বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এক্সিম ব্যাংকের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা

  •    
  • ৯ মে, ২০২১ ১৭:২০

মহামারির বছরে ব্যাংকটি গত বছরের চেয়ে আয় বেশি করেছে। ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৯৯ পয়সা। আগের বছর আয় ছিল ১ টাকা ৬৯ পয়সা। অর্থাৎ কঠিন সমেয়ে ব্যাংকটির আয় বেড়েছে প্রায় ১২ শতাংশ।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান এক্সপোর্ট ইমপোর্ট (এক্সিম) ব্যাংক লিমিটেড তাদের শেয়ারধারীদের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক বিবরণী পর্যালোচনা করে শেয়ারধারীদেরকে প্রতি শেয়ারে ৭৫ পয়সা করে নগদ ও আড়াই শতাংশ বা প্রতি ২০০ শেয়ারে পাঁচটি শেয়ার বোনাস হিসেবে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিচালনা পর্ষদ।

রোববার বিকেলে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত হয় বলে নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন ব্যাংকটির কোম্পানি সচিব মনিরুল ইসলাম।

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৬ জুন যাদের হাতে শেয়ার থাকবে তারাই এই লভ্যাংশ পাবেন। আর ২৯ জুন বার্ষিক সাধারণ সভায় এই লভ্যাংশ চূড়ান্ত হবে। করোনাকালে এই সভা হবে অনলাইনে।

আগের বছর ব্যাংকটি ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল, যার পুরোটিই নগদ হিসেবে দেয়া হয়েছিল।

মহামারির বছরে ব্যাংকটি গত বছরের চেয়ে আয় বেশি করেছে। ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৯৯ পয়সা। আগের বছর আয় ছিল ১ টাকা ৬৯ পয়সা। অর্থাৎ কঠিন সমেয়ে ব্যাংকটির আয় বেড়েছে প্রায় ১২ শতাংশ।

মহামারির বছরে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ ব্যাংকই আগের বছরের চেয়ে বেশি আয় করেছে, যদিও শঙ্কা ছিল উল্টোটা। আয় ও লভ্যাংশ কমে যাবে, এমন আশঙ্কায় লভ্যাংশ ঘোষণার সময়েও বিনিয়োগকারীরা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন ব্যাংকের প্রতি।

তবে শেষ পর্যন্ত দেখা যায়, এই খাতেই সবচেয়ে বেশি হারে লভ্যাংশ দিয়েছে। বেশিরভাগ ব্যাংকের লভ্যাংশই আমানতের সুদহারের চেয়ে বেশি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দ্বিগুণ।

এক্সিম ব্যাংকের দামের তুলনায়ও লভ্যাংশের পরিমাণ বেশ আকর্ষণীয়।

রোববার দিন শেষে ব্যাংকটির শেয়ার মূল্য দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৬০ পয়সা। এর সাড়ে ছয় শতাংশ এবার লভ্যাংশ হিসেবে পাবেন শেয়ারধারীরা। পুঁজিবাজারের ভাষায় বাজারমূল্যের তুলনায় ল্যভাংশের এই হারকে বলে ইল্ড।

এই ইল্ড সুদহারের চেয়ে বেশি হলে সেটাকে আকর্ষণীয় বলা হয়। বর্তমানে আমানতের সুদহার সর্বোচ্চ ৬ শতাংশ। এর সঙ্গে আড়াই শতাংশ বোনাস শেয়ার বিনিয়োগকারীদেরকে আরও লাভবান করবে।

পুঁজিবাজারে উচ্চমূল্যে বিক্রি হওয়া বহুজাতিক কোম্পানির শেয়ারেও এত বেশি হারে ইল্ড মুনাফা পাওয়া যায় না।

এ বিভাগের আরো খবর