বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তদন্তের নির্দেশের পরও ইনফিউশনের লাফ, ওরিয়নের পতন

  •    
  • ১৩ অক্টোবর, ২০২২ ১৪:৩৫

এদিন ওরিয়ন গ্রুপের চারটির মধ্যে বেড়েছে কেবল ওরিয়ন ইনফিউশনের দর, কমেছে ওরিয়ন ফার্মা, বিকন ফার্মা ও কোহিনূর কেমিক্যালসের দর। এই তিনটি কোম্পানি মিলিয়েই সূচক কমিয়েছে ৩৩.৩০ পয়েন্ট। আর ওরিয়ন ইনফিউশন সূচকে যোগ করেছে ৩.১০ পয়েন্ট। অর্থাৎ ওরিয়ন গ্রুপের কারণে সূচক কমেছে আসলে ৩০.২০ পয়েন্ট।

৪৯ কর্মদিবসে ১০ টাকার শেয়ারর দর ৮১৪ টাকা বেড়ে যাওয়ার পর এর নেপথ্যে কারসাজি আছে কি না, সেটি তদন্তে বিএসইসির নির্দেশের পর দিনও লাফ দিল ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারদর। তবে গ্রুপের অন্য তিন কোম্পানি দর হারিয়েছে। মূলত এই কারণেই দরপতন হওয়া কোম্পানির তুলনায় দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা বেশি থাকার পরও সূচকের পতন হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স পড়লে ৬.৬০ পয়েন্ট। যদিও এদিন ১০১টি কোম্পানির শেয়ারর দর বেড়েছে, বিপরীতে কমেছে ৯৩টির দর। আর ১৭৫টির লেনদেন হয়েছে আগের দিনের দরে, যেগুলো মূলত বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইসে লেনদেন হয়েছে।

পুঁজিবাজারে ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর ৩১ জুলাই থেকে সূচকের উত্থানের পেছনে প্রধান ভূমিকায় ছিল ৩০ থেকে ৩৫টি কোম্পানি। এর মধ্যে আবার শীর্ষে ছিল ওরিয়ন গ্রুপের চারটি আর বেক্সিমকো গ্রুপের দুটি কোম্পানি।

বৃহস্পতিবারের লেনদেনেও সূচক বাড়া কমায় এই দুই গ্রুপের ছয় কোম্পানির ভূমিকা ছিল সবচেয়ে বেশি।

এদিন ওরিয়ন গ্রুপের চারটির মধ্যে বেড়েছে কেবল ওরিয়ন ইনফিউশনের দর, কমেছে ওরিয়ন ফার্মা, বিকন ফার্মা ও কোহিনূর কেমিক্যালসের দর। এই তিনটি কোম্পানি মিলিয়েই সূচক কমিয়েছে ৩৩.৩০ পয়েন্ট। আর ওরিয়ন ইনফিউশন সূচকে যোগ করেছে ৩.১০ পয়েন্ট।

অর্থাৎ ওরিয়ন গ্রুপের কারণে সূচক কমেছে আসলে ৩০.২০ পয়েন্ট।

ওরিয়ন গ্রুপের ওরিয়ন ফার্মা গত এক মাস ধরে প্রায় প্রতিদিনই লেনদেনের শীর্ষে থাকলেও সেটি নেমে এসেছে তৃতীয় স্থানে। ওরিয়ন ইনফিউশন ছিল এই তালিকার পঞ্চম স্থানে।

আর বেক্সিমেকো গ্রুপের সূচকে প্রভাব ফেলে এমন দুই কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড ও বেক্সিমকো ফার্মার দর বেড়েছে। দুই কোম্পানি মিলিয়ে সূচকে যোগ করেছে ১৮.৬৩ পয়েন্ট।

সবচেয়ে বেশি লেনদেনের তালিকায় বেক্সিমকো লিমিটেডে অবস্থান ছিল দ্বিতীয় স্থানে। গ্রুপের আরেক কোম্পানি শাইনপুকুর সিরামিকসের অবস্থান ছিল একাদশ স্থানে।

