বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আগামী রমজানে নিত্যপণ্যের তালিকা করে দাম নির্ধারণের আশা

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ১০ মার্চ, ২০২৪ ১৬:১২

আগামীতে রমজানে নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দেয়ার আশা প্রকাশ করে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সো আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং আপনাদের মাধ্যমে আমি সকল ব্যবসায়ী মহলকে বলব, আমি ইউএইতে দেখলাম যে, ১৮টি অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের তারা একেবারে রাষ্ট্রীয় সার্কুলার দিয়েছে যে, এই পণ্যগুলির কেউ দাম এই মাসে বাড়াতে পারবে না। তো আমরা ইনশাল্লাহ এবার হয়তো পারি নাই। আমাদের সাপ্লাই চেইনগুলা আমরা ইমপ্রুভ করে পর্যাপ্ত পরিমাণে সরবরাহ ইমপ্রুভ করে আগামীতে আমরা ক্যাবিনেটের (মন্ত্রিসভার) অনুমোদন নিয়ে এই যে এসেনশিয়াল প্রোডাক্ট (নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য), এই প্রোডাক্টগুলির একটা কমপ্লিট লিস্ট (সম্পূর্ণ তালিকা) তৈরি করে আমরা ওইভাবে এটার সাপ্লাই বাড়ানো এবং পণ্যের নির্ধারিত দাম, আমরা ঠিক করতে পারি।’

রমজান উপলক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের তালিকা করে দাম নির্ধারণের বিষয়টি উল্লেখ করে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, আগামী বছর পবিত্র মাসটিতে বাংলাদেশেও এমন উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে রোববার সাংবাদিকদের উদ্দেশে এ কথা বলেন তিনি।

বাজারে পণ্যের সরবরাহ ও পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপে সুফল আসছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সো আমরা পদক্ষেপগুলো নিচ্ছি এবং একেবারে যে ইমপ্রুভ (উন্নতি) হয় নাই, তা না। আমরা কিন্তু ইন্ডিয়া থেকে পেঁয়াজ আনার জন্য অলরেডি তাদের সম্মতি আমরা পেয়েছি। দুই-এক দিনের মধ্যে পেঁয়াজও ইনশাল্লাহ বাংলাদেশে ঢুকবে।’

আগামীতে রমজানে নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দেয়ার আশা প্রকাশ করে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সো আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং আপনাদের মাধ্যমে আমি সকল ব্যবসায়ী মহলকে বলব, আমি ইউএইতে দেখলাম যে, ১৮টি অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের তারা একেবারে রাষ্ট্রীয় সার্কুলার দিয়েছে যে, এই পণ্যগুলির কেউ দাম এই মাসে বাড়াতে পারবে না। তো আমরা ইনশাল্লাহ এবার হয়তো পারি নাই।

‘আমাদের সাপ্লাই চেইনগুলা আমরা ইমপ্রুভ করে পর্যাপ্ত পরিমাণে সরবরাহ ইমপ্রুভ করে আগামীতে আমরা ক্যাবিনেটের (মন্ত্রিসভার) অনুমোদন নিয়ে এই যে এসেনশিয়াল প্রোডাক্ট (নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য), এই প্রোডাক্টগুলির একটা কমপ্লিট লিস্ট (সম্পূর্ণ তালিকা) তৈরি করে আমরা ওইভাবে এটার সাপ্লাই বাড়ানো এবং পণ্যের নির্ধারিত দাম, আমরা ঠিক করতে পারি।’

চেইন শপগুলোতে পণ্যের দাম অপেক্ষাকৃত কম উল্লেখ করে নিজের অভিজ্ঞতা সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আনফরচুনেটলি (দুর্ভাগ্যবশত) যখন কাঁচাবাজারে গেলাম, তখন দেখা গেল যে, প্রত্যেকটা জিনিসেরই দাম দুই-তিন টাকা ওই দামের (সুপার মার্কেটের দামের) চেয়ে বেশি। সো একেবারে রিটেইল পর্যায়ে কাঁচাবাজারগুলি অস্থায়ীভাবে থাকে। সো ওইগুলা আমরা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করব, এটা এখন থেকে আমাদের বের করতে হবে।’

বাজারে তদারকি বাড়ানো হবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রথমে আমাদের উদ্দেশ্য ছিল একটাই। সরবরাহটাকে নিশ্চিত করা। কোনোভাবেই জানি সরবরাহ ঘাটতি না হয়। তো আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারছি এবং বাজার মনিটরিং ইনশাল্লাহ আমরা বাড়াব।

‘ওই ছোট ছোট পাড়ার বাজারগুলি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, আমরা সেটা সুপারভিশনের মাধ্যমে হোক এবং ফুড ডিস্ট্রিবিউশনের মাধ্যমে হোক, এটা আমরা চেষ্টা করব।’

এ বিভাগের আরো খবর