ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০ লাখ টাকা পেয়েছেন শাহাবুদ্দিন আহমেদ।
ঈদুল আযহা উপলক্ষে সারা দেশে চলমান ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-১৫ এর আওতায় ফ্রিজটি কিনে তিনি এই টাকা পেয়েছেন বলে প্রতিষ্ঠানটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এর আগে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০ লাখ করে টাকা পেয়েছেন গাজীপুর সদরের কাশিমপুরের লতিফপুর এলাকার পোশাককর্মী পারভিন আকতার এবং ফেনী সদরের ধুমসাদ্দা গ্রামের মোহাম্মদ সবুজ মিয়া।
মঙ্গলবার খুলনার বয়রা মেইন রোডের জলিল স্মরণীতে ওয়ালটনের এক্সক্লুসিভ শোরুমে শাহাবুদ্দিনের হাতে ২০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন খুলনা সিটি মেয়র আলহাজ্জ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক এবং ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর চিত্রনায়ক আমিন খান।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন খুলনার প্যানেল মেয়র অ্যাডভোকেট মেমরী সুফিয়া রহমান, খুলনা চেম্বার অব কমার্সের সহসভাপতি সিদ্দীকুর রহমান, কাউন্সিলর শেখ মোশাররফ হোসেন, আনিসুর রহমান বিশ্বাস, হাফিজুর রহমান ও আমেনা হালিম এবং ইলেকট্রো ওয়ার্ল্ড শোরুমের স্বত্ত্বাধিকারী আকিব জাবেদ সবুজ।
শাহাবুদ্দিনের বাড়ি যশোর সদরের মাহিদিয়া গ্রামে। তিনি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেডের সাতক্ষীরা শাখায় সিনিয়র ইনভেস্টমেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন।
সম্প্রতি ওয়ালটনের ফ্রিজটি কেনেন তিনি। ফ্রিজ কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন হলে শাহবুদ্দিনের মোবাইলে ২০ লাখ টাকা পাওয়ার মেসেজ যায়।
অনুষ্ঠানে খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, ‘এক সময় ইলেকট্রনিক্স পণ্যকে বিলাসী পণ্য বলা হতো। কিন্তু এখন ওয়ালটন তা এমনভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে, যাতে এগুলোকে আর বিলাসী পণ্য বলা যায় না।’
‘ওয়ালটন দেশেই আন্তর্জাতিকমানের ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন করছে। ভালোমানের পণ্য ও সেবা আর প্রশংসনীয় কর্মকান্ডের মাধ্যমে সারা দেশে দারুণ জনপ্রিয় ওয়ালটন। দেশের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে ওয়ালটনের মতো দেশীয় কোম্পানিগুলোর পাশে আমাদের থাকতে হবে।’