বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তিন মার্চেন্ট ব্যাংককে সতর্ক করল বিএসইসি

  •    
  • ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০ ১৬:৩৩

গত দুই বছরে একটি কোম্পানিরও প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) প্রসপেক্টাস জমা দিতে পারেনি প্রতিষ্ঠানগুলো।

পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানির শেয়ার আনতে কোনো ভূমিকা রাখতে না পারায় তিন মার্চেন্ট ব্যাংককে সতর্ক করল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো হলো- বেঙ্গল ইনভেসমেন্ট, এক্সিম ইসলামী ইনভেস্টমেন্ট এবং পিএলএফএফ ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড কোম্পানি।

গত দুই বছরে একটি কোম্পানিরও প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) প্রসপেক্টাস জমা দিতে পারেনি প্রতিষ্ঠানগুলো।

সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যান্ড পোর্টফোলিও ম্যানেজার) রুলস, ১৯৯৬ অনুযায়ী, অনুমোদন পাক বা না পাক মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে দুই বছরে অন্তত একটি আইপিও ইস্যু জমা দিতে হয়।

কিন্তু তা করতে ব্যর্থ হওয়ায় মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর কাছে ব্যাখ্যা চায় বিএসইসি। ব্যাখ্যা সন্তোষজনক মনে না হওয়ায় সতর্ক করা হয়েছে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে।

বর্তমানে পুঁজিবাজারে ৬৩টি মার্চেন্ট ব্যাংকের কাজ আছে। কিন্ত বছরে পুঁজিবাজারে নতুন কেম্পানি আসে ১০ থেকে ১২টি।

এক্সিম ইসলামী ইনভেস্টমেন্ট সবশেষ ২০১০ সালে একটি ইস্যু এনেছিল। বেঙ্গল ইনভেস্টমেন্ট আনে ২০১২ সালে। আর পিএলএফএস ইনভেস্টমেন্ট আনে বছর তিনেক আগে।

মার্চেন্টগুলোর দাবি, এমন বাস্তবতায় দুই বছরে একটি কোম্পানি আনা খুবই কঠিন। তবে বিএসইসির সাফ কথা, আইন মানতে না পারলে, নেয়া হবে ব্যবস্থা।

বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও ইবিএল সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইদুর রহমান নিউজবাংলাকে বলেন, এটা সত্য মার্চেন্ট ব্যাংকের তুলনায় নতুন কোম্পানি আসার হার খুবই কম। কিন্তু কোম্পানি বেশি আসলে অনেক সময় বিনিয়োগকারীদের অর্থ আইপিওতে আটকে থাকে। এক্ষেত্রে একটা সুব্যবস্থাপনা দরকার।

এক্সিম ইসলামী ইনভেস্টেমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আবু হেনা মো. মহসিন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে কোম্পানির অনেক দিক বিবেচনা করতে হয়। সেগুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি। যেহেতু এখানে প্রতিযোগিতা বেশি তাই নতুন ইস্যুর আনার ক্ষেত্রে কিছুটা বাধার মুখোমুখী হতে হয়। পুঁজিবাজারের স্বার্থে ভালো আইপিও আনার চেষ্টা রয়েছে।’

এ বিভাগের আরো খবর