বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আগ্রহ ধরে রাখল মিউচ্যুয়াল ফান্ড

  •    
  • ১৮ এপ্রিল, ২০২১ ১৮:৪৫

বৃহস্পতিবার তালিকাভুক্ত মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছিল ৩৬টির। কমেছিল কেবল একটির একদিনে যতটা বাড়া সম্ভব ততটা বাড়ার পর ৭টি ফান্ডের ইউনিটধারীরা এই দরে বিক্রি করতে রাজি হননি। পরের কার্যদিবসেও বাড়ল ১৩টির দাম। পর পর দুই দিন এই চিত্র বলে দেয় এই খাতে আগ্রহী হচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে তালিকাভুক্ত প্রায় সব মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর বৃদ্ধির পর রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসেও বেশ কিছু ফান্ডের দাম বাড়ল।

এটা স্পষ্ট যে অভিহিত মূল্যের অনেক নিচে থাকা ও বাজারমূল্যের দ্বিগুণেরও বেশি সম্পদমূল্য থাকা এই খাতের প্রতি বিনিয়োগকারীরা আকৃষ্ট হচ্ছেন।

তালিকাভুক্ত ৩৭টি ফান্ডের মধ্যে রোববার বেড়েছে ১৩টির দাম। কমেছে ১২টির। এবং পাল্টায়নি ১২টির।

বৃহস্পতিবার এসব ফান্ডের মধ্যে বেড়েছিল ৩৬টির দাম। একদিনে যতটা বাড়া সম্ভব ততটা বাড়ার পর ৭টি ফান্ডের ইউনিটধারীরা এই দরে বিক্রি করতে রাজি হননি।

গত নভেম্বর-ডিসেম্বরে ফান্ডের দাম উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়ার পর আবার কমে যাওয়ার পর বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েন। তবে সাম্প্রতিক সময়ে হারানো দামের কিছুটা ফিরে পাওয়া যাচ্ছে।

৮৩ শতাংশ অভিহিত মূল্যের নিচে

পুঁজিবাজারে যেসব মিউচ্যুয়াল ফান্ড তালিকাভুক্ত আছে, তার ৮৩ শতাংশই অভিহিত মূল্য ১০ টাকার নিচে লেনদেন হচ্ছে। কোনো কোনো ফান্ডের বাজারমূল্য সম্পদমূল্যের অর্ধেকেরও কম।

গত এক দশক ধরে পুঁজিবাজারে মন্দাভাবের প্রভাবে মূলত এই অবস্থা তৈরি হয়েছে। বাজার ক্ষণিক সময়ের জন্য উত্থানে থাকলেও আবার বড় সময়ের জন্য পতনমুখী হয়েছে এই ১০ বছরে।

এ কারণে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো কোনো কোনো প্রান্তিকে মুনাফা করলেও পরের প্রান্তিকেই আবার লোকসানে গেছে। ফলে বছর শেষে ভালো মুনাফা দিতে পারেনি। সম্পদমূল্যও সেভাবে বাড়েনি।

চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ফান্ডগুলো ব্যাপক মুনাফা করেছে। যদিও গত তিন মাসে মূল্য সূচক প্রায় ২০ শতাংশ পতন হওয়ার কারণে তৃতীয় প্রান্তিকে ফান্ডের আয় কেমন হবে, তা নিয়ে আছে প্রশ্ন।

তার পরেও প্রথম ছয় মাসে যে আয় করেছে, সেটি বছর শেষে ধরে রাখতে পারলেও আকর্ষণীয় লভ্যাংশ পাওয়ার আশা করছেন বিনিয়োগকারীরা।

তালিকাভুক্ত অন্যান্য কোম্পানির তুলনায় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ প্রদানের ক্ষেত্রেও আছে ভিন্নতা।

তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো বছর শেষে যতই আয় করুক, তার কত অংশ বিনিয়োগকারীদের মুনাফা হিসেবে দিতে হবে, তার কোনো আইন নেই। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদই এই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। তবে বার্ষিক সাধারণ সভায় বিনিয়োগকারীদের মতামত দেয়ার সুযোগ থাকে। যদিও তাদের মতামতে লভ্যাংশ পাল্টেছে, এমন ঘটনা বিরল।

