সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নতুন লোগো ও স্লোগান নিয়ে হাজির হয়েছে রাইড শেয়ারিং সার্ভিস পাঠাও।
বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পাঠাও-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ফাহিম আহমেদ বলেন, আট বছর আগে, আমরা মুভিং বাংলাদেশ-এর যাত্রা শুরু করেছিলাম, আপনাকে সঙ্গে নিয়ে।
এই সময়ে পাঠাও রাইড-শেয়ারিং, কুরিয়ার এবং ফুড ডেলিভারি সেবার মাধ্যমে মহানগরের যাতায়াত ব্যবস্থাকে বদলে দিয়ে, ক্ষুদ্র ব্যবসাগুলোকে সারাদেশে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিয়ে, এবং তরুণদের জন্য কর্মসংস্থানকে তৈরী করে, কনজ্যুমার প্রযুক্তিতে আপনাদের চ্যাম্পিয়ন হয়ে উঠেছে।
তবে, পাঠাও হয়ে উঠেছে, ব্র্যান্ড বা নানাবিধ সেবার থেকেও বেশি কিছু।
পাঠাও-এর এই যাত্রায়, আমরা নিজেদের এমনই এক টিমে রুপান্তরিত করেছি- যা আপনার প্রতিদিনের বাধাগুলো সরাতে এবং আপনাকে সেবা দিতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। যাতে, আপনি আপনার সকল “না”-কে একটি পরিপূর্ণ “হ্যাঁ”-তে রুপান্তর করতে পারেন।
এই কারণেই, আমরা আমাদের ব্র্যান্ড আইডেনটিটি বদলানোর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছি, যা আমাদের এই রুপান্তর এবং লক্ষ্যকে প্রতিফলিত করবে।
আজকে, আপনার সামনে নিয়ে আসবো আমাদের নতুন ব্র্যান্ড আইডেনটিটি।
যদিও পাঠাও-এর রাইডারসহ লোগোটি আইকনিক, পাঠাও এখন একটি লাইফস্টাইল। আমরা কনজ্যুমার প্রযুক্তি কোম্পানি থেকেও বেশি কিছু। পে লেটারের মাধ্যমে আমরা ফিনটেকে নতুন ইনোভেশন এনেছি। অতি শীঘ্রই, পাঠাও পে-এর মাধ্যমে আপনি যেভাবে চান সেভাবে লেনদেন করতে পারবেন, প্রয়োজনে অর্থের যোগান পাবেন এবং যেভাবে উচিত সেভাবে আয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
আমরা মনে করি, পাঠাও একটি ব্র্যান্ড হিসেবে কী অর্থ বহন করে, তা জানানোর এখনই সময়। পাঠাও সুবিধা, নির্ভরযোগ্যতা এবং অন্তহীন সম্ভাবনার এক প্রতিশ্রুতির নাম।
আমাদের নতুন লোগো অবিরত সেবা এবং অবিচল সাহচর্যের একটি ছবি তুলে ধরে। এটি আমাদের বিশাল সেবা পরিধিরই এক প্রতীক, যার মধ্যে আছে বাইক ও কার রাইড শেয়ারিং, ফুড ও দরকারি পণ্য ডেলিভারি, পার্সেল ও কুরিয়ার সার্ভিস এবং নিরাপদ পেমেন্ট সেবা ও প্রয়োজনীয় আর্থিক যোগান।
আমাদের এই ব্র্যান্ডমার্ক, আপনার জীবনকে আরও সহজ করার এবং জীবনের সকল যাত্রায় আপনার সার্বক্ষণিক সঙ্গী হয়ে থাকার প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।