বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

জরিমানা গুনছেন চাল মজুতকারীরা, বন্ধ হচ্ছে প্রতিষ্ঠান

  •    
  • ২ জুন, ২০২২ ০২:১৫

নিউজবাংলার জেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো তধ্য অনুযায়ী বুধবার দিনভর ১২ জেলার বিভিন্ন আড়ত, মিল ও দোকানে অভিযান চালায় প্রশাসন। এ সময় অবৈধভাবে চালের মজুত করাসহ নানা অনিয়মের দায়ে নানা অংকের জরিমানা করা হয়। বন্ধ করে দেয়া হয়ে কিছু প্রতিষ্ঠান।  

চালের দাম ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে এবং সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিকে গত সোমবার চাল মজুতকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পর থেকে সারা দেশে অভিযানে নামেন কর্মকর্তারা।

নিউজবাংলার জেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো তধ্য অনুযায়ী বুধবার দিনভর ১২ জেলার বিভিন্ন আড়ত, মিল ও দোকানে অভিযান চালায় প্রশাসন। এ সময় অবৈধভাবে চালের মজুত করাসহ নানা অনিয়মের দায়ে নানা অংকের জরিমানা করা হয়। বন্ধ করে দেয়া হয়ে কিছু প্রতিষ্ঠান।

চালের অবৈধ মজুতের তথ্য জানতে বুধবার কন্ট্রোল রুম চালুর ঘোষণা দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। তিনটি ফোন নম্বরের মাধ্যমে যে কেউ চালের অবাধ মজুত সম্পর্কে জানাতে পারবেন। তথ্য জানাতে +৮৮০২২২৩৩৮০২১১৩, ০১৭৯০৪৯৯৯৪২ এবং ০১৭১৩০০৩৫০৬ নম্বরে ফোন করে তথ্য দিতে অনুরোধ করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

বগুড়া

অনুমোদন ছাড়াই অবৈধভাবে লেবেল লাগিয়ে চাল মজুত ও বিক্রির দায়ে বগুড়ার শেরপুরের শিনু এগ্রো লিমিটেড নামে এক প্রতিষ্ঠানকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

বগুড়া জেলা প্রশাসক মো. জিয়াউল হকের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার এ তথ্য জানানো হয়েছে।

তাতে বলা হয়েছে, এদিন বগুড়ার সব উপজেলায় অভিযান চালিয়ে অবৈধ চাল মজুত করা ও লাইসেন্স না থাকার দায়ে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে ১১ লাখ ৫২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শেরপুরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাবরিনা শারমিন জানান, উপজেলার জোয়ানপুর এলাকায় শিনু এগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রিজে অভিযান চালিয়ে ১ হাজার ২৪৬ টন চাল ও ২ হাজার ১৪৬ টন ধানের মজুত পাওয়া যায়। তবে চালগুলো এসিআই ফুডস লিমিটেডের লেবেলযুক্ত এবং নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের বস্তায় পাওয়া যায়। এসিআই ফুডস লিমিটেডের শেরপুরে মিলের ও ধান-চাল মজুতের কোনো লাইসেন্স নেই।

সাবরিনা আরও জানান, এসব চাল গত মার্চ মাস থেকে মজুত অবস্থায় আছে বলে প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার এনামুল হক স্বীকার করেছেন। এই অপরাধে শিনু এগ্রো লিমিটেডকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

এর আগে গৌর গৌরাঙ্গ ভাণ্ডার নামে উপজেলার আরও এক প্রতিষ্ঠানে ২০০ টন চালের অবৈধ মজুত পাওয়া যায় বলে জানান সাবরিনা। তাদের ১০০ টন পর্যন্ত চাল মজুতের অনুমোদন আছে।

চট্টগ্রাম

চাল মজুত করে দাম বাড়ানোর দায়ে নগরীর ৪ আড়তদারকে ৩৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সিলগালা করা হয়েছে একটি আড়তকে।

নগরীর পাহাড়তলি বাজারে বুধবার সন্ধ্যায় এই অভিযান চালায় জেলা প্রশাসন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ওমর ফারুক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘কিছু অসাধু ব্যবসায়ী চালের দাম বাড়িয়ে ও অতিরিক্ত চাল মজুত করে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে চাল মজুদ করার লাইসেন্সে উল্লেখিত পরিমাণের বাইরে চাল মজুত করছিল। তাদের অর্থদণ্ড করে মুচলেকা নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি একটি প্রতিষ্ঠানকে অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী সিলগালা করা হয়েছে।’

রংপুর

অবৈধভাবে ১ হাজার টন ধান মজুত ও অনুমোদন ছাড়া ব্যবসা পরিচালনা করার দায়ে নর্দান এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেড নামে একটি অটো রাইস মিল বন্ধ করে দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। মিল মালিককে ২ লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।

রংপুর সদর উপজেলার উত্তম বানিপাড়া এলাকায় বুধবার বিকেলে অভিযান চালিয়ে এই পদক্ষেপ নেন সহকারী কমিশনার আমিনুল ইসলাম।

রংপুর সদর খাদ্য কর্মকর্তা আরিফ হোসেন জানান, মিল মালিক ইসতিয়াক আহমেদ জানিয়েছে যে তারা আর মিলটি চালাবেন না।

এদিন দুপুরে মাহিগঞ্জ এলাকায় চালের আড়তে অভিযান চালিয়ে বিক্রয় রসিদ না দেয়া এবং স্পষ্ট মূল্য তালিকা না রাখার দায়ে ৩টি প্রতিষ্ঠানে ২৩ হাজার টাকা জরিমানা করে জেলা ভোক্তা অধিদপ্তর।

বরিশাল

মূল্য তালিকা না থাকায় এবং বেশি দামে চাল বিক্রি করার দায়ে নগরীর ৪ ব্যবসায়ীকে ৫৯ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

নগরীর ফরিয়াপট্টির চালের আড়তে বুধবার দুপুরে এই অভিযান চালিয়েছেন সংস্থাটির সহকারী পরিচালক শাহ শোয়াইব মিয়া।

তি‌নি জানান, মূল্য তালিকা না ঝুলিয়ে অতিরিক্ত দামে চাল বিক্রি করে আসছিল ফরিয়াপট্টির ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো- এমন অভিযোগের ভিত্তিতে বুধবার সেখানে অভিযান চালানো হয়। অভিযোগের সত্যতা পেয়ে মহাদেব ভাণ্ডারকে ৩৫ হাজার টাকা, গৌর নিতাই ভাণ্ডারকে ২০ হাজার এবং দুই খুচরা চালের দোকানিকে ৩ হাজার ও ১ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

একই দিন জেলা প্রশাস‌নের নির্বাহী ম‌্যা‌জি‌স্ট্রেট সমা‌প্তি রায় ও কামরুন্নাহার তামন্নার নেতৃ‌ত্বে দুই‌টি দল নগরীর বাজার রোড, ফরিয়া পট্টি, সাগরদী বাজারসহ নগরীর কিছু চালের আড়তে অভিযান চালায়। অবৈধভাবে চাল মজুত করে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি, অধিক মুনাফায় চাল বিক্রি এবং মূল্য তালিকা সংরক্ষণ না করায় ৩টি চালের আড়তকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

সিলেটজেলার সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার কালিঘাটে বুধবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে ৫ প্রতিষ্ঠানকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

নিউজবাংলাকে অধিদপ্তরের সিলেট জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমিরুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ‘অভিযানকালে অতিরিক্ত মূল্যে চাল বিক্রি, মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করা, মূল্য তালিকায় প্রদর্শিত মূল্য ও প্রকৃত বিক্রয় মূল্যের মধ্যে সামঞ্জস্য না থাকা এবং পাকা রশিদ সংরক্ষণ না করার দায়ে কালিঘাটের ৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।’

কুষ্টিয়া

দেশের অন্যতম বড় চালের মোকাম কুষ্টিয়ার খাজানগরে চালকলে বুধবার দুপুরে অভিযান চালিয়েছে জেলা প্রশাসন।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাধন কুমার বিশ্বাস ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুবীর নাথ চৌধুরীর নেতৃত্বে এই অভিযানে যায়।

এ সময় অতিরিক্ত মজুত বা মুনাফা করার প্রমাণ পাওয়া যায়নি- বলে জানান খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুবীর নাথ চৌধুরী। তবে ভূয়া নামে চাল ব্র্যান্ডিং করায় নিউ বনফুল ও নিউ ফোরস্টার মিলকে ৫০ হাজার টাকা করে মোট ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

ফরিদপুর

নিম্নমানের চাল বিক্রি করে ভোক্তাদের সঙ্গে প্রতারণা এবং বেশি দামে চাল বিক্রির দায়ে ফরিদপুর শহরের দুই ব্যবসায়ীকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জব্দ করা হয় নিম্নমানের ৪০ বস্তা (২৫ কেজি করে) চাল।

