বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সুইসকন্ট্যাক্ট ও দারাজের চুক্তি

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২৮ মে, ২০২২ ১৭:৪১

দারাজ এখন থেকে এমএসএমইগুলোকে ই-কমার্স নিয়ে সচেতন করে তুলতে কাজ করবে এবং তাদের ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলে ডিজিটাল শপ চালু ও পরিচালনা করতে সহায়তা করবে।

চামড়াজাত পণ্য, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং ও আসবাব খাতের মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায়ের উদ্যোগগুলোর মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম নিয়ে প্রচারণা বৃদ্ধিতে ‘বি-স্কিলফুল’ কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্যায়ের অধীনে অংশীদারিত্ব করেছে সুইসকন্ট্যাক্ট বাংলাদেশ ও দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড।

ফলে দারাজ এখন থেকে এমএসএমইগুলোকে ই-কমার্স নিয়ে সচেতন করে তুলতে কাজ করবে এবং তাদের ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলে ডিজিটাল শপ চালু ও পরিচালনা করতে সহায়তা করবে। এর ফলে এমএসএমইগুলো আরও বেশি সংখ্যক গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পারবে এবং তাদের বিপণন সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

এ লক্ষ্যে সম্প্রতি দারাজ বনানী হেডকোয়ার্টারে একটি চুক্তি সই হয়। অনুষ্ঠানে সুইসকন্ট্যাক্ট বাংলাদেশের পক্ষে কান্ট্রি ডিরেক্টর মুজিবুল হাসান এবং বি-স্কিলফুল প্রোগ্রামের টিম লিডার দায়না সরেনসেন; বাংলাদেশে সুইজারল্যান্ডের দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব কো-অপারেশন কোরিন হেনচোজ পিনিয়ানি ও ইনকাম অ্যান্ড ইকোনোমিক ডেভেলপমেন্টের প্রোগ্রাম ম্যানেজার আমিনা চৌধুরী এবং দারাজ বাংলাদেশের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো ও চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাব্বির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় দারাজ।

এতে বলা হয়, অংশীদারিত্বের ফলে এমএসএমই উদ্যোগগুলো দারাজ বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করবে, যা এমএসএমই উদ্যোগগুলোর বিপণনের ক্ষেত্রে উন্নত পদ্ধতি অনুশীলনের মাধ্যমে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে পারবে।

দারাজ বাংলাদেশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাব্বির হোসেন বলেন, ‘দারাজের লক্ষ্য ডিজিটাল বিভাজন হ্রাস করা, আর এই লক্ষ্য পূরণের অংশ হিসেবে এই অংশীদারিত্ব স্থানীয় উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে তাদের ব্যবসার প্রবৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।’

বাংলাদেশে সুইজারল্যান্ডের দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব কো-অপারেশন কোরিন হেনচোজ পিনিয়ানি বলেন, ‘এমএসএমই পর্যায়ে ই-কমার্সের মাধ্যমে ডিজিটালাইজেশন এমএসএমইগুলোর সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে এবং বাংলাদেশ-সুইজারল্যান্ড এজেন্ডা ২০৩০ বাস্তবায়নে সাহায্য করবে।”

‘বি-স্কিলফুল’ প্রোগ্রাম দ্বিতীয় পর্যায় চার বছরব্যাপী দক্ষতা ও এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম। এ কর্মসূচি আয়োজনে সহযোগিতা করছে বাংলাদেশে সুইজারল্যান্ডের দূতাবাস এবং বাস্তবায়ন করছে সুইসকন্ট্যাক্ট।

ছয়টি জেলায় কর্মসূচিটি হচ্ছে। এমএসএমই উদ্যোগগুলোর উৎপাদনশীলতা ও প্রতিযোগিতামূলক মানসকিতার উন্নতিতে, পাশাপাশি বিজনেস ডেভেলপমেন্ট সার্ভিসেসের (বিডিএস) মাধ্যমে অন্তত ৮০০ এমএসএমই উদ্যোগে এবং ওয়ার্কপ্লেস-বেজড ট্রেইনিংয়ের (ডব্লিউবিটি) মাধ্যমে অন্তত ১৩ হাজার নতুন ও পুরানো কর্মীর কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে কাজ করছে এ প্রোগ্রাম।

এ বিভাগের আরো খবর