বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ডলারের দাম কমল

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ২২ নভেম্বর, ২০২৩ ২৩:০৯

রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ে ডলারের দাম ৫০ পয়সা কমিয়ে পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন থেকে রেমিট্যান্স ও রপ্তানিতে প্রতি ডলারে পাওয়া যাবে ১১০ টাকা। আর আমদানিকারকদের কাছে বিক্রি করা হবে ১১০ টাকা ৫০ পয়সায়।

ডলার সংকটে ব্যবসায়ীরা আমদানি এলসি খুলতে পারছেন না, বিভিন্ন ব্যাংকের ধারে ধারে ঘুরছেন আমদানিকারকরা। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই ডলারের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিল ব্যাংকগুলো।

তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ে ডলারের দাম ৫০ পয়সা কমিয়ে পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন থেকে রেমিট্যান্স ও রপ্তানিতে প্রতি ডলারে পাওয়া যাবে ১১০ টাকা। আর আমদানিকারকদের কাছে বিক্রি করা হবে ১১০ টাকা ৫০ পয়সায়।

বুধবার ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

নতুন এ দর বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে।

বৈঠকে উপস্থিত বাফেদার চেয়ারম্যান এবং সোনালী ব্যাংকের এমডি ও সিইও মো. আফজাল করিম জানান, আমদানি কমেছে এবং রপ্তানি বাড়ছে। এ ছাড়া চলতি হিসাবে এখন ঘাটতি নেই। এ জন্য ডলারের দাম ৫০ পয়সা করে কমানো হবে।

তিনি বলেন, ‘রেমিট্যান্স ও রপ্তানির ক্ষেত্রে ডলারের দাম ৫০ পয়সা কমানো হয়েছে।’

কাগজে-কলমে দাম কমলেও ব্যবসায়ীদেরকে প্রতি ডলার ১২০-১২৩ টাকায় কিনে পণ্য আমদানি করতে হচ্ছে। ব্যাংকগুলো প্রবাসী আয়ও কিনছে নির্ধারিত দামের চেয়ে অনেক বেশি দরে।

ব্যাংক কর্মকর্তাদের তথ্যানুযায়ী, মুদ্রা বাজারে অস্থিরতা কমাতে ব্যাংকগুলো গত কয়েক মাস ধরে ডলারের যে বিনিময় হার নির্ধারণ করে আসছে, সেই তুলনায় খোলা বাজারে ডলারের দাম অনেক বেশি। মূলত ডলার ঘাটতির কারণে আমদানিকারকরা এলসি খুলতে অসুবিধায় পড়ছেন। পরিস্থিতি এখন এমন যে, বেশি দাম দিতে চাইলেও প্রয়োজন মতো ডলার পাওয়ার নিশ্চয়তা নেই। এমনকি, ব্যাংক থেকেও নিশ্চয়তা পাওয়া যাচ্ছে না।

এ বিভাগের আরো খবর