বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

রমজানে খাদ্যপণ্য নকল-ভেজালে কঠোর ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি শিল্পমন্ত্রীর

  •    
  • ১১ এপ্রিল, ২০২১ ১৭:৩৭

শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, বিএসএফআইসির প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৬৮ টাকা এবং মিল এলাকায় খোলা চিনি কেজি প্রতি ৬৩ টাকা দরে বিক্রি হবে।

নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য নকল করলে, ভেজাল মেশালে কিংবা নিম্নমানের পণ্য সরবরাহ করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

রোববার শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।

রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইয়ের নেয়া বিশেষ কার্যক্রম এবং চিনির বাজার স্থিতিশীল রাখতে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশনের (বিএসএফআইসি) চিনি বিক্রির কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করতে এই ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।

ব্রিফিংয়ে শিল্পমন্ত্রী বলেন, করোনার এই লকডাউনে পণ্য পরিবহন ও সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে। পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ, ওজন ও পরিমাপে কারচুপি রোধকল্পে চলমান ভ্রাম্যমাণ আদালত ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) গঠিত সার্ভিল্যান্স কার্যক্রম আরও জোরদার করা হবে। রমজানে জনগণ যেন মানসম্মত পণ্য ক্রয় ও ব্যবহার করতে পারে, সে লক্ষ্যে বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ/প্রচার করা হচ্ছে এবং এটি অব্যাহত থাকবে। কেউ অসাধু কাজে জড়িত থাকলে তাকে কঠোরভাবে আইনের আওতায় আনা হবে।

শিল্পসচিব কে এম আলী আজমের সভাপতিত্বে এই ব্রিফিংয়ে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। এতে অন্যান্যের মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) লুৎফুন নাহার বেগমসহ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর/সংস্থার প্রধানরা ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, রোজাদাররা সচরাচর যে সব খাদ্য ও পানীয় গ্রহণ করেন এবং ইফতারসামগ্রীর ওপর বিএসটিআইয়ের আকস্মিকভাবে পরিচালিত অভিযানগুলোতে বিশেষ নজর রাখা হবে। আসন্ন রমজানে নিত্যপণ্যের কোনো অভাব হবে না।

তিনি বলেন, ‘আমাদের চিনি ও লবণের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। যদি কেউ কারসাজির মাধ্যমে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী কারসাজি করে সরকারের কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করে। কভিডের এই সময়ে আমাদের সরকারের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করবে।

তিনি আরও বলেন, বিএসএফআইসির প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৬৮ টাকা এবং মিল এলাকায় খোলা চিনি কেজি প্রতি ৬৩ টাকা দরে বিক্রি হবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিম্নমানের ও মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য সরবরাহরোধে বিএসটিআই সর্বাত্মক চেষ্টা চালাবে। তিনি রমজান মাসে ভোক্তাদের মধ্যে মানসম্মত পণ্য ন্যায্যমূল্যে বিক্রির আহ্বান জানান।

এ বিভাগের আরো খবর