দেশের অন্যতম শীর্ষ ইলেকট্রনিকস প্রতিষ্ঠান ওয়ালটনের দেশব্যাপী চলমান ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০’-এর আওতায় এবার এয়ার কন্ডিশনার কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন গাজীপুরের স্যানিটারি ব্যবসায়ী আবদুল আলী। ১৫ হাজার টাকা ডাউন পেমেন্ট দিয়ে কিস্তিতে এসি কিনে তিনি পেয়েছেন ১০ লাখ টাকা।
এ নিয়ে ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সারা দেশে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ৩৪ জন গ্রাহক।
গত বৃহস্পতিবার গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার রাজাবাড়ী বাজারের ওয়ালটন প্লাজার সামনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মিলিয়নিয়ার আবদুল আলীর হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান এবং বাংলা চলচ্চিত্রের নন্দিত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।
দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এর আওতায় ‘সেরা পণ্যে সেরা অফার’ স্লোগানে ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন এবং ফ্যান কিনে আবারও মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এ ছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার।
এরই আওতায় গত ২১ এপ্রিল রাজাবাড়ী বাজারের ওয়ালটন প্লাজা থেকে ৭৬ হাজার ৯৯০ টাকা মূল্যের দেড় টনের একটি এসি কিস্তিতে কেনেন আবদুল আলী। এসি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নাম্বার এবং ক্রয়কৃত পণ্যের মডেল নম্বর দিয়ে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এর কিছুক্ষণ পরই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা পাওয়ার মেসেজ যায়।
এসি কিনে ১০ লাখ টাকা পাওয়ায় মহা খুশি আবদুল আলী।
অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে মেয়ের রুমে ব্যবহারের জন্য একটি এসি কিনেছি। বাসায় অধিকাংশ পণ্যই ওয়ালটন থেকে নেয়া। এসব পণ্য খুব ভালো সার্ভিস দিচ্ছে। এই ভরসায় এবার এসিও কিনেছি ওয়ালটনের, তবে ওয়ালটনের এসি কিনে যে ১০ লাখ টাকা পাব, তা কোনোদিন কল্পনাও করিনি।
‘ওয়ালটনকে ধন্যবাদ। ওয়ালটন থেকে পাওয়া টাকা এলাকার মসজিদের উন্নয়নে কাজে লাগাব। এ ছাড়া এই টাকায় ওমরা হজ পালনের ইচ্ছা রয়েছে।’