এদিন খাতভিত্তিক সবচেয়ে ভালো করেছে সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোর শেয়ারগুলো। খাত ধরে বেড়েছে দর। এই খাতের ৪১টি কোম্পানির মধ্যে একটির দরও কমেনি, বেড়েছে ৩৩টির দর। অন্য কোনো খাতেই এই প্রবণতা দেখা যায়নি।

সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে এমন ১০টি কোম্পানির মধ্যে চারটি ছিল এই একটি খাতের।

বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

লেনদেনে যে ভারসাম্যহীনতার বিষয়টি গত আড়াই মাস ধরে দেখা যাচ্ছে, সেটি দেখা গেল আবার। মোট লেনদেনের ৪০ শতাংশই হয়েছে ১০টি কোম্পানিতে।

শীর্ষ দশে লেনদেন হয়েছে ৫৭১ কোটি ১৭ লাখ ৩১ হাজার টাকা। আর মোট লেনদেন ছিল এক হাজার ৪১০ কোটি ৯২ লাখ ৬৮ হাজার টাকা।

আগের দিনের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ৪১৬ কোটি ৮১ রাখ ৬ হাজার টাকা। ৩৮ কর্মদিবস পর বুধবার লেনদেন এক হাজার কোটি টাকার নিচে নেমে যায়।

‘বাজারের জন্য গুডসাইন নয়’

পুঁজিবাবারের লেনদেন নিয়ে ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘টার্নওভার যে জায়গায় রয়েছে তা উৎসাহজনক নয়। যেসব সেক্টরে বুল রান হয়েছিল সেগুলোর অরল্টারনেটিভ দেখছি না। ওই সবের লেনদেন কম হলে বাজারের মোট লেনদেনও কম হচ্ছে। ক্যাশ ফ্লো নির্দিষ্ট কিছু স্টকরে মধ্যে আটকে আছে। এর বাইরে ক্যাশ ফ্লো হচ্ছে না। এটা বাজারের জন্য গুড সাইন নয়।’

তিনি বলেন, ‘মার্কেট মেকিংয়ের জন্য যে স্টকের দিকে ক্যাশ যায়, যেটা আসলে লিডিং ক্যাশ ফ্লো, সেটা যারা ফলো করে ইনভেস্ট করেন বা ফলোয়ার, তাদের ক্যাশ ফ্লোটাও ওইদিকে যায়। লিডিং ক্যাশ ফ্লো কোনদিকে যাচ্ছে বোঝা না গেলে অন্যরা সাইডলাইনে চলে যায়।’

পতনমুখী ওরিয়ন ইনফিউশনের দর বেড়ে লেনদেন শেষ হওয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে রসিকতা করে তিনি বলেন, ‘এখনও কিছু সাহসী মানুষ আছেন।’

ওরিয়নের চার কোম্পানির চিত্র

৪৯ কর্মদিবসে ১০ টাকার শেয়ারের দর অবিশ্বাস্যভাবে ৮১৪ টাকা ৯০ পয়সা বা ৭৭৮ দশমিক ৩১ শতাংশ বাড়ার পর নেপথ্যে কী, সেটি খতিয়ে দেখতে তদন্তের নির্দেশ দেয়ার পরও দরবৃদ্ধি দেখা গেছে ওরিয়ন ইনফিউশনের।

যদিও লেনদেনে শেষ হওয়ার আধাঘণ্টা আগেও সাড়ে আট শ টাকার কাছকাছি দরে লেনদেন হচ্ছিল। দিনের এক সময় সর্বনিম্ন ৮৫০ টাকা ৭০ পয়সায় লেনদেন হলেও ৩.৪৫ শতাংশ বা ৩১ টাকা ৭০ পয়সা বেড়েই লেনদেন শেষ হয়েছে। ৫ লাখ ৩৬ হাজার ৯৪১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৪৮ কোটি ৬১ লাখ ৭০ হাজার টাকা।

বিকন ফার্মার দর কমেছে ৬.২২ শতাংশ বা ২২ টাকা ৬০ পয়সা। সর্বশেষ ৩৪০ টাকা ৭০ পয়সায় শেয়ার লেনদেন হলেও দিনের সর্বোচ্চ দর উঠেছিল ৩৬৫ টাকায়। কোম্পানিটির ১৩ কোটি ৪ লাখ ৩ হাজার টাকায় ৩ লাখ ৭৭ হাজার ১৭৪টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

এই কোম্পানিটির দরপতনে সূচক কমেছে ২৫ পয়েন্টের বেশি।

দরপতন হয়েছে ওরিয়ন ফার্মারও। ৪ টাকা ৮০ পয়সা বা ৩.৪৭ শতাংশ কমেছে শেয়ারদর। সর্বনিম্ন ১৩২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ১৩৭ টাকা ৩০ পয়সাতে কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ক্লোজিং প্রাইস দাঁড়িয়েছে ১৩৩ টাকা ৭০ পয়সা।

ওরিয়ন গ্রুপের চার কোম্পানির তিনটির দরপতনই বৃহস্পতিবারের সূচকের পতনের প্রধান কারণ

৯২ কোটি ৫৯ লাখ ৭৪ হাজার টাকায় ৬৮ লাখ ৭৪ হাজার ৩০১টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

এই কোম্পানিটির কারণে সূচক কমেছে ৫.৪ পয়েন্ট।

দরপতন হয়েছে গ্রুপের আরেক কোম্পানি কোহিনূর কেমিক্যালের। শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪০ হাজার ৭৬০টি, যার মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৫৫ লাখ ৮০ হাজার।

সর্বশেষ দর ৬২৩ টাকা ৮০ পয়সা হলেও দিনের বিভিন্ন সময় ৬১৫ টাকা থেকে ৬৪৬ টাকা ৬০ পয়সাতেও শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

এই কোম্পানিটির কারণে সূচক কমেছে ২.৭৯ পয়েন্ট।

কোন খাত কেমন করল

ওষুধ ও রসায়ন খাতে সর্বোচ্চ ২৭৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ২০.৬০ শতাংশ। খাতটিতে ৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। আর ৮টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে। আর দরপতন হয়েছে ১৪টির।

প্রকৌশল খাতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১৪টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। দরপতন হয়েছে ২০টির।

তৃতীয় স্থানে থাকা বিবিধ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৫৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা। ৪টির দরবৃদ্ধি, ৪টির দরপতন ও আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৫টি কোম্পানির।

চতুর্থ সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে সেবা ও আবাসন খাতে। এ খাতে ২টির দরবৃদ্ধি ও ১টি করে কোম্পানির দরপতন ও অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে। হাতবদল হয়েছে ১৩৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

৯০ কোটি ৬০ লাখ টাকা লেনদেন করে তালিকার পঞ্চম স্থানে ছিল কাগজ ও মুদ্রণ খাত। ১টি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে। দর কমেছে ৪টি কোম্পানির।

শীর্ষ পাঁচের বাইরে দরবৃদ্ধির হার বেশি

তবে দরবৃদ্ধির হার যেসব খাতে বেশি সেগুলোর লেনদেনের তালিকায় নিচের দিকে ছিল।

সবচেয়ে বেশি দরবৃদ্ধি হয়েছে সাধারণ বিমা খাতে। ৩৩টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির সঙ্গে কোনো দরপতন হয়নি। তবে আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৮টি কোম্পানির।

এ খাতের লেনদেন যদিও ৫০ কোটির নিচেই ছিল। হাতবদল হয়েছে ৪৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

ব্যাংক খাতে ৬টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও ২৩টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। আর ৪টির দর কমেছে। তবে এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা লেনদেনের ১.১৭ শতাংশ।

বস্ত্র খাতেও দরবৃদ্ধি না হলেও দরপতনের সংখ্যা তুলনামূলক কম। ১০টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৭টির দরপতন ও ৪০টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে।

এর বাইরে আর কোনো খাতে দরবৃদ্ধির হার খুব বেশি ছিল না।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে পেনিনসুলা চিটাগংয়ের। আর দিনেও একই সমান দর বেড়েছিল।

তালিকাভুক্তির পর থেকে এখন পর্যন্ত কোনো দিন শেয়ারপ্রতি এক টাকা আয় করতে পারেনি। ৩০ টাকা থেকে বেড়ে শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৩৩ টাকায়।

৩৩ টাকা থেকে বেড়ে শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৩৬ টাকা ৩০ পয়সায়।

এরপরে ৯.৯৭ শতাংশ দর বেড়েছে সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৫০ টাকা ৭০ পয়সায়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৪৬ টাকা ১০ পয়সায়।

নাভানা সিএনজির দর বেড়েছে ৯.৮১ শতাংশ। আগের দিনে ৯.৭৬ শতাংশ বেড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছিল ৩২ টাকা ৬০ পয়সায়। আজকে হাতবদল হয়েছে ৩৫ টাকা ৮০ পয়সা।

২০২১ সালে শেয়ারপ্রতি ২২ পয়সা আয়ের বিপরীতে ৫০ পয়সা নগদ ও প্রতি ১০০টি শেয়ারের বিপরীতে ৫টি শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে দেয় কোম্পানি।

এ ছাড়াও দরবৃদ্ধির তালিকায় ছিল ফারইস্ট নিটিং, ইস্টার্ন হাউজিং, ফার কেমিক্যাল, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, মনোস্পুল, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স ও ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স।

দর পতনের শীর্ষ ১০

পতনের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বিডি কম। ৭ দশমিক ৩২ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ ৬৯ টাকা ৬০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। আগের দিনে লেনদেন হয় ৭৫ টাকা ১০ পয়সায়।

পতনের তালিকায় পরের স্থানে রয়েছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল। ৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ দর কমে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৪৫ টাকা ৮০ পয়সায়। আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইস ছিল ২৬২ টাকা ৭০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে বিকন ফার্মা। ৬ দশমিক ২২ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ৩৪০ টাকা ৭০ পয়সায় হাতবদল হয়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৩৬৩ টাকা ৩০ পয়সায়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল- আজিজ পাইপস, অ্যাপেক্স স্পিনিং, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি, বিডি ল্যাম্পস, সোনালী পেপার, ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন ও বসুন্ধরা পেপার।

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ২৫ দশমিক ১১ পয়েন্ট সূচক কমেছে বিকন ফার্মার দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ৬ দশমিক ২২ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ দশমিক ৪ পয়েন্ট কমেছে ওরিয়ন ফার্মার কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৩ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

সোনালী পেপারের দর ৪ দশমিক ০৮ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ৫ দশমিক ২৯ পয়েন্ট।

এ ছাড়াও তিতাস গ্যাস, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, কোহিনূর কেমিক্যাল, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, বসুন্ধরা পেপার, শাহজিবাজার পাওয়ার ও বিডিকম দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৫৪ দশমিক ৮১ পয়েন্ট।

সবচেয়ে বেশি ১৩ দশমিক ৯১ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ২ দশমিক ৬ শতাংশ।

ইস্টার্ন হাউজিংয়ের দর ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট।

বেক্সিমকো ফার্মা সূচকে যোগ করেছে ৪ দশমিক ৭২ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ১ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে বার্জার পেইন্টস, ওরিয়ন ইনফিউশন, পূবালী ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, জেএমআই সিরিঞ্জেস, ফারইস্ট নিটিং ও ইবনে সিনা।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৪২ দশমিক ০৮ পয়েন্ট।

এ বিভাগের আরো খবর