মিউচ্যুয়াল ফান্ডের নীতিমালা অনুযায়ী যত আয় হবে তার ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে দিতে হবে। মাঝে লভ্যাংশ হিসেবে নগদ অর্থের পাশাপাশি রিইনভেস্টমেন্ট হিসেবে ইউনিট দেয়ার সুযোগ থাকলেও পরে তা বাতিল করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে আয়ের কমপক্ষে ৭০ শতাংশ নগদে বিনিয়োগকারীদের দিতে হবে।

লতি বছর এখন পর্যন্ত যেসব মিউচ্যুয়াল ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর মুনাফাও গত বছরের তুলনায় বেড়েছে। তবে একটি ফান্ড ‍মুনাফার মাত্র ১৬ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে দেয়ার ঘোষণা করায় নীতিমালা ভঙ্গ হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ভ্যানগার্ড রূপালী ব্যাংক ব্যালান্সড ফান্ডকে এত কম পরিমাণ লভ্যাংশ দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছে খোদ বিএসইসি। গত বছর ইউনিট প্রতি এক টাকার বেশি যে লোকসান হয়েছিল, এবার মুনাফা থেকে সেই অর্থের সঙ্গে সমন্বয় করা হয়েছে।

বিশ্লেষকের বক্তব্য

সম্প্রতি নিউজবাংলার সঙ্গে আলোচনায় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল-ইসলাম বলেছিলেন, মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো হচ্ছে পুঁজিবাজারের প্রাণ। বিনিয়োগকারীরা এখানে তাদের পেনশনের টাকা বিনিয়োগ করে। তাদের সারা জীবনের সঞ্চয় বিনিয়োগ করে। কিন্ত বছর শেষে যদি ভালো রিটার্ন না পান তাহলে কেন তারা এখানে বিনিয়োগ করবে।

মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো যদি ভালো লভ্যাংশ দেয় তাহলে এক বিনিয়োগকারী আরেকজন বিনিয়োগকারীকে নিয়ে আসবে। এতে ফান্ডগুলো বড় হবে। তাই মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোকে অবশ্যই ভালো লভ্যাংশ দিতে হবে। তাহলেই বাজারে ফান্ডগুলোর গুনগতমান ভালো হবে। বিনিয়োগকারীদেরও আগ্রহ বাড়বে।

ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাবেক প্রধান গবেষণা কমকর্তা দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে, ফান্ডগুলো পূর্বে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী রিটার্ন দেয়নি। এতে যারা বিনিয়োগ করতো তারা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। ফলে এখন যে ফান্ডগুলো ভালো করছে সেগুলোতেও বিনিয়োগাকরীদের আগ্রহ কম।

‘তবে ফান্ডগুলো যেহেতু ছয় মাসে ভালো মুনাফা দেখিয়েছে, ফলে ফান্ড ম্যানেজারদের উচিত হবে সেখান থেকে বিনিয়োগকারীদের বছর শেষে ভালো লভ্যাংশ দেয়ার। তাহলে হয়তো ভবিষ্যতে মিউচ্যুয়াল ফান্ড আর আন্ডার প্রাইসে থাকবে না।’

ফান্ডগুলোর ইউনিট প্রতি দর ক্রয় সীমার মধ্যে আছে বলেও মনে করেন দেবব্রত।

অভিহিত মূল্যের নীচে ৩১

জনতা ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর জানুয়ারী থেকে কমছে। ৬ টাকা ৪০ পয়সা থেকে এপ্রিলে এসে দর দাঁড়িয়েছিল ৪ টাকায়। সেখান থেকে দর বেড়ে এখন লেনদেন হচ্ছে ৫ টাকা ৪০ পয়সা। গত দুই বছরে ফান্ডটির সর্বোচ্চ দর উঠেছিল ৭ টাকা ৩০ পয়সা।

এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড গত ছয় মাস ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৯২ পয়সা।

তারপরও ফান্ড লেনদেন হচ্ছে অভিহিত মূল্যের নীচে। রোববার ফান্ডটি লেনদেন হয়েছে ৫ টাকা ৬০ পয়সায়। আগের দিনের তুলনায় দর বেড়েছে ১০ পয়সা।

এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ডের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। কিন্ত বর্তমানে এটি লেনদেন হচ্ছে ৮ টাকা ২০ পয়সায়।

রোববার ফান্ডটির শেয়ার প্রতি দর কমেছে ১০ পয়সা।

এশিয়ান টাইগার মিউচ্যুয়াল ফান্ড গত ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ৭৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৬৪ পয়সা।