শহরের চক বাজার এলাকায় বুধবার দুপুরে এই অভিযান চালায় জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ, খাদ্যদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও কৃষি বিপণনের কর্মকর্তারা।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সোহেল শেখ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, হঠাৎ করে জেলায় চালের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে বলে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে অভিযান চালানো হয়।

এ সময় মেসার্স সোহেল খাদ্য ভাণ্ডারের একটি গুদাম বন্ধ করে দেয়ার পাশাপাশি ৪০ বস্তা চাল জব্দ করা হয়। গুদামমালিক আয়নাল হককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। সমপরিমাণ জরিমানা করা হয় বাজারের মেসার্স জয় গোবিন্দ সাহা খাদ্য ভাণ্ডারকেও।

হবিগঞ্জ

কৃষকের কাছ থেকে ধান কিনে মজুত করা ও অনুমোদনহীনভাবে ব্যবসা পরিচালনার দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরে একটি প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ ও অন্যটিকে লাইসেন্স করতে এক দিন সময় দেয়া হয়েছে।

শহরের খাদ্যগুদাম রোড এলাকায় বুধবার দুপুরে অভিযান পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসন, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।নিউজবাংলাকে তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) জহিরুল ইসলাম।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

জেলায় প্রশাসন ও জেলা খাদ্য অধিদপ্তরের দিনভর অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়ামিন হোসেনের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত শহরের আনন্দ বাজারের চালের দোকানগুলোতে সকাল ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এই অভিযান চালায়।

এ সময় প্লাস্টিকের বস্তায় চাল রাখার দায়ে আবুল খায়ের এন্টারপ্রাইজকে ১০ হাজার টাকা এবং এক মাসের বেশি চাল মজুত করে রাখায় শামীম এন্টারপ্রাইজকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়ামিন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নাটোর

সিংড়া উপজেলার শ্রী নিরেন্দ্রনাথ মানীর তিনটি গুদামে প্রায় ১ হাজার টন ধানের অবৈধ মজুত পেয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গুদামমালিককে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

উপজেলার কলম বাজারে দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক সিংড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল ইমরান এই জরিমানা করেন।

শেরপুর

জেলা খাদ্য বিভাগ ও জেলা প্রশাসন বুধবার বিকেলে শহরের নয়ানীবাজার এলাকায় চালের পাইকারি গুদামে অভিযান চালায়। খাদ্য বিভাগের লাইসেন্স না থাকায় এ সময় বৃষ্টি চাল ভান্ডারকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সানাউল মোর্শেদ এ তথ্য জানিয়েছেন।

ঠাকুরগাঁও

জেলা শহরে অভিযান চালিয়ে অতিরিক্ত দামে চাল বিক্রি ও নিয়ম না মানার দায়ে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে।

কালিবাড়ি বাজারের বুধবার দুপুরে অভিযান পরিচালনা করেছে জেলা প্রশাসন এবং জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও খাদ্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।

জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কর্মকর্তা শেখ সাদী জানান, চালের মূল্য তালিকা দেখাতে না পারা, রশিদ সংরক্ষণ না করা ও অধিক মূল্যে চাল বিক্রির দায়ে কালিবাড়ি বাজারের তানভীর চাউল ঘর ও সাইফুল ট্রেডার্সকে ৫ হাজার করে জরিমানা করা হয়েছে। সদরের শীবগঞ্জে কাশেম হাসকিং মিলকে গুনতে হয়েছে ২০ হাজার টাকা জরিমানা।

দিনাজপুর

অভিযানে চালের সবচেয়ে অবৈধ মজুত পাওয়া যায় দিনাজপুরে। সদরের স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের গুদাম থেকে ৫ হাজার ১২৪ টন আতপ চাল জব্দ করে প্রশাসন। এ ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে মিলের ইনচার্জকে।

উপজেলার ১ নম্বর চেহেলগাজী ইউনিয়নের গোপালগঞ্জ বাজারে কোম্পানিটির ছয়টি গুদামে মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাত আড়াইটা পর্যন্ত এই অভিযান চালানো হয়। তবে বুধবার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে।

নিউজবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মর্তুজা আল মঈদ।

তিনি বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় আমরা স্কায়ারের মিলে অভিযান পরিচালনা করি। এ সময় মিলের ছয়টি গুদামে ৫ হাজার ১২৪ টন আতপ চাল পাওয়া যায়। তবে মিলের অনুমোদন রয়েছে মাত্র ৩১২ টন। সে হিসাবে মিলে বেশি মজুত ছিল চার হাজার টনের বেশি চাল।’

এ বিভাগের আরো খবর