বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

শপিং মল খোলা ৮টা পর্যন্ত

  •    
  • ৫ মে, ২০২১ ১২:৫৪

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, দোকানপাট ও শপিং মলগুলো আগের মতো সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। সব দোকানপাট ও শপিং মলে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় দোকানপাট ও শপিং মল তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করে দেয়া হবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ঈদ কেনাকাটায় শপিং মল ও দোকানপাট সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশনা এসেছে সরকার থেকে।

চলমান লকডাউনের সময়সীমা ১৬ মে পর্যন্ত বাড়িয়ে বুধবার জারি করা প্রজ্ঞাপনে এই নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, দোকানপাট ও শপিং মলগুলো আগের মতো সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। সব দোকানপাট ও শপিং মলে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় দোকানপাট ও শপিং মল তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করে দেয়া হবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল কঠোর বিধিনিষেধসহ লকডাউন আরোপ করা হয়। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে ‘সর্বাত্মক’ লকডাউন দফায় দফায় বাড়িয়ে ১৬ মে পর্যন্ত করা হয়েছে।

তবে ঈদের কেনাকাটা ও মানুষের জীবন-জীবিকার বিষয় বিবেচনায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্তে গত ৯ এপ্রিল থেকে খুলে দেয় শপিং মল ও দোকানপাট। শুরুতে বেলা ১০টা থেকে বিকেল ৫টা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়। ২৬ এপ্রিল থেকে তা বাড়িয়ে রাত ৯টা পর্যন্ত করা হয়।

এর মধ্যে শপিং মল দোকানপাট রাত ১২টা পর্যন্ত খোলা রাখার দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লেখে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি। কিন্তু সেটা না মেনে শপিং মল খোলা রাখার সময় আরও এক ঘণ্টা কমানোর সিদ্ধান্ত নিল সরকার।

ঈদ পর্যন্ত লকডাউন বাড়িয়ে বুধবার জারি করা প্রজ্ঞাপনে আরও যেসব নির্দেশনা রয়েছে:

# সকল সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ঈদের ছুটিতে আবশ্যিকভাবে স্ব-স্ব কর্মস্থলে (অধিক্ষেত্রে) অবস্থান করবেন।

# আন্তজেলা গণপরিবহন বন্ধ থাকবে। তবে ৫ মের পর যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন সাপেক্ষে জেলার অভ্যন্তরে গণপরিবহন চলাচল করতে পারবে। উল্লেখ্য, ট্রেন ও লঞ্চ চলাচল আগের মতোই বন্ধ থাকবে।

# মাস্ক ব্যবহার শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

# জনসমাবেশ হয় এ ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে।

# কোভিড-১৯ প্রতিরোধে সিটি করপোরেশন, জেলা সদর, পৌরসভা এলাকাগুলোতে বাধ্যতামূলক মাস্ক পরিধান, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনের জন্য তথ্য মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশন, পৌরসভা মাইকিংসহ ব্যাপক প্রচার প্রচারণার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

এ বিভাগের আরো খবর