ফান্ড রোববার লেনদেন হয়েছে ৮ টাকা ৯০ পয়সা। এ সময়ে ফান্ডটির দর সর্বনিম্ম ৮ টাকা ৭০ পয়সা পর্যন্ত নামলেও দিন শেষে আগের দিনের মতো দর অপরিবর্তীত ছিল।

গত বছরের নভেম্বরে ফান্ডটির সর্বোচ্চ দর ছিল ১২ টাকা ৭০ পয়সা।

সিএপিএল বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান গত ছয় মাসে ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। তারপরও ফান্ডটি তার অভিহিত মূল্যে বেশি উঠতে পারেনি।

বর্তমানে ফান্ডটির প্রতিটি ইউনিট লেনদেন হচ্ছে ৯ টাকা ২০ পয়সায়।

ডিবিএসই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড রোববার লেনদেন হয়েছে ৬ টাকা ৫০ পয়সা। এদিন ফান্ডটির ইউনিট প্রতি দর কমেছে ১০ পয়সা।

ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর বেড়েছে ১০ পয়সা। আর লেনদেন হয়েছে ৬ টাকা ৩০ পয়সায়।

ফান্ডটি তাদের প্রথম ছয় মাসের যে হিসাব দেখিয়েছে তাতে ইউনিট প্রতি আয় বেড়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের এই ফান্ডটি এখন লেনদেন হচ্ছে ৬ টাকা ২০ পয়সায়।

ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডও লেনদেন হচ্ছে ৫ টাকা ৪০ পয়সায়।

এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড লেনদেন হচ্ছে ৫ টাকা ৮০ পয়সা। রোববার ফান্ডটির দর বেড়েছে ১০ পয়সা।

ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে ৫ টাকায়।

গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর ৭ টাকা ৩০ পয়সা। রোববার ফান্ডটির দর কমেছে ২০ পয়সা।

এছাড়া আইসিবির পাঁচটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড লেনদেন হচ্ছে সর্বোচ্চ ৮ টাকা ৩০ পয়সা থেকে সর্বনিম্ম ৬ টাকায়।

আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর ৫ টাকা ৬০ পয়সা। রোববার ফান্ডটির দর পাল্টায়নি।

আইএফআইসি ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান এর ইউনিট প্রতি দর ৬ টাকা। এমবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে ৭ টাকা ৬০ পয়সা।

এনসিসি ব্যাংক মিউচ্যয়াল ফান্ড ওয়ান লেনদেন হয়েছে ৭ টাকা ২০ পয়সা।

পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর ৫ টাকা ২০ পয়সা। ফিনিক্স ফিন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর ৭ টাকা।

পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৪৭ পয়সা।

১০ টাকা অভিহিত মূল্যের এই ফান্ডটির ইউনিট এখন লেনদেন হচ্ছে ৪ টাকা ৯০ পয়সায়।

প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ডটি লেনদেন হয়েছে ৬ টাকা ৩০ পয়সা। রোববার ফান্ডটি ইউনিট দর ১০ পয়সা বেড়েছে।

এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর বর্তমানে ৮ টাকা।

এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ডের ইউনিটপ্রতি দর ৯ টাকা ৯০ পয়সায়।

এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোফ ফান্ডের দর ইউনিটপ্রতি ৮ টাকা।

এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ডে দর ইউনিটপ্রতি ৯ টাকা ৯০ পয়সায়।

এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের দর ইউনিটপ্রতি ৮ টাকা।

ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর ইউনিটপ্রতি ৫ টাকা ৭০ পয়সা।

ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফিন্যান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান এর ইউনিটপ্রতি দর ৭ টাকা ৫০ পয়সা।

ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালেন্স ফান্ডের ইউনিটপ্রতি দর ৭ টাকা ৫০ পয়সা।

অভিহিত মূল্যের উপরে ছয়টি

সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় বেড়েছে ৮০ পয়সা। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লেনদেন হচ্ছে ২১ টাকা ৯০ পয়সায়।

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৩৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ১৮ পয়সা।

১০ টাকা অভিহিত মূল্যের এই ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লেনদেন হচ্ছে ১১ টাকা ৬০ টাকায়।

সাউথইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডটি রোববার লেনদেন হয়েছে ১২ টাকা ৬০ পয়সায়।

এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে ১৩ টাকা ৩০ পয়সা।

গ্রামীণ ওয়ান স্কিম-২ মিউচ্যুয়াল ফান্ড লেনদেন হচ্ছে ১৬ টাকা ৫০ পয়সা। প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ৪ টাকা ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩৮ পয়সা।

এ বিভাগের আরো খবর