বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পূর্বাচলে বাণিজ্য মেলার স্থায়ী অবকাঠামো হস্তান্তর রোববার

  •    
  • ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ২০:৪৩

রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোড থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে সুবিশাল স্থাপনাটি নির্মাণ করা হয়েছে ২০ একর জায়গার ওপর। মার্চে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা এখানে হওয়ার কথা রয়েছে।

অবশেষে বহু প্রতীক্ষিত ঢাকার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার স্থায়ী অবকাঠামো বাস্তবে রূপ নিল। এর নির্মাণ শেষ করেছে চীনা কর্তৃপক্ষ।

রাজধানীর অদূরে পূর্বাচলে নির্মিত প্রকল্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হচ্ছে রোববার। চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না স্টেট কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির কাছে ‘বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার’ নামের বাণিজ্য মেলার স্থায়ী কেন্দ্রটি হস্তান্তর করবে।

এ উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজন করা হয়েছে হস্তান্তর অনুষ্ঠানের। অনুষ্ঠানে চায়না কর্তৃপক্ষ ছাড়াও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।

রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোড থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে সুবিশাল স্থাপনাটি নির্মাণ করা হয়েছে ২০ একর জায়গার ওপর। মার্চে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা এখানে হওয়ার কথা রয়েছে।

ইপিবির কর্মকর্তারা বলেন, নতুন বাণিজ্য কেন্দ্রের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এক ছাদের নিচে একটি আন্তর্জাতিক মানের মেলা অয়োজনের সব সুযোগ-সুবিধা সেখানে আছে।

স্থায়ী এই অবকাঠামোয় রয়েছে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৫৮০ বর্গফুট আয়তনের দুটি প্রদর্শনী হল।

সেখানে ৯ দশমিক ৬৭ বর্গমিটার আয়তনের ৮০০ স্টল রয়েছে। এ ছাড়া শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বিশাল এ স্থাপনায় সম্মেলন কক্ষ, বিস্তৃত ফুড কোর্ট ও শিশুদের খেলার জায়গা আছে।

কেন্দ্রটির নকশা করেছে বেইজিং ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেকচারাল ডিজাইন কোম্পানি লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান।

ঢাকায় স্থায়ীভাবে একটা আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী কেন্দ্র করার জন্য প্রাথমিকভাবে ২০০৯ সালে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরের ৩৯ একর খালি জায়গা নির্ধারণ করা হয়।

পরে সেখানে জায়গা না পাওয়ায় প্রকল্পটি পূর্বাচল নতুন শহর এলাকায় সরিয়ে নেয়া হয়।

সেখানে ২০ একর জমির ওপর এর নির্মাণ শুরু হয় ২০১৭ সালের অক্টোবরে।

শুরুতে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ৬২৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা অনুদান হিসেবে দেয় চীন সরকার। তবে শেষ পর্যন্ত খরচ হয়েছে ৫১৫ কোটি টাকার মতো। আর জমি বাবদ সরকার দিয়েছে ১৬৫ কোটি টাকা।

এ বিভাগের আরো খবর