উড়তে থাকা বিমা খাতে হঠাৎ করেই উদ্বেগ। ঢালাও দরপতনের পাশাপাশি কমেছে লেনদেন। আশার বেলুন ফুটে উঠার আগেই চুপসে গেল ব্যাংক খাত। অন্যদিকে বস্ত্র খাতের নতুন রাজা হওয়ার ইঙ্গিত। প্রকৌশল ও জ্বালানি খাতেও আগ্রহ বেড়েছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার তো বটেই, গোটা সপ্তাহের পুঁজিবাজারকে মূল্যায়ন করতে গেলেই এই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
ব্যাংক বিমায় পতনের পরও পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে উৎপাদন খাতে দর বৃদ্ধির ওপর ভর করে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে শেষ দুই ঘণ্টায় ৪৭ পয়েন্ট সূচক কমলেও আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট বেশিতে শেষ হলো সপ্তাহের লেনদেন।
হাতবদল হওয়ার শেয়ারের মূল্য আবারও ছাড়িয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা। মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৬৬৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা টাকা। এটি আগের দিনের চেয়ে ৩১ কোটি টাকার মতো কম।
গত বছরের জুলাই থেকে এক দফা আর ৫ এপ্রিল লকডাউনের শুরু থেকে আরেক দফা উত্থানে সাধারণ বিমা খাতের শেয়ারগুলো দৌড়াতে থাকে পাগলা ঘোড়ার মতো। যাচাই বাছাই ছাড়াই দাম বাড়তে থাকে।
গত এক বছরে কোনো কোম্পানির দাম ছয় গুণ, কোনোটির সাত গুণ, কোনোটির আবার ১০ গুণ হয়েছে। অস্বাভাবিক উত্থান নিয়ে বারবার আলোচনা হচ্ছিল। বলাবলি হচ্ছিল যে, এমন উত্থানের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ায় পতনও অনিবার্য।
গত দুই কার্যদিবস ধরে এই ঘটনাটিই ঘটল। এই দর সংশোধন স্থায়ী হবে না কি আবার উত্থানে যাবে, সেই পূর্বাভাস দেয়ার সুযোগ পুঁজিবাজারে নেই। তবে এই খাতের বিনিয়োগকারীরা যে উৎকণ্ঠিত, সেই সন্দেহ নেই।
দর কমার পাশাপাশি লেনদেনে হিস্যাও কমেছে এই খাতের।
অনেক দিন পর সর্বাধিক দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির মধ্যে একটিও নেই বিমা খাতের। আর সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ২০টি কোম্পানির মধ্যে কেবল একটি জীবন বিমা খাতের।
এই খাতের মোট ৫০টি কোম্পানির মধ্যে দর হারিয়েছে ৩৫টি, বেড়েছে ১৪টির। রেকর্ড ডেটের কারণে একটির লেনদেন স্থগিত।
পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবার কোন খাতে কত লেনদেন
বিমা খাতে লেনদেন হয়েছে ৫৬০ কোটি ৮ লাখ টাকা। এটি মোট লেনদেনের শতকরা ২০ শতাংশ। গত সপ্তাহেও এই খাতে লেনদেন ছিল ৩০ থেকে ৩৬ শতাংশ।
সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ২০টি কোম্পানির মধ্যে এই খাতের কেবল তিনটি, যা এক সপ্তাহ আগেও ছিল আট থেকে ১০টি।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে থাকা ব্যাংক খাত মে মাসে যে আগ্রহের সঞ্চার করেছিল, সেটিও অনেকটাই চুপসে গেছে। শেয়ার কেনায়ও আগের মতো আগ্রহ দেখাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা। মোট লেনদেন বেড়ে চললেও এই খাতে কমছে।
এই খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে রেকর্ড ডেটের কারণে লেনদেন স্থগিত ছিল একটির। বাকি ৩০টির মধ্যে দর বেড়েছে কেবল আটটির, একটির দর ছিল অপরিবর্তিত। আর বাকি সবগুলোর দাম কমেছে।
এই খাতে লেনদেন হয়েছে মোট ১৯৬ কোটি ২ লাখ টাকা। এটি মোট লেনদেনের ৭.৩৪ শতাংশ। গত সপ্তাহেও লেনদেনের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ ছিল এই খাতে।
অন্যদিকে বাজেটে অর্থমন্ত্রী করপোরেট কর আড়াই শতাংশ কমানোর প্রস্তাব করার পর থেকে বস্ত্র ও প্রকৌশল খাতে আগ্রহ বেড়েই চলেছে।
বস্ত্র খাতের ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে কেবল সাতটির, অপরিবর্তিত ছিল একটির, বেড়েছে বাকি ৪৮টির।
সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির চারটি আর ২০টি কোম্পানির আটটি ছিল এই একক খাতে। সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ২০টি কোম্পানির মধ্যে পাঁচটি এই খাতের।
এই খাতে লেনদেন হয়েছে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪০৬ কোটি এক লাখ টাকা। মোট লেনদেনের ১৫.২১ শতাংশ। গত সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি।
প্রকৌশল খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ২৫টির। কমেছে ১৭টির। সবচেয়ে বেশ দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির চারটি ও ২০টি কোম্পানির ছয়টি এই খাত থেকে এসেছে।
