বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এক বছরে ১৩ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ৩ জুলাই, ২০২৪ ১৯:৫২

সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদেশি ঋণ ও বিনিয়োগ কমা এবং আগের ঋণ পরিশোধের চাপের কারণে আর্থিক হিসাবে বড় ঘাটতি রয়েছে। সামগ্রিক লেনদেন ভারসাম্যে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এ কারণে ডলার সংকটের তেমন উন্নতি হয়নি। বেশির ভাগ ডলার দেয়া হয়েছে সরকারি খাতের জ্বালানি, সার ও খাদ্য আমদানির ব্যয় মেটাতে।

আমদানির দায় পরিশোধে সহায়তা দিতে গত অর্থবছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। স্থানীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় এক লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা।

এ নিয়ে গত তিন অর্থবছরে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রির পরিমাণ প্রায় ৩৪ বিলিয়ন ডলার।

সংশ্লিষ্টরা জানান, নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আমদানি কমানো, অন্যদিকে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ফলে বহির্বিশ্বের সঙ্গে লেনদেনে দেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত রয়েছে। তবে বিদেশি ঋণ ও বিনিয়োগ কমা এবং আগের ঋণ পরিশোধের চাপের কারণে আর্থিক হিসাবে বড় ঘাটতি রয়েছে।

সামগ্রিক লেনদেন ভারসাম্যে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এ কারণে ডলার সংকটের তেমন উন্নতি হয়নি। বেশির ভাগ ডলার দেয়া হয়েছে সরকারি খাতের জ্বালানি, সার ও খাদ্য আমদানির ব্যয় মেটাতে।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া তথ্যমতে, জুন শেষে দেশে নিট রিজার্ভের পরিমাণ ১৬ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার। আর গ্রস রিজার্ভ আছে ২৬ দশমিক ৮২ বিলিয়ন। এ সময় বিপিএম৬ অনুযায়ী রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার।

গত ২৬ জুন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পাওয়া ঋণের অর্থে বাংলাদেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলারে ওঠে।

এর আগে তৃতীয় কিস্তির অর্থ পেতে জুন শেষে নিট রিজার্ভ ১৪ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলার রাখার শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ।

এ বিভাগের আরো খবর