বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

রিং সাইন নিয়ে ব্যাখ্যা চায় মন্ত্রণালয়

  •    
  • ২ জানুয়ারি, ২০২১ ২৩:০৫

কোম্পানিটির মুলধন ছিল ১৩৭ কোটি টাকা। আইপিও প্রক্রিয়ার প্লেসমেন্টের মাধ্যমে কোম্পানিটি সংগ্রহ করে ১৪৭ কোটি টাকা আর বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয় ১৫০ কোটি টাকা। প্রশ্ন উঠে ১৩৭ কোটি টাকার মূলধনী কোম্পানি কীভাবে ২৯৭ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। বিষয়টি নিয়ে তালিকাভুক্তির আগেও অভিযোগ উঠেছিল।

প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে রিং সাইন টেক্সটাইলের ১৫০ কোটি টাকা সংগ্রহে অনিয়মের অভিযোগ উঠার ঘটনায় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা (বিএসইসি) কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।

তালিকাভুক্তির আগে কোম্পানিটির মূলধন ছিল ১৩৭ কোটি টাকা। আইপিও প্রক্রিয়ার প্লেসমেন্টের মাধ্যমে কোম্পানিটি সংগ্রহ করে ১৪৭ কোটি টাকা আর বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয় ১৫০ কোটি টাকা।

প্রশ্ন উঠে ১৩৭ কোটি টাকার মূলধনী কোম্পানি কীভাবে ২৯৭ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। বিষয়টি নিয়ে তালিকাভুক্তির আগেও অভিযোগ উঠেছিল।

তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস অনুযায়ী, কোম্পানির আইপিও অনুমোদনের ক্ষেত্রে কী কী বিষয় বিবেচনা করা হয়েছে তা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইস) কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক বিভাগ থেকে গত ১০ ডিসেম্বর এ সংক্রান্ত চিঠি বিএসইসিকে পাঠানো হয়। কমিশনের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. রেজাউল করিম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে বেশ কিছু বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছে, সে অনুযায়ী ব্যাখ্যা দেয়া হবে।’

২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাবে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৯ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল এক টাকা ৭২ পয়সা।

বর্তমানে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৬ দশমিক ৪০ টাকায়। মোট শেয়ারের ৩১ দশমিক ৫৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ১৬ দশমিক ৬১ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫১ দশমিক ৮১ শতাংশ।

বস্ত্র খাতের কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ২০১৯ সালে।

এ বিভাগের আরো খবর