বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

রেনাটার নগদ লভ্যাংশ ১৫০ কোটি, থাকছে ৭ শতাংশ বোনাসও

  •    
  • ২২ অক্টোবর, ২০২২ ১৮:১২

১০৭ কোটি ১৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানিটির শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৭১ লাখ ৯২ হাজার ৯৮৩টি। এই হিসেবে কোম্পানিটি ১৫০ কোটি ৭ লাখ ১ হাজার ৭৬২ টাকা লভ্যাংশ দেবে। আগের বছর শেয়ার অনুপাতে বেশি দিলেও শেয়ার সংখ্যা এবারের চেয়ে ১০ শতাংশ কম হওয়ায় মোট ১৪১ কোটি ২৯ লাখ ৯৮ হাজার ৪১২ টাকা নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ খারে কোম্পানি রেনাটা লিমিটেড আয় বাড়ার পরও এবার লভ্যাংশ কিছুটা কমিয়েছে। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ এবার নগদ ও বোনাস মিলিয়ে ১৪৭ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা আগের বছর ছিল ১৫৫ শতাংশ।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থছরের হিসাব পর্যালোচনা করে শনিবার কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ বিনিয়োগকারীদেরকে ১৪০ শতাংশ নগদ এবং ৭ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। অর্থাৎ প্রতি শেয়ারের জন্য বিনিয়োগকারীরা পাবেন ১৪ টাকা আর প্রতি একশটি শেয়ারের বিপরীতে পাবেন সাতটি করে শেয়ার।

আগের বছর বিনিয়োগকারীরা ১৪৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার পেয়েছিলেন। অর্থাৎ প্রতি শেয়ারের বিপরীতে সাড়ে ১৪ টাকা ও প্রতি ১০০ শেয়ারে ১০টি শেয়ার পেয়েছিলেন তারা।

১০৭ কোটি ১৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানিটির শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৭১ লাখ ৯২ হাজার ৯৮৩টি। এই হিসেবে কোম্পানিটি ১৫০ কোটি ৭ লাখ ১ হাজার ৭৬২ টাকা লভ্যাংশ দেবে।

আগের বছর শেয়ার অনুপাতে বেশি দিলেও শেয়ার সংখ্যা এবারের চেয়ে ১০ শতাংশ কম হওয়ায় মোট ১৪১ কোটি ২৯ লাখ ৯৮ হাজার ৪১২ টাকা নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি।

২০২১ সালের জুলাই থেকে গত জুন পর্যন্ত রেনাটার শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৪৭ টাকা ৬৮ পয়সা। আগের বছর কোম্পানিটির পূনর্মূল্যায়নকৃত ইপিএস ছিল ৪৭ টাকা ২২ পয়সা।

গত এক বছরে ওষুধের দাম অনেকটা বাড়লেও রেনাটার আয়ে খুব একটা প্রবৃদ্ধি হয়নি উৎপাদন ও বিপণন ব্যয় বাড়ার কারণে।

তবে কোম্পানিটির সম্পদমূল্য অনেকটাই বেড়েছে। গত জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ দাঁড়িয়েছে ২৭৪ টাকা ৩৯ পয়সা। এক বছর আগে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার পুনর্মূল্যায়নের পর যা ছিল ২৩৯ টাকা ৮৬ পয়সা।

এই লভ্যাংশ যারা নিতে চান তাদেরকে আগামী ১০ নভেম্বর শেয়ার ধরে রাখতে হবে, অর্থাৎ সেদিনই এর লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট। এই লভ্যাংশ চূড়ান্ত করতে বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএম ডাকা হয়েছে আগামী ১৭ আগস্ট।

ওষুধ খাতের শক্তিশালী মৌলভিত্তির এই কোম্পানিটির শেয়ারদর বর্তমানে বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইসে লেনদেন হচ্ছে।

গত ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে এক হাজার ৩০৩ টাকা ২০ পয়সা-এই একটি দরেই হাতবদল হচ্ছে শেয়ার। তবে খুব একটা ক্রেতা নেই এর।

এই সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ ২০ হাজার ২৩২টি শেয়ার হাতবদল হয় গত ২৫ সেপ্টেম্বর। আর সর্বনিম্ন ৩৬৫টি শেয়ার হাতবদল হয় গত ৬ অক্টোবর। লভ্যাংশ ঘোষণার আগের কর্মদিবস বৃহস্পতিবার হাতবদল হয় ১ হাজার ৭০৩টি।

গত এক বছরে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য ছিল ১ হাজার ২৮২ টাকা থেকে ১ হাজার ৪৬৯ টাকা ৩০ পয়সা।

এ বিভাগের আরো খবর