সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের খুলনা পাওয়ার দর হারিয়েছে ৭ টাকা ৫০ পয়সা বা ১৬.৫৫ শতাংশ।
গত বছর করোনা সংক্রমণের মধ্যে কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ঠিক করা হয় ৪৫ টাকা ৩০ পয়সা। তবে তিনটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে আগ্রহ হারানো বিনিয়োগকারীরা আর এই দামে শেয়ার কিনতে রাজি হচ্ছিলেন না। ফলে হাতবদল হতো না বললেই চলে।
সম্প্রতি যে ৬৬টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়া হয়েছে, তার মধ্যে একটি হলো এই খুলনা পাওয়ার। গত ৭ এপ্রিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সিদ্ধান্তের পর দিনই দর কমে হয় ৪০ টাকা ৮০ পয়সা। সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের হিসাবে সেদিন দাম কমার সুযোগ ছিল ৪ টাকা ৫০ পয়সা। হয়েছেও তা।
এই দরপতনের প্রতিক্রিয়ায় বিএসইসি জানায়, এই ৬৬ কোম্পানির দর একদিনে সর্বোচ্চ দুই শতাংশ কমতে পারবে। এরপরের তিন কার্যদিবসে এই পরিমাণ করেই দাম কমে কোম্পানিটির। দ্বিতীয় দিন ৮০ পয়সা কমার সুযোগ ছিল দাম। ততটাই কমে ১১ জানুয়ারি দাম দাঁড়ায় ৪০ টাকা। পরের দিন আরও ৮০ পয়সা কমে দাম দাঁড়ায় ৩৯ টাকা ২০ পয়সা।
এর পরের দুই কার্যদিবসে দাম ৭০ পয়সা করে কমার সুযোগ ছিল। কেপিসিএলের দাম ততটাই কমে ১২ ও ১৩ জানুয়ারি হয় যথাক্রমে ৩৮ টাকা ৫০ পয়সা ও ৩৭ টাকা ৮০ পয়সা।
একইভাবে টানা চার কার্যদিবস সর্বোচ্চ পরিমাণে দরপতন হয় বস্ত্র খাতের দুলামিয়া কটনের। ফ্লোর প্রাইস ৪৮ টাকা ১০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৪০ টাকা ৪০ পয়সা।
লোকসানি এই কোম্পানিটির শেয়ার নিয়ে গত তিন বছর ধরে নানা কারসাজির অভিযোগ উঠেছে। গত বছর এক পর্যায়ে দাম ১০০ টাকা ছাড়িয়ে যায় যদিও কোম্পানিটি ১৯৮৯ সালে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর কখনও লভ্যাংশ দিয়েছে কি না, এমন কোনো তথ্য নেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে।
দর হারিয়েছে মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ারও। ফ্লোর প্রাইস ২৪ টাকা ১০ পয়সা থেকে কমতে কমতে দাম এখন ২০ টাকা ১০ পয়সা।
এভাবে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের পর এই ৬৬ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগই দর হারিয়েছে পাঁচ কার্যদিবসে যত কমা সম্ভব ততই।
প্রথম লকডাউনের মধ্যেই ৭ এপ্রিল বিএসইসি কমিশন সভায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৬৬টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস বাতিল করা হয়।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির এমন সিদ্ধান্তে তার পরের দিন ব্যাপক দরপতন হয়। ৬৬টি কোম্পানির শেয়ার দর ঢালাওভাবে কমে যায়। বেশির ভাগ কোম্পানি দিনের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ ও তার কাছাকাছি দর হারায়।
পরে বিএসইসি ১০ এপ্রিল সিদ্ধান্ত জানায়, এসব কোম্পানির শেয়ার দর দিনে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বাড়তে পারবে। কিন্তু কমবে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ।
এরপর থেকে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর কমছে দুই শতাংশ করেই।
বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজানুর রশিদ চৌধুরী নিউজবাংলাকে বলেন, পুঁজিবাজারে ফ্লোর প্রাইস যে জন্য দেয়া হয়েছিল সেটি আগে রক্ষা করতে হবে। করোনা মহামারি এখন বিদ্যমান। এমন অবস্থায় ফ্লোর প্রাইস বাতিল না করে বরং তা কীভাবে আগের অবস্থায় নেয়া যায় সেটি ভাবা উচিত।’
পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী মোজাম্মেল হক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘করোনা মহামারি থেকে পুঁজিবাজারকে রক্ষার জন্যই ফ্লোর প্রাইস দেয়া হয়েছিল। কিন্তু সেটি এই সময়ে উঠানো উচিত হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘করোনার প্রথম পর্যায়ের পর ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে পুঁজিবাজার ভালো হয়েছিল। তখন চাইলে ওঠানো যেত। কিন্তু পুঁজিবাজারের বর্তমান অবস্থায় এ ধরনের সিদ্ধান্তের কারণে সূচক ও লেনদেনে মন্দাবস্থা দেখা গিয়েছিল। এখন পুঁজিবাজার স্বাভাবিক হলেও ৬৬ কোম্পানির শেয়ার দরে পতন অব্যাহত আছে।’
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেছেন, বাংলাদেশের পুঁজিবাজার মানদণ্ডে ‘এ’ ক্যাটাগরির। পুঁজিবাজারে বিশেষ কিছুর মাধ্যমে কোম্পানির শেয়ার দর আটকে রাখা হলে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে আমরা পিছিয়ে যাব।
কোন কোম্পানি কত দর হারাল
এ কোম্পানিগুলোর ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেয়ার পর এখন পর্যন্ত পাঁচদিন লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম দিন কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমা ও বাড়ার সুযোগ ছিল। তবে সেদিন ঢালাওভাবে প্রায় সবগুলোর শেয়ার দর কমেছিল।
তারপর বিএসইসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এসব কোম্পানির শেয়ার দর ১০ শতাংশ নয় বরং দিনের সর্বোচ্চ ২ শতাংশ করে কমতে পারবে, যা গত ১১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হয়।
