বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পুঁজিবাজারে আসছে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ

  •    
  • ৩১ আগস্ট, ২০২২ ১৭:৩৯

বুক বিল্ডিং পদ্ধতির আইপিওর নিয়ম অনুসারে, প্রথমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য সংরক্ষিত শেয়ার বিক্রি করার লক্ষ্যে নিলামের আয়োজন করা হবে। যে দামে এসে তাদের জন্য সংরক্ষিত শেয়ারের বিক্রি শেষ হবে, সেই দামের (কাট অফ প্রাইস) চেয়ে ৩০ শতাংশ অথবা ২০ টাকা এই দুইয়ের মধ্যে যেটি কম, সেই দামে আইপিওতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করা হবে।

বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজারে আসার অনুমোদন পেল এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড। প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ৯৫ কোটি টাকা তুলবে কোম্পানিটি। এই টাকার বড় অংশ ব্যয় করা হবে কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণে।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সভায় বুধবার এই অনুমোদন দেয়া হয়।

বুক বিল্ডিং পদ্ধতির আইপিওর শর্ত অনুযায়ী, গত বছরের ২৪ অক্টোবর রাজধানীর একটি হোটেলে রোড শোর আয়োজন করেছিল কোম্পানিটি। এতে যোগ্য বিনিয়োগকারী (এলিজিবল ইনভেস্টর) ও সংশ্লিষ্টদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। তাদের সামনে কোম্পানির আর্থিক চিত্র, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ইত্যাদি বিষয় তুলে ধরেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনির আহমেদসহ শীর্ষ কর্মকর্তারা।

বুক বিল্ডিং পদ্ধতির আইপিওর নিয়ম অনুসারে, প্রথমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য সংরক্ষিত শেয়ার বিক্রি করার লক্ষ্যে নিলামের আয়োজন করা হবে। যে দামে এসে তাদের জন্য সংরক্ষিত শেয়ারের বিক্রি শেষ হবে, সেই দামের (কাট অফ প্রাইস) চেয়ে ৩০ শতাংশ অথবা ২০ টাকা এই দুইয়ের মধ্যে যেটি কম, সেই দামে আইপিওতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করা হবে।

২০২১ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে পুনর্মূল্যায়ন পরবর্তী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ৫৬ টাকা ৬১ পয়সা। আর পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া এনএভিপিএস ৩৫ টাকা ৪৮ পয়সা। পাঁচ বছরের ভারিত গড় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩ টাকা ২১ পয়সা।

আইপিও অনুমোদনের ক্ষেত্রে বিএসইসির দেয়া শর্ত অনুসারে, তালিকাভুক্তির আগে কোম্পানিটি কোনো ধরনের লভ্যাংশ ঘোষণা, অনুমোদন বা বিতরণ করতে পারবে না।

কোম্পানিটির আইপিওর ইস্যু ম্যানেজার হচ্ছে শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট।

এদিকে একই সভায় আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করা হয়েছে।

অনুমোদিত বন্ডটির নাম ‘৪র্থ এআইবিএল মুদারাবা সাব-অর্ডিনেট বন্ড’। সাত বছর মেয়াদি এই বন্ডটি নন-কনভার্টেবল, ফ্লোটিং রেট বন্ড। অর্থাৎ বন্ডটির কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তর হবে না। আর এর সুদের হার হবে ভাসমান। বন্ডটির ইউনিটপ্রতি অভিহিত মূল্য ৫ লাখ টাকা।

এই বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করে ব্যাংকটি টায়ার-২ ক্যাপিটাল বেস শক্তিশালী করবে। বন্ডটি স্টক এক্সচেঞ্জের অলটারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে তালিকাভুক্ত হবে।

স্থানীয় উচ্চ সম্পদশালী ব্যক্তি এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এই বন্ড ইস্যু করা হবে।

এই বন্ডের লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে রয়েছে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। ট্রাস্টির দায়িত্ব পালন করবে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

এ বিভাগের আরো খবর