লকডাউনের মধ্যে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও লেনদেন হবে সীমিত পরিসরে।
৬ মে থেকে ১৬ মে পর্যন্ত ঢাকায় একটি শাখা ও ঢাকার বাইরে প্রতি জেলায় সর্বোচ্চ একটি শাখা এবং প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো খোলা থাকবে।
সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত এসব প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা যাবে।
তবে প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ঈদের ছুটিতে আবশ্যিকভাবে নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করতে হবে।
বুধবার এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে এক সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো সার্কুলারে বলা হয়, গ্রাহকদের জরুরি আর্থিকসেবা দেয়ার লক্ষ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চালু রাখতে হবে।
মেয়াদপূর্তিতে স্থায়ী আমানত নগদায়ন, ঋণের কিস্তি জমাসহ জরুরি সেবা দিতে একটি প্রতিষ্ঠান প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগসহ সর্বোচ্চ দুটি শাখা খোলা রাখতে পারবে। যার একটি ঢাকায় ও অন্যটি হবে ঢাকার বাইরে। এসব শাখা সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে।
এতে আরও বলা হয়, যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রয়োজনীয় জনবলের বিন্যাস ও উপস্থিতির বিষয়টি প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মতো করে ঠিক করতে পারবে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ৩৪টি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে।