বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

জাগো ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতার হাতে র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ১৩ নভেম্বর, ২০২৩ ১৫:০৩

র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কারকে এশিয়ার নোবেল পুরস্কার বলা হয়। এ পুরস্কারটি সারা এশিয়া মহাদেশে সমাজের জন্য উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করা হয়। এই পর্যন্ত মোট ৩৪৪ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার দেয়া হয়েছে। এই কাতারে এবার যোগ দিলেন বাংলাদেশ থেকে রাকসান্দ।

র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার পেয়েছেন জাগো ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা করভি রাকসান্দ।

ইমার্জেন্ট লিডারশিপ ক্যাটাগরিতে রাকসান্দকে এই পুরস্কারটি দেয়া হয়েছে।

পুরস্কার প্রদানের অনুষ্ঠানটি গত শনিবার ম্যানিলায় মেট্রোপলিটন থিয়েটারে অনুষ্ঠিত হয়। পুরস্কারটি গ্রহণ করতে ফিলিপাইনে যান করভি রাকসান্দ।

এ বছর বিভিন্ন বিভাগে চারজনকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। যার মধ্যে বাংলাদেশের করভি রাকসান্দসহ আরও রয়েছেন ভারতের রবি কান্নান, ফিলিপাইনের মিরিয়াম করোনেল-ফেরার ও পূর্ব তিমুরের ইগুয়েনিও লেমোস।

এই বছরেই ৩১ আগস্ট সকালে পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়। আর এই নামের সারিতে বাংলাদেশের রাকসান্দ স্থান করে নেন সামাজিক এবং স্থিথিশীল উন্নয়নে তার অবদানের জন্য।

করভি রাকসান্দের হাতে পুরস্কারটি তুলে দেন চেয়ারম্যান, তৃতীয় অরেলিও আর. মন্টিনোলা এবং সিনেটর রামোন বি. ম্যাগসাইসাই জুনিয়র। অনুষ্ঠানটিতে বক্তব্য দেন ২০০২ সালের র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কারপ্রাপ্ত দক্ষিণ কোরিয়ার দ্য ভেনারেবল পমনিয়ান সুনিম। সম্মানিত ব্যক্তিদের মধ্যে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ফিলিপাইনের ফার্স্ট লেডি খ্যাত লিজা অ্যারানেতা-মার্কোস।

জাগো ফাউন্ডেশনের দূরদর্শী নেতৃত্বে সামাজিক পরিবর্তনে উদ্যোগী ভূমিকা রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার পেলেন করভি রাকসান্দ। জাগো ফাউন্ডেশন স্কুল এবং ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) প্রোগ্রামটি তারই অধীনে পরিচালিত হয়।

ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) সংগঠনে বর্তমানে ৫০ হাজারেও বেশি স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মসূচির জন্য উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। অন্যদিকে জাগো ফাউন্ডেশন স্কুল শিক্ষার মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণ, মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতকরণ এবং সুবিধাবঞ্চিতদের সাহায্য প্রদানের লক্ষ্যে সর্বাত্মকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কারকে এশিয়ার নোবেল পুরস্কার বলা হয়। এ পুরস্কারটি সারা এশিয়া মহাদেশে সমাজের জন্য উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করা হয়। এই পর্যন্ত মোট ৩৪৪ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার দেয়া হয়েছে। এই কাতারে এবার যোগ দিলেন বাংলাদেশ থেকে রাকসান্দ।

এ বিভাগের আরো খবর