বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বাড়তি লকডাউনে ব্যাংক চলবে আগের সময়েই

  •    
  • ১৬ মে, ২০২১ ১৬:২৮

৫ এপ্রিল এক সপ্তাহের জন্য প্রথম লকডাউন দেয়া হয়। সে সময় ব্যাংকে লেনদেন চলে সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত। ১৪ এপ্রিল থেকে কঠোর লকডাউন শুরু হলে লেনদেন চলে দুপুর ১টা পর্যন্ত। লকডাউন চতুর্থ দফা বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত করার প্রজ্ঞাপন আসার পর ৫ মে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায় লেনদেন চলবে ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত।

চলমান লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর পর ব্যাংকে লেনদেনের সময়সীমা পাল্টানো হয়নি। আগামী ২৩ মে পর্যন্ত সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্তই চলবে লেনদেন।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ পঞ্চমবার লকডাউন বাড়িয়ে ২৩ মে অবধি বাড়ানোর আদেশ দেয়ার পর রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ-সাইট সুপারভিশন বিভাগ থেকে সার্কুলারে এই আদেশ জারি করা হয়।

সার্কুলারে বলা হয়, ১৭ থেকে ২৩ মে পর্যন্ত সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন ব্যাংকিং লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত। আর আনুষঙ্গিক কাজের জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে গত ৫ এপ্রিল এক সপ্তাহের জন্য প্রথম লকডাউন দেয়া হয়। সে সময় ব্যাংকে লেনদেন চলে সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত।

১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহ কঠোর লকডাউন দেয়ার ঘোষণা আসার পর প্রথমে জানানো হয়, ব্যাংক বন্ধ থাকবে। কিন্তু উল্টো পরে সময় বাড়িয়ে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত লেনদেন চলতে থাকে।

লকডাউন চতুর্থ দফা বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত করার প্রজ্ঞাপন আসার পর ৫ মে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায় লেনদেন চলবে ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত।

অন্যান্য যে শর্ত

আগের সার্কুলার অনুযায়ী বিধিনিষেধ চলাকালে ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়সহ সব অনুমোদিত ডিলার (এডি) শাখা ও জেলা সদরে অবস্থিত ব্যাংকের প্রধান শাখা খোলা রাখতে হবে।

এ ছাড়া সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতি দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটি শাখা খোলা রাখতে হবে।

উপজেলা পর্যায়ে প্রতিটি ব্যাংকের একটি শাখা বৃহস্পতিবার, রোববার ও মঙ্গলবার খোলা রাখতে হবে।

ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিসে আনা-নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

গ্রাহকের হিসাবে সব ধরনের জমা ও উত্তোলন, ডিমান্ড প্রাফট, পে-অর্ডার ইস্যু ও জমা গ্রহণ, ট্রেজারি চালান গ্রহণ, সরকারের প্রদত্ত ভাতা-অনুদান বিতরণ, বৈদেশিক রেমিট্যান্সের অর্থ পরিশোধ, গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ, টেলিফোন বিল গ্রহণসহ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক চালু রাখা বিভিন্ন পেমেন্ট সিস্টেমের ক্লিয়ারিং ব্যবস্থার আওতাধীন অন্যান্য লেনদেন সুবিধা দেয়া নিশ্চিত করতে হবে।

সমুদ্র, স্থল, বিমানবন্দর এলাকায় অবস্থিত ব্যাংকের শাখা, উপশাখা, বুথগুলো সার্বক্ষণিক খোলা থাকবে। তবে স্থানীয় প্রশাসনসহ বন্দর, কাস্টমস কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনে যথাযথ ভূমিকা নেবে।

এ বিভাগের আরো খবর