এই খাতে লেনদেন হয়েছে মোট ২৯৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। এটি মোট লেনদেনের ১১.০১ শতাংশ।
লেনদেনে আবার সেরা বেক্সিমকো
বাজারে উত্থান পতন, এক খাত ছেড়ে অন্য খাতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বা অন্য যে পরিবর্তনই হোক না কেন, লেনদেনের রাজা গত সাত থেকে আট মাস ধরে বেক্সিমকো লিমিটেডই।
গোটা ব্যাংক খাতে যে পরিমাণ লেনদেন তার চেয়ে ৩১ কোটি টাকা বেশি হাতবদল হয়েছে কেবল এই একটি কোম্পানির। সব মিলিয়ে লেনদেন হয়েছে ২২৯ কোটি ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার।
এত বিপুল লেনদেনেও দামে অবশ্য হেরফের কম। আগের দিনের চেয়ে তিন টাকা বেড়ে দাম দাঁড়িয়েছে ৯৬ টাকা ৪০ পয়সা।
বেক্সিমকোর ওপর ভর করে বিবিধ খাত লেনদেনের তৃতীয় অবস্থানে আছে। মোট হাতবদল হয়েছে ৩০৯ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।
এ ছাড়া ওষুধ ও রসায়ন খাতে ১৬৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা, ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক খাতে ১৬৭ কোটি ৬৯ লাখ টাকা, বিদ্যুৎ, জ্বালানি খাতে ১২৮ কোটি ৫৬ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।
রাজা এবার বস্ত্র খাত
এই খাতের তো বটেই, শতকরা হিসেবে দর বৃদ্ধির শীর্ষ পর্যায়ে ছিল বস্ত্র খাতের জাহিন স্পিনিং, যার শেয়ার প্রতি দর বেড়েছ ১০ শতাংশ। শেয়ার দর ৭ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭ টাকা ৭০ পয়সা।
এছাড়া আলিফ ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। শেয়ার দর ২৮ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩১ টাকা ৩০ পয়সা।
নূরানী ডাইংয়ের শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। শেয়ার দর ৮ টাকা ১০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৮ টাকা ৯০ পয়সা।
সোনারগাঁও টেক্সটাইল কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ। মিথুন নিটিং কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ। শেয়ার দর ৯ টাকা ২০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১০ টাকা ১০ পয়সা।
বৃহস্পতিবার বস্ত্র খাতে লেনদেনের চিত্র
জাহিন টেক্সটাইলের শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ। শেয়ার দর ৬ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৬ টাকা ৯০ পয়সা।
রিজেন্ট টেক্সটাইলের শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ। শেয়ার দর ৯ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১০ টাকা ৪০ পয়সা।
হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ। শেয়ার দর ১৬ টাকা ২০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৭ টাকা ৭০ পয়সা।
তুং হাই নিটিং অ্যান্ড নিটিং কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ০৯ শতাংশ। একই হারে শেয়ার দর বেড়েছে অলেম্পিক এক্সসোসরিজ লিমিটেডের।
নতুন উত্থান প্রকৌশল খাতে
মীর আক্তার হোসেন কোম্পানি শেয়ার দর বেড়েছে দিনের সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। শেয়ার দর ৭৯ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৮৭ টাকা ৪০ পয়সা।
একই হারে দর বেড়েছে এস আলম কোল্ড রোলিং স্টিল লিমিটেডের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে প্রকৌশল খাতে ৪২ কোম্পানির লেনদেনের চিত্র
কপারটেক লিমিটেডের শেয়ার দরও বেড়েছে দিনের সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। শেয়ার দর ২৭ টাকা ২০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৯ টাকা ৯০ পয়সা।
দেশবন্ধু পলিমার কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ। শেয়ার দর ১২ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৩ টাকা ৩০ পয়সা। ন্যাশনাল পলিমার কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৭১ শতাংশ।
লেনদেনে এগিয়ে দরে পিছিয়ে বিমা
সাধারণ বিমার দর পতনের মধ্যে কিছুটা হলেও উজ্জ্বল অবস্থানে দেখা গেছে জীবন বিমা খাত।
এ খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে পপুলার লাইফের ৮.৩৪ শতাংশ। এ ছাড়া ফারইস্ট লাইফের ৬.১ শতাংশ, পপুলার লাইফের ৪.৭২ শতাংশ, পদ্মা লাইফের ৩.৬৯ শতাংশ, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২.৬২ শতাংশ দাম বেড়েছে।
সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৩.৬ শতাংশ, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ২ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের দাম বেড়েছে ২.২৮ শতাংশ।
বাকি যে দুই একটির দাম বেড়েছে, তার পরিমাণ একেবারেই কম।
উত্থানের চিত্রের চেয়ে দর পতনের তালিকায় বেশি ছিল বিমা খাত।
টানা বাড়তে থাকা বিমা খাতের এই চিত্র বিনিয়োগকারীদের মধ্যে নতুন আলোচনা তৈরি করেছে
এদিন ঢাকা ইন্স্যুরেন্স দর হারিয়েছে ১১.৪৯ শতাংশ। কোম্পানিটি তার শেয়ারধারীদের ২০২০ সালের জন্য ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। একই সঙ্গে কোম্পানিটি তার আর্থিক প্রতিবেদনও প্রকাশ করেছে। করপোরেট ডিক্লারেশনের ঘোষণার কারণে বৃহস্পতিবার কোম্পানির শেয়ার দরে কোনো সার্কিট ব্রেকার দেয়া ছিল না।
প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ৮.৯৯ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৭.৮৭ শতাংশ, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৭.৫৭ শতাংশ, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৭.২৫ শতাংশ, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৬.৫১ শতাংশ, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৬.৩১ শতাংশ, জনতা ইন্স্যুরেন্সের ৬.২৭ শতাংশ দাম কমেছে।
ইস্টল্যান্ড, ফেডারেল, প্রাইম, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের দরও ৬ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।
আগ্রহ হারিয়েছে ব্যাংক
এই খাতে পতনের মধ্যে উজ্জ্বলতা ছড়িয়েছে লভ্যাংশ ঘোষণা না করা রূপালী ব্যাংক। ৯.৬৪ শতাংশ বেড়ে সর্বাধিক বৃদ্ধির তালিকায় ছিল এই কোম্পানিটি।
এনআরবিসি ব্যাংকের দর কমেছে সবচেয়ে বেশি ৫.০১ শতাংশ। শেয়ার দর ৩৭ টাকা ৯০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৩৬ টাকা।
ব্যাংক খাতে দর পতনের পাশাপাশি ব্যাপকভাবে কমে গেছে লেনদেন
ডাচ বাংলা ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ৩.৭৫ শতাংশ। এছাড়া মার্কেন্টাইল, এবি, স্ট্যান্ডার্ড, এনসিসির দর কমেছে ২ শতাংশ পর্যন্ত।
মিউচ্যুয়াল ফান্ডে চমক
লেনদেনে পিছিয়ে থাকলেও মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে দেখা গেছে চমক। এই খাতের ৩৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগই জুন মাস শেষে অর্থবছর হিসাব করে ঘোষণা করবে লভ্যাংশ। তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ব্যাপক মুনাফায় থাকা বেশিরভাগ ফান্ড চতুর্থ প্রান্তিকেও ভালো মুনাফা করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ এপ্রিল থেকে এখন পর্যন্ত পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে প্রায় আটশ পয়েন্ট। এই সময়ে শেয়ার মূল্য বাড়ার সুফল পাবেন ফান্ডের ইউনিটধারীরা।
এই খাতের ৩৭টি তহবিলের মধ্যে একটির লেনদেন হয়নি, একটির দাম ছিল অপরিবর্তিত। বাকি ৩৫টিরই দাম বেড়েছে।
ভালো লভ্যাংশ ঘোষণার সম্ভাবনায় মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা
সবচেয়ে বেশি দাম বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির একটি ছিল এই খাতেন, ফিনিক্স ফিনান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড। আগের দিনের চেয়ে ৯.৪ শতাংশ বেড়ে ১২ টাকা ৮০ পয়সা। এর চেয়ে বেশি দাম বাড়া সম্ভব ছিল না।
বাকি ৩৪টি ফান্ডের দাম ১০ পয়সা থেকে ৮০ পয়সা পর্যন্ত বেড়েছে।
সূচক ও লেনদেন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১১ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৬ পয়েন্টে।
শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ৩ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৯৯ পয়েন্টে।
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র
বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ২ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২০৫ পয়েন্টে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক সিএএসপিআই আগের দিনের তুলনায় ৬৯ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫৮৫ পয়েন্টে। হয়েছে মোট ১১৪ কোটি টাকা।