এডভান্ট ফার্মা লিমিটেডের বর্তমান শেয়ার দর ১৯ টাকা ১০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ২২ টাকা ৮০ পয়সা। অর্থাৎ পাঁচ দিনে কোম্পানিটি ৩ টাকা ৭০ পয়সা বা ১৬.২ শতাংশ দর হারিয়েছে।
এএফসি এগ্রো বায়োটেক লিমিটেডের শেয়ার দর বর্তমানে ১৪ টাকা ৭০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৭ টাকা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা বা ১৩ দশমিক ৫২ শতাংশ।
আলিফ ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেডের বর্তমান শেয়ার দর ২২ টাকা ৮০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ২৬ টাকা ২০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৩ টাকা ৪০ পয়সা বাস ১২. ৯৮ শতাংশ।
আরগন ড্রাগন স্যুয়েটারের প্রতিটি শেয়ারের দর বর্তমানে ১৬ টাকা ৭০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৯ টাকা ২০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা ৫০ পয়সা বা ১৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ারের দর বর্তমানে ১৫ টাকা ৪০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৬ টাকা ২০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৮০ পয়সা বা ৫ শতাংশ।
বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেডের ক্ষেত্রে ছিল ভিন্ন অবস্থা। গত এক বছরে কোম্পানিটির কোনো লেনদেন হয়নি। শেয়ার প্রতি দর বর্তমানে ৫ টাকা ২০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইসও নির্ধারণ করা আছে ৫ টাকা ২০ পয়সা।
বিচ হ্যাচারির প্রতিটি শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ১১ টাকা ৮০ পয়সায়। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইসও ছিল ১৩ টাকা ৬০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ৮০ পয়সা বা ১৩ দশমিক ২৩ শতাংশ।
বেঙ্গল উন্ডশন থার্মোপ্লাস্টিস লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ১৫ টাকা ৭০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছে ১৭ টাকা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা বা ৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ১০ টাকা ৩০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয় ১২ টাকা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা বা ১৪ দশমিক ১৬ শতাংশ।
কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৮ টাকা ৫০ পয়সা। ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০ টাকা ৭০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা ২০ পয়সা বা ১০ দশমিক ৬২ শতাংশ।
ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের প্রতিটি ইউনিটি লেনদেন হচ্ছে ৬ টাকা ৬০ পয়সায়। ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ৬ টাকা ৯০ পয়সা।
এই ফান্ডটি দর হারিয়েছে ৩০ পয়সা বা ৪ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
ডেসকোর প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৩২ টাকা ৮০ পয়সা। ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ৩৪ টাকা ৮০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা বা ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ১০ টাকায়। ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ১০ টাকা ৪০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৪০ পয়সা বা প্রায় ৪ শতাংশ।
এসস্কয়ার নিট কম্পোটিজ লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ২১ টাকা ২০ পয়সা। ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ২১ টাকা ৯০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৭০ পয়সা বা ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ।
ইভিন্স টেক্সটাইল লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ারের লেনদেন হচ্ছে ৭ টাকায়। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ৮ টাকা ২০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা বা ১৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
ফার ক্যামিকেল ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৮ টাকা ৫০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ৯ টাকা ৮০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা বা ১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ।
ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৩৮ টাকা ১০ পয়সায়। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪০ টাকা ১০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা বা ৫ শতাংশ।
গোল্ডেন হারভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ১৫ টাকা ৫০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৬ টাকা ৭০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা বা ৭ দশমিক ২ শতাংশ।
গোল্ডেন হ্যাভি ক্যামিকেল লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ২৮ টাকা ৫০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩১ টাকা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা ৫০ পয়সা বা ৮ শতাংশ।
হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ১৪ টাকা ৩০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৫ টাকা ৭০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা বা ৯ শতাংশ।
ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ১৬ টাকা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৯ টাকা ১০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৩ টাকা ১০ পয়সা বা ১৬ দশমিক ২৩ শতাংশ।
খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ১৪ টাকা ৭০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৭ টাকা ৬০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা বা ১৩ দশমিক ৫২ শতাংশ।
মেট্রো স্পিনিং লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৭ টাকা ৯০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৮ টাকা ৫০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৬০ পয়সা বা ৭ শতাংশ।
এম এল ড্রাইং লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৪১ টাকা ৭০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৫০ টাকা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৮ টাকা ৩০ পয়সা বা ১৬ দশমিক ৬ শতাংশ।
নাহী অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৩৯ টাকা ২০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৭ টাকা ১০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৭ টাকা ৯০ পয়সা বা ১৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
প্যাসিফিক ডেনিম লিমিটেডের বর্তমান দর ৭ টাকা ৭০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৮ টাকা ৫০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৮০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।
সাফকো স্পিনিং মিলসের বর্তমান দর ১০ টাকা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১১ টাকা ২০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা বা ১০ দশমিক ৭১ শতাংশ।
জাহিন স্পিনিং মিলসের বর্তমান দর ৫ টাকা ৩০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৩০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা বা ১৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
রিং সাইন টেক্সটাইলের বর্তমান দর ৫ টাকা ৪০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৪০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা বা ১৫ দশমিক ৬২ শতাংশ।
নূরানী ডাইংয়ের বর্তমান দর ৬ টাকা ৬০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৭ টাকা ৭০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ১০ পয়সা বা ১৪ দশমিক ২৮ শতাংশ।
রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলসের বর্তমান দর ৭ টাকা ১০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৭ টাকা ৮০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৭০ পয়সা বা ৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ।
সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের বর্তমান দর ১৩ টাকা ২০। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৪ টাকা ৬০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ৪০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের বর্তমান দর ১২ টাকা ৮০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৫ টাকা ১০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা বা ১৫ দশমিক ২৩ শতাংশ।
সায়হাম কটনের বর্তমান দর ১৩ টাকা ৭০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৬ টাকা ১০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা ৪০ পয়সা বা ১৪ দশমিক ৯০ শতাংশ।
প্যারামাউন্ড টেক্সটাইলের বর্তমান দর ৪৩। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৮ টাকা ৯০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৫ টাকা ৯০ পয়সা বা ১২ দশমিক ০৬ শতাংশ।
কুইন্স সাউথ টেক্সটাইলের বর্তমান দর ২১ টাকা ৯০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ২ টাকা ১০ পয়সা বা ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের বর্তমান দর ১৮ টাকা ৯০। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৫০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৩ টাকা ৬০ পয়সা বা ১৬ শতাংশ।
সোনারগাঁও টেক্সটাইলের বর্তমান দর ২১ টাকা ৩০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৫০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৩ টাকা ২০ পয়সা বা ১৩ দশমিক ০৬ শতাংশ।
সায়হাম টেক্সটাইলের বর্তমান দর ২০ টাকা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৫০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৪ টাকা ৫০ পয়সা বা ১৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
প্রাইম টেক্সটাইলের বর্তমান দাম ১৪ টাকা ৭০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৫ টাকা ৮০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ১০ পয়সা বা ৭ শতাংশ।
