বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দুই কোম্পানির নামমাত্র লভ্যাংশ

  •    
  • ২৯ অক্টোবর, ২০২২ ১৯:৪৭

ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি অ্যাক্টিভ ফাইন ক্যামিকেলস দেবে ০.২৫ শতাংশ নগদ বা শেয়ার প্রতি আড়াই পয়সা আর এএফসি অ্যাগ্রো বায়োটেক দেবে ০.৫০ শতাংশ বা শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা। গত এক বছরে কোম্পানি দুটির শেয়ারদর অনেকটাই লাফ দিয়ে পরে নেমে এসেছে। এ কারণে বিনিয়োগকারীদের বেশ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একটি কোম্পানি শেয়ার প্রতি আড়াই পয়সা এবং একটি ৫ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। চলতি বছর যেসব কোম্পানি লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে, তাদের মধ্যে সবচেয়ে কম দেবে এই দুটি কোম্পানি।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের হিসাব পর্যালোচনা করে শনিবার এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে কোম্পানি ‍দুটির পরিচালনা পর্ষদ।

এর মধ্যে ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি অ্যাক্টিভ ফাইন ক্যামিকেলস দেবে ০.২৫ শতাংশ নগদ বা শেয়ার প্রতি আড়াই পয়সা আর এএফসি অ্যাগ্রো বায়োটেক দেবে ০.৫০ শতাংশ বা শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা।

গত এক বছরে কোম্পানি দুটির শেয়ারদর অনেকটাই লাফ দিয়ে পরে নেমে এসেছে। এ কারণে বিনিয়োগকারীদের বেশ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।

২০২১ সালের জুলাই থেকে গত জুন পর্যন্ত অ্যাকটিভ ফাইনের শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

কোম্পানিটির আয় কমলেও সম্পদমূল্য কিছুটা বেড়েছে। গত জুন শেষে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ২২ টাকা ৭ পয়সার সম্পদ ছিল অ্যাকটিভ ফাইনের। এক বছর আগে সম্পদ ছিল ২২ টাকা ১ পয়সার।

এই কোম্পানিটি ওষুধের কাঁচামাল তৈরি করে। শুল্ক সুবিধার পাওয়ায় আয় বাড়বে এমন আশায় গত জানুয়ারিতে শেয়ারদর অনেকটাই বেড়ে গিয়েছিল। এক পর্যায়ে তা উঠে যায় ৩১ টাকা ৫০ পয়সায়। তবে পরে দর নেমে আসে। বর্তমান দর ১৯ টাকা ৩০ পয়সা, যা এর বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস। এই দরে শেয়ারের ক্রেতা নেই বললেই চলে।

গত বছর কোম্পানিটি ০.৫ শতাংশ বা শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।

এএফসি অ্যাগ্রোর আয় এবার কিছুটা বেড়েছে। কোম্পানিটি গত জুন পর্যন্ত এক বছরে শেয়ার প্রতি আয় করেছে ২২ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ১৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

কোম্পানিটির সম্পদমূল্যও কিছুটা বেড়েছে। গত ৩০ জুন প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে ১৮ টাকা ১৯ পয়সার সম্পদ থাকার তথ্য জানানো হয়েছে। আগের বছর শেয়ারের বিপরীতে সম্পদ ছিল ১৮ টাকার।

কোম্পাটির শেয়ারদর গত বছরের জুন শেষে ছিল ২০ টাকা। কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই ডিসেম্বরে দর উঠে যায় ৩৫ টাকা ৮০ পয়সায়। এখন তা নেমে এসেছে ২৩ টাকা ৫০ পয়সায়। এটি কোম্পানিটির শেয়ারের বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস। এই দরে ক্রেতা নেই বললেই চলে।

গত বছরও কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা লভ্যাংশ দিয়েছিল।

যাদের হাতে আগামী ১৭ নভেম্বর শেয়ার থাকবে, তারা এই দুটি কোম্পানির এই লভ্যাংশ পাবে। আর এই লভ্যাংশ চূড়ান্ত করতে বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএম ডাকা হয়েছে আগামী ২৯ ডিসেম্বর।

এ বিভাগের আরো খবর