানের টার্মিনাল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানটি মাতারবাড়ীর গভীর সমুদ্রবন্দর পরিচালনায় আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

সুইজারল্যান্ডের পার্বত্য শহর দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) বার্ষিক সভার ফাঁকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কোম্পানির নির্বাহী চেয়ারম্যান আমির এ আলীরেজা।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উপসচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ইউএনবিকে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা কোম্পানিটিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের এবং দেশে আরও সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সহায়তা করার আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রাম অঞ্চলকে এ অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য রপ্তানি ও শিপিং হাব হিসেবে গড়ে তুলতে বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরে আরও বন্দর গড়ে তুলবে।

আলীরেজা বলেন, পতেঙ্গা টার্মিনাল পরিচালনাকারী রেড সি গেটওয়ে টার্মিনালের দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়াতে প্রায় ২০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে।

তিনি বলেন, কোম্পানিটি সম্প্রতি চীন থেকে ২ কোটি ৫০ লাখ ডলারের কন্টেইনার হ্যান্ডলিং ক্রেন এবং অন্যান্য সরঞ্জাম আমদানির আদেশ দিয়েছে এবং আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আরও ২ কোটি ৫০ লাখ ডলারের সরঞ্জামের কার্যাদেশ দেবে।

তিনি আরও বলেন, ‘এগুলো হাইব্রিড সরঞ্জাম, যার অর্থ হলো তারা বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি উভয়েই চলতে পারে ও কার্বন নিঃসরণ কমাবে।’

মাতারবাড়ীকে গভীর সমুদ্র বন্দরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বন্দর হিসেবে বর্ণনা করে আলীরেজা বলেন, তার কোম্পানি এ বন্দরে বিনিয়োগ এবং এটিকে এ অঞ্চলের অন্যতম প্রধান শিপিং হাবে পরিণত করতে আগ্রহী।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামের বন্দরের দক্ষতা দেশে বিপুল বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ করবে। কারণ অনেক শীর্ষ নির্মাতা তাদের কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তর করতে আগ্রহী হবে।

বৈঠকে বাংলাদেশ সরকারের এসডিজি সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং জেনেভায় জাতিসংঘে ঢাকার স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক আরিফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

এ বিভাগের আরো খবর