শাসা ডেনিমের বর্তমান দাম ১৮ টাকা ৪০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ২১ টাকা ৬০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৩ টাকা ২০ পয়সা বা ১৪ দশমিক ৮১ শতাংশ।
উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের বর্তমান দাম ৩৬ টাকা ৫০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৩ টাকা ৬০ পয়সা।
কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৭ টাকা ১০ পয়সা বা ১১৬. ২৮ শতাংশ।
রূপালী ব্যাংকের বর্তমান দাম ২৪ টাকা ১০ পয়সা। কোম্পাটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৪০ পয়সা।
কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৩০ পয়সা বা ১ দশমিক ২২ শতাংশ।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের বর্তমান দর ৯ টাকা ৬০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১১ টাকা ৫০ পয়সা।
কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ৯০ পয়সা বা ১৬ দশমিক ৫২ শতাংশ।
অলেম্পিক একসেসরিসের বর্তমান দর ৬ টাকা ৫০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৬ টাকা ৮০ পয়সা।
কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৩০ পয়সা বা ৪ দশমিক ৪১ শতাংশ।
উসমানিয়া গ্লাস শিটের বর্তমান দাম ৪১ টাকা ৮০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৪ টাকা ৮০ পয়সা।
কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৩ টাকা বা ৬ দশমিক ৭ শতাংশ।
ওয়াইমেক্স ইলেকট্রোডের বর্তমান দাম ২০ টাকা ৩০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ২৪ টাকা ৩০ পয়সা।
সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের বর্তমান দাম ১৮ টাকা ৪০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ২১ টাকা ৭০ পয়সা।
কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৩ টাকা ৩০ পয়সা বা ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ।
ইয়াকিন পলিমারের বর্তমান দাম ৯ টাকা ৪০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১১ টাকা ১০ পয়সা।
কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা বা ১৪ দশমিক ৯১ শতাংশ।
সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের বর্তমান দাম ৪৩ টাকা ৫০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৮ টাকা ১০ পয়সা।
কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৪ টাকা ৬০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের বর্তমান দাম ৩৮ টাকা ৫০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪০ টাকা।
কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১ টাকা ৫০ পয়সা বা ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টের বর্তমান দাম ৩৩ টাকা ৫০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩৯ টাকা ৫০ পয়সা।
কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৬ টাকা ৩০ পয়সা বা ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ।
সিলভা ফার্মার বর্তমান দাম ১৬ টাকা ৩০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৮ টাকা ৩০ পয়সা।
কোম্পানিটি দর কমেছে ২ টাকা বা ১০ দশমিক ৯২ শতাংশ।
দর বেড়েছে যেগুলোর
ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর বেশ কয়েকটি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।
আর এন স্পিনিং মিলসের বর্তমান দর ৪ টাকা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩ টাকা ৭০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর বেড়েছে ৩০ পয়সা বা ৮ দশমিক ১০ শতাংশ।
আইএফআইসি ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান এর প্রতিটি ইউনিটি লেনদেন হচ্ছে ৬ টাকায়। এটির ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫ টাকা ৬০ পয়সা।
এই ফান্ডের দাম বেড়েছে ৪০ পয়সা বা ৭.১৪ শতাংশ।
আইপিডিসি ফিন্যান্স লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ২৩ টাকা ৫০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ২২ টাকা ৬০ পয়সা।
এই কোম্পানিটি দর বেড়েছে ৯০ পয়সা বা ৪ শতাংশ।
নাভানা সিএনজি লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৩৪ টাকা ২০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩৩ টাকা।
এই কোম্পানিটি দর বেড়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা বা ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের দাম ৮.১। এর ফ্লোর প্রাইস ছিল ৭ টাকা ৮০ পয়সা।
কোম্পানিটির দর বেড়েছে ৩০ পয়সা বা শতকরা ৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
কাট্টালী টেক্সটাইল লিমিটেডের প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯ টাকা ৩০ পয়সা। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৯ টাকা ৩০ পয়সা।
এই কোম্পাটির শেয়ারদর কমেনিও, বাড়েওনি।
পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স সার্ভিসের ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার হলেও লেনদেন হয়নি।