বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কমোডিটি স্টক এক্সচেঞ্জ করতে কমিটি

  • ফারহান ফেরদৌস, ঢাকা   
  • ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ২০:৩১

সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ অনুযায়ী, কৃষিপণ্য, গবাদিপশু, মাছ, বনজ সম্পদ, খনিজ ও জ্বালানি পণ্যসহ উৎপাদিত যেকোনো পণ্য কমোডিটি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে কেনাবেচা করা যাবে। এসব পণ্য কেনাবেচা বা লেনদেনের জন্য যে এক্সচেঞ্জ বা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে, সেটিই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ হিসেবে পরিচিত হবে।

বাংলাদেশে কমোডিটি স্টক এক্সচেঞ্জ স্থাপনের কাজ গুছিয়ে এনেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

সম্প্রতি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এক বৈঠকে কমোডিটি স্টক এক্সচেঞ্জ স্থাপনের কাজ এগিয়ে নিতে একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছে।

চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম বলেন, ‘আমরা কাজ অনেকটা এগিয়ে নিয়েছি। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এ বছর কমোডিটি স্টক এক্সচেঞ্জ শুরু করবে। এ বিষয়ে আমরা একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছি।’

এ কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে বিএসইসি কমিশনার রুমানা ইসলামকে।

এ ছাড়া এ কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন তিনজন বিএসইসি নির্বাহী পরিচালক। এর মধ্যে আছেন সাইফুর রহমান, মাহাবুবুল আলম ও রিপন কুমার দেবনাথ।

আরেকজন সদস্য হলেন আবুল কালাম, তিনি বিএসইসির একজন পরিচালক।

এ ছাড়া নজরুল ইসলাম আছেন এই কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে, তিনি বিএসইসির একজন অতিরিক্ত পরিচালক।

এই কমিটি কমোডিটি স্টক এক্সচেঞ্জ স্থাপনের কাজ গুছিয়ে এনে শেষ করবে।

সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ অনুযায়ী, কৃষিপণ্য, গবাদিপশু, মাছ, বনজ সম্পদ, খনিজ ও জ্বালানি পণ্যসহ উৎপাদিত যেকোনো পণ্য কমোডিটি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে কেনাবেচা করা যাবে।

এসব পণ্য কেনাবেচা বা লেনদেনের জন্য যে এক্সচেঞ্জ বা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে, সেটিই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ হিসেবে পরিচিত হবে।

বাংলাদেশে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের অনুমতি দিতে পারে কেবল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

বাংলাদেশে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের অনুমতি চেয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। আর বিএসইসি কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের কাজ অনেকটা এগিয়ে নিয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর