বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ৩৩তম মিলিয়নিয়ার হলেন রাজশাহীর মাদ্রাসাশিক্ষক আমিনুল

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ৭ এপ্রিল, ২০২৪ ১৫:১৪

অনুষ্ঠানে আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এখন প্রায় সবার ঘরেই ওয়ালটন ফ্রিজ ব্যবহার হচ্ছে। শুনেছি ওয়ালটন ফ্রিজের মান অনেক ভালো। দামও হাতের নাগালে। তাই আমার বাসার জন্যও ওয়ালটন ফ্রিজ কিনি, কিন্তু ওয়ালটনের একটি ফ্রিজ কিনে যে ১০ লাখ টাকা পাব, তা কল্পনাও করিনি।’

দেশি ইলেকট্রনিকস জায়ান্ট ওয়ালটনের দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০-এ ফ্রিজ কিনে এবার মিলিয়নিয়ার হয়েছেন রাজশাহীর মাদ্রাসাশিক্ষক আমিনুল ইসলাম, যিনি পেয়েছেন নগদ ১০ লাখ টাকা।

এ নিয়ে ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সারা দেশে মিলিয়নিয়ার হলেন ৩৩ জন গ্রাহক।

প্রতিষ্ঠানটির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদ উৎসবকে সামনে রেখে দেশব্যাপী ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০-এর আওতায় ‘সেরা পণ্যে সেরা অফার’ স্লোগানে ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন ও ফ্যান কিনে আবারো মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এ ছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। ১ মার্চ থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত এই সুবিধা পাবেন ক্রেতারা।

এই ক্যাম্পেইনের আওতায় আমিনুল ইসলাম গত ২৪ মার্চ রাজশাহীর তানোর থানা রোডে ওয়ালটনের পরিবেশক শোরুম ‘মেসার্স তছলিমা ইলেকট্রনিকস’ থেকে ৩২ হাজার ৫৯০ টাকা দিয়ে ১৬৩ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নম্বর ও ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়।

ফ্রিজ নিয়ে বাড়ি যাওয়ার আগেই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে একটি মেসেজ যায়। মেসেজে দেখেন ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে তিনি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন।

গত ৪ এপ্রিল তানোর উপজেলার থানার মোড় এলাকায় তানোর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মিলিয়নিয়ার আমিনুল ইসলামের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান ও খল অভিনেতা মিশা সওদাগর।

মাদ্রাসাশিক্ষক আমিনুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি নওগাঁর মান্দা উপজেলার খাগড়ায়।

অনুষ্ঠানে আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এখন প্রায় সবার ঘরেই ওয়ালটন ফ্রিজ ব্যবহার হচ্ছে। শুনেছি ওয়ালটন ফ্রিজের মান অনেক ভালো। দামও হাতের নাগালে। তাই আমার বাসার জন্যও ওয়ালটন ফ্রিজ কিনি, কিন্তু ওয়ালটনের একটি ফ্রিজ কিনে যে ১০ লাখ টাকা পাব, তা কল্পনাও করিনি।

‘ওয়ালটনের কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ। ওয়ালটন থেকে প্রাপ্ত টাকায় অসুস্থ বাবা-মায়ের চিকিৎসা করাব এবং অবশিষ্ট টাকা আমার অনাগত সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে রাখব।’

এ বিভাগের আরো খবর