বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

অবকাঠামো উন্নয়নে এআইআইবি’র সহায়তা চান অর্থমন্ত্রী

  •    
  • ২৬ অক্টোবর, ২০২২ ১৯:৪৯

অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ দক্ষতার সঙ্গে কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলা করেছে। সে সুবাদে গত অর্থবছরে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে অর্থনীতি আগের ধারাবাহিকতায় ফিরে এসেছে। চলমান চ্যালেঞ্জগুলো আমলে নিয়েই বাংলাদেশ উন্নয়নের পথে রয়েছে।’

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। এই লক্ষ্য অর্জন করতে হলে ভৌত অবকাঠামো খাতের উন্নয়নে প্রচুর বিনিয়োগ লাগবে।

সংকট-প্রবণ বিশ্বে অবকাঠামোতে অর্থায়ন অত্যন্ত সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, এজন্য এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের (এআইআইবি) সহযোগিতা দরকার।

বুধবার এআইআইবির বোর্ড অফ গভর্নরসের বার্ষিক সভায় এ সহায়তা চান অর্থমন্ত্রী।

ভার্চুয়াল মাধ্যমে অনুষ্ঠিত সভায় মুস্তফা কামাল বলেন, বিশ্ব সম্প্রদায়, উন্নত থেকে উন্নয়নশীল সব দেশ এই মুহূর্তে বিশাল চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক কর্তৃক বাংলাদেশকে সাম্প্রতিক বাজেট সহায়তা এবং ভ্যাকসিন সহায়তার জন্য এআইআইবিকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

মুস্তফা কামাল বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ দক্ষতার সঙ্গে কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলা করেছে। সে সুবাদে গত অর্থবছরে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে অর্থনীতি আগের ধারাবাহিকতায় ফিরে এসেছে। চলমান চ্যালেঞ্জগুলো আমলে নিয়েই বাংলাদেশ উন্নয়নের পথে রয়েছে।

মুস্তফা কামাল বলেন, বাংলাদেশের লক্ষ্য রয়েছে ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল এবং ২০৩১ সালের মধ্যে একটি উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার।

এই লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক এবং ভৌত অবকাঠামোতে বিনিয়োগ দরকার। এ জন্য এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের সহায়তা প্রয়োজন।

সভায় আরও বক্তব্য দেন চীনের গভর্নর কুন লিউ, ঘানার গভর্নর কেন ওফোরি-আত্তা, ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন, পাকিস্তানের গভর্নর সরদার আয়াজ সাদিক, সিঙ্গাপুরের গভর্নর ইন্দ্রানী রাজা ও উজবেকিস্তানের গভর্নর জামশিদ খোদজায়েভ।

এ বিভাগের